০৫:৩১ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ০৪ অক্টোবর ২০২৪, ১৯ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

সাংবাদিক হত্যা মামলায় গ্রেপ্তার দেখানো হলো গোলাম দস্তগীর গাজীকে

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-জনতার আন্দোলনে সাংবাদিক হাসান মাহমুদ হত্যা মামলায় সাবেক বস্ত্র ও পাটমন্ত্রী গোলাম দস্তগীর গাজীকে গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে।

মঙ্গলবার (০১ অক্টোবর) সকাল সাড়ে ১০টায় তাকে নারায়ণগঞ্জ জেলা কারাগার থেকে ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে নেয়া হলে মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট সাইফুল ইসলামের আদালত তাকে গ্রেপ্তার দেখানোর পর কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।

তিনি খিলগাঁও থানায় দায়েরকৃত সাংবাদিক হাসান মাহমুদ হত্যা মামলার ৩নং এজাহার নামীয় আসামি। মামলার তদন্ত কর্মকর্তা খিলগাঁও থানার সাব-ইন্সপেক্টর আজিজুল হক ভুইয়া তাকে গ্রেপ্তার দেখানোর আবেদন করেন।

মামলার অভিযোগে বলা হয়, হাসান মাহমুদ সাংবাদিক হিসেবে কর্মরত থেকে জীবিকা নির্বাহ করতেন। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সময় গত ৩১ জুলাই রাত দেড়টার দিকে উত্তরা মুগদাপাড়ার বাসা থেকে বের হন তিনি। এরপর আর বাসায় ফেরেননি। অনেক খোঁজাখুজির পর জানা যায় সাদা পোশাকধারী অজ্ঞাতনামা ৫০ থেকে ৬০ জন হাসান মাহমুদকে তুলে নিয়ে যায়। পরে জানা যায় গোড়ান ছাপড়া মসজিদের সামনে পড়ে আছেন তিনি। ভোর ৫টার দিকে মুগদা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।

পরে ২৯ আগস্ট ঢাকার অ্যাডিশনাল চিফ মেট্র্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মাহবুবুল হকের আদালতে শেখ হাসিনাসহ ৩৫ জনের বিরুদ্ধে হাসান মাহমুদের স্ত্রী ফাতেমা হত্যা মামলা দায়ের করেন। আদালত অভিযোগটিকে খিলগাঁও থানা পুলিশকে এজাহার হিসেবে গ্রহণের নির্দেশ দেন।

সাংবাদিক হত্যা মামলায় গ্রেপ্তার দেখানো হলো গোলাম দস্তগীর গাজীকে

আপডেট : ০৩:২১:৩৩ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১ অক্টোবর ২০২৪

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-জনতার আন্দোলনে সাংবাদিক হাসান মাহমুদ হত্যা মামলায় সাবেক বস্ত্র ও পাটমন্ত্রী গোলাম দস্তগীর গাজীকে গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে।

মঙ্গলবার (০১ অক্টোবর) সকাল সাড়ে ১০টায় তাকে নারায়ণগঞ্জ জেলা কারাগার থেকে ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে নেয়া হলে মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট সাইফুল ইসলামের আদালত তাকে গ্রেপ্তার দেখানোর পর কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।

তিনি খিলগাঁও থানায় দায়েরকৃত সাংবাদিক হাসান মাহমুদ হত্যা মামলার ৩নং এজাহার নামীয় আসামি। মামলার তদন্ত কর্মকর্তা খিলগাঁও থানার সাব-ইন্সপেক্টর আজিজুল হক ভুইয়া তাকে গ্রেপ্তার দেখানোর আবেদন করেন।

মামলার অভিযোগে বলা হয়, হাসান মাহমুদ সাংবাদিক হিসেবে কর্মরত থেকে জীবিকা নির্বাহ করতেন। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সময় গত ৩১ জুলাই রাত দেড়টার দিকে উত্তরা মুগদাপাড়ার বাসা থেকে বের হন তিনি। এরপর আর বাসায় ফেরেননি। অনেক খোঁজাখুজির পর জানা যায় সাদা পোশাকধারী অজ্ঞাতনামা ৫০ থেকে ৬০ জন হাসান মাহমুদকে তুলে নিয়ে যায়। পরে জানা যায় গোড়ান ছাপড়া মসজিদের সামনে পড়ে আছেন তিনি। ভোর ৫টার দিকে মুগদা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।

পরে ২৯ আগস্ট ঢাকার অ্যাডিশনাল চিফ মেট্র্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মাহবুবুল হকের আদালতে শেখ হাসিনাসহ ৩৫ জনের বিরুদ্ধে হাসান মাহমুদের স্ত্রী ফাতেমা হত্যা মামলা দায়ের করেন। আদালত অভিযোগটিকে খিলগাঁও থানা পুলিশকে এজাহার হিসেবে গ্রহণের নির্দেশ দেন।