০৪:৫৩ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ০৪ অক্টোবর ২০২৪, ১৯ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

এনটিভির বার্তা সম্পাদক সীমান্ত খোকন আর নেই

জনপ্রিয় বেসরকারি টেলিভিশন চ্যানেল এনটিভির বার্তা সম্পাদক সীমান্ত খোকন ইন্তেকাল করেছেন (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)। আজ মঙ্গলবার (১ সেপ্টেম্বর) দুপুরে রাজধানীর চামেলীবাগের নিজ বাসায় তিনি ইন্তেকাল করেন। তাঁর অকালমৃত্যুতে গভীর শোক ও দুঃখ প্রকাশ করেছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, এনটিভির চেয়ারম্যান মোহাম্মদ মোসাদ্দেক আলীসহ এনটিভি পরিবার।

মৃত্যুর আগে সীমান্ত খোকন স্ত্রী, দুই ছেলে ও এক মেয়ে রেখে গেছেন। সাংবাদিক সীমান্ত খোকন শারীরিক নানা অসুস্থতায় ভুগছিলেন। সীমান্ত খোকনের গ্রামের বাড়ি কিশোরগঞ্জের তাড়াইল উপজেলার দামিহা ইউনিয়নে।

পরিবারের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, আগামীকাল বুধবার (২ অক্টোবর) সকাল ১০টায় জাতীয় প্রেসক্লাবে তাঁর জানাজা হবে। পরে তার কর্মস্থল এনটিভিতে শ্রদ্ধা জানানো হবে। এরপর তাঁর গ্রামের বাড়িতে পারিবারিক কবরস্থানে দাফন করা হবে।

অপরদিকে আজ মঙ্গলবার এক শোকবার্তায় বিএনপির মহাসচিব বলেন, “সীমান্ত খোকনের মৃত্যুতে তার পরিবার-পরিজনদের মতো আমিও গভীরভাবে সমব্যাথী। সৎ ও নিষ্ঠাবান সাংবাদিক হিসেবে দায়িত্ব পালনে তিনি ছিলেন আপসহীন। পতিত ফ্যাসিস্ট আওয়ামী সরকার কর্তৃক গণতন্ত্র হরণ ও গণমাধ্যম নিয়ন্ত্রণের গণবিরোধী আচরণের বিরুদ্ধে তিনি সবসময়ই ছিলেন সোচ্চার। সাংবাদিকতার পেশাগত দায়িত্ব পালনে বরাবরই তিনি ছিলেন নির্ভীক ও দ্বিধাহীন। অবৈধ আওয়ামী সরকারের রক্তচক্ষুর কাছে তিনি কখনোই মাথা নত করেননি। আমি তার বিদেহী আত্মার মাগফিরাত কামনা করছি এবং শোকাহত পরিবারবর্গ, ভক্ত ও শুভানুধ্যায়ীদের প্রতি সমবেদনা জানাচ্ছি।”

বিএনপির সহ দপ্তর সম্পাদক অ্যাডভোকেট মো. তাইফুল ইসলাম টিপু স্বাক্ষরিত এক বার্তায় এ তথ্য জানানো হয়।

এনটিভির বার্তা সম্পাদক সীমান্ত খোকন আর নেই

আপডেট : ১১:৪০:১৬ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১ অক্টোবর ২০২৪

জনপ্রিয় বেসরকারি টেলিভিশন চ্যানেল এনটিভির বার্তা সম্পাদক সীমান্ত খোকন ইন্তেকাল করেছেন (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)। আজ মঙ্গলবার (১ সেপ্টেম্বর) দুপুরে রাজধানীর চামেলীবাগের নিজ বাসায় তিনি ইন্তেকাল করেন। তাঁর অকালমৃত্যুতে গভীর শোক ও দুঃখ প্রকাশ করেছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, এনটিভির চেয়ারম্যান মোহাম্মদ মোসাদ্দেক আলীসহ এনটিভি পরিবার।

মৃত্যুর আগে সীমান্ত খোকন স্ত্রী, দুই ছেলে ও এক মেয়ে রেখে গেছেন। সাংবাদিক সীমান্ত খোকন শারীরিক নানা অসুস্থতায় ভুগছিলেন। সীমান্ত খোকনের গ্রামের বাড়ি কিশোরগঞ্জের তাড়াইল উপজেলার দামিহা ইউনিয়নে।

পরিবারের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, আগামীকাল বুধবার (২ অক্টোবর) সকাল ১০টায় জাতীয় প্রেসক্লাবে তাঁর জানাজা হবে। পরে তার কর্মস্থল এনটিভিতে শ্রদ্ধা জানানো হবে। এরপর তাঁর গ্রামের বাড়িতে পারিবারিক কবরস্থানে দাফন করা হবে।

অপরদিকে আজ মঙ্গলবার এক শোকবার্তায় বিএনপির মহাসচিব বলেন, “সীমান্ত খোকনের মৃত্যুতে তার পরিবার-পরিজনদের মতো আমিও গভীরভাবে সমব্যাথী। সৎ ও নিষ্ঠাবান সাংবাদিক হিসেবে দায়িত্ব পালনে তিনি ছিলেন আপসহীন। পতিত ফ্যাসিস্ট আওয়ামী সরকার কর্তৃক গণতন্ত্র হরণ ও গণমাধ্যম নিয়ন্ত্রণের গণবিরোধী আচরণের বিরুদ্ধে তিনি সবসময়ই ছিলেন সোচ্চার। সাংবাদিকতার পেশাগত দায়িত্ব পালনে বরাবরই তিনি ছিলেন নির্ভীক ও দ্বিধাহীন। অবৈধ আওয়ামী সরকারের রক্তচক্ষুর কাছে তিনি কখনোই মাথা নত করেননি। আমি তার বিদেহী আত্মার মাগফিরাত কামনা করছি এবং শোকাহত পরিবারবর্গ, ভক্ত ও শুভানুধ্যায়ীদের প্রতি সমবেদনা জানাচ্ছি।”

বিএনপির সহ দপ্তর সম্পাদক অ্যাডভোকেট মো. তাইফুল ইসলাম টিপু স্বাক্ষরিত এক বার্তায় এ তথ্য জানানো হয়।