ঢাকা ১১:০০ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ০১ জুলাই ২০২৫, ১৭ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
বাংলা বাংলা English English हिन्दी हिन्दी

পার্বত্য উপদেষ্টার সঙ্গে মার্কিন দূতাবাসের প্রতিনিধি দলের সাক্ষাৎ

নিজস্ব প্রতিবেদক
  • আপডেট সময় : ০৫:৫৬:৪৬ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৩ সেপ্টেম্বর ২০২৪
  • / ৪২৩ বার পড়া হয়েছে
৭১ নিউজ বিডির সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক উপদেষ্টা সুপ্রদীপ চাকমা বলেছেন, সমাজকে বৈষম্যহীন করে গড়ে তুলতেই অন্তর্র্বর্তীকালীন সরকার গঠন করা হয়েছে। এদেশটা আমার ও বাংলাদেশটা আমার প্রিয় দেশ। এখানে ভেদাভেদ বলতে কিছু নাই। আমরা সবাই সমান ও সমতার ভিত্তিতে মিলেমিশে বসবাস করছি।

সোমবার (২৩ সেপ্টেম্বর) সচিবালয়ে পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টার অফিস কক্ষে সাক্ষাৎ করেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিনিধিরা। পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের জনসংযোগ কর্মকর্তা মো. রেজুয়ান খানের পাঠানো সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।

পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক উপদেষ্টা বলেন, সমাজকে পার্বত্যবাসীর পক্ষে পুরো বাংলাদেশের মানুষ নিবেদিত রয়েছেন। পাহাড়ের মানুষের কিছু হলেই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় এবং পুরো বাংলাদেশের শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ছাত্ররাসহ সমগ্র বাংলাদেশের জনতা সোচ্চার হয়ে ওঠে। বাংলাদেশের উন্নয়ন ও সৌন্দর্যের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ পার্বত্য চট্টগ্রাম, তাই পার্বত্য মানুষের কল্যাণে মানবিকতার মূল্যবোধ সকলেরই জেগে ওঠে।

উপদেষ্টা সুপ্রদীপ বলেন, আমাদের পাহাড়ের শিক্ষার প্রতি বেশি নজর দিতে হবে। ডিজিটালাইজড ফর্মে পার্বত্য অঞ্চলের সকল ছাত্রছাত্রীদের আনা হবে।

তিনি বলেন, যেহেতু জাতীয় গ্রিডের বিদ্যুত পার্বত্য দুর্গম অঞ্চলে পৌঁছানো এ মুহূর্তে সম্ভব নয়, তাই আমরা সেখানে আপাতত সোলার প্যানেলের মাধ্যমে বিদ্যুত প্রদানের ব্যবস্থা নিচ্ছি।

আলোচনাকালে আরও উপস্থিত ছিলেন পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সচিব একেএম শামিমুল হক ছিদ্দিকী, অতিরিক্ত সচিব প্রদীপ কুমার মহোত্তম এনডিসি, যুগ্মসচিব কংকন চাকমা, উপসচিব মোহাম্মদ শরীফুল ইসলাম, উপদেষ্টার একান্ত সচিব (উপসচিব) খন্দকার মো. মুশফিকুর রহমান প্রমুখ।

নিউজটি শেয়ার করুন

পার্বত্য উপদেষ্টার সঙ্গে মার্কিন দূতাবাসের প্রতিনিধি দলের সাক্ষাৎ

আপডেট সময় : ০৫:৫৬:৪৬ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৩ সেপ্টেম্বর ২০২৪

পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক উপদেষ্টা সুপ্রদীপ চাকমা বলেছেন, সমাজকে বৈষম্যহীন করে গড়ে তুলতেই অন্তর্র্বর্তীকালীন সরকার গঠন করা হয়েছে। এদেশটা আমার ও বাংলাদেশটা আমার প্রিয় দেশ। এখানে ভেদাভেদ বলতে কিছু নাই। আমরা সবাই সমান ও সমতার ভিত্তিতে মিলেমিশে বসবাস করছি।

সোমবার (২৩ সেপ্টেম্বর) সচিবালয়ে পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টার অফিস কক্ষে সাক্ষাৎ করেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিনিধিরা। পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের জনসংযোগ কর্মকর্তা মো. রেজুয়ান খানের পাঠানো সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।

পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক উপদেষ্টা বলেন, সমাজকে পার্বত্যবাসীর পক্ষে পুরো বাংলাদেশের মানুষ নিবেদিত রয়েছেন। পাহাড়ের মানুষের কিছু হলেই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় এবং পুরো বাংলাদেশের শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ছাত্ররাসহ সমগ্র বাংলাদেশের জনতা সোচ্চার হয়ে ওঠে। বাংলাদেশের উন্নয়ন ও সৌন্দর্যের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ পার্বত্য চট্টগ্রাম, তাই পার্বত্য মানুষের কল্যাণে মানবিকতার মূল্যবোধ সকলেরই জেগে ওঠে।

উপদেষ্টা সুপ্রদীপ বলেন, আমাদের পাহাড়ের শিক্ষার প্রতি বেশি নজর দিতে হবে। ডিজিটালাইজড ফর্মে পার্বত্য অঞ্চলের সকল ছাত্রছাত্রীদের আনা হবে।

তিনি বলেন, যেহেতু জাতীয় গ্রিডের বিদ্যুত পার্বত্য দুর্গম অঞ্চলে পৌঁছানো এ মুহূর্তে সম্ভব নয়, তাই আমরা সেখানে আপাতত সোলার প্যানেলের মাধ্যমে বিদ্যুত প্রদানের ব্যবস্থা নিচ্ছি।

আলোচনাকালে আরও উপস্থিত ছিলেন পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সচিব একেএম শামিমুল হক ছিদ্দিকী, অতিরিক্ত সচিব প্রদীপ কুমার মহোত্তম এনডিসি, যুগ্মসচিব কংকন চাকমা, উপসচিব মোহাম্মদ শরীফুল ইসলাম, উপদেষ্টার একান্ত সচিব (উপসচিব) খন্দকার মো. মুশফিকুর রহমান প্রমুখ।