০৫:১১ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ০৪ অক্টোবর ২০২৪, ১৯ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

আসছে ইসলামপন্থী দলগুলোর নতুন জোট

জামায়াতে ইসলামীসহ ইসলামী দলগুলোর একটি রাজনৈতিক ঐক্য প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। এই প্রক্রিয়ার অংশ হিসেবে সমমনা ইসলামী দলগুলোর নেতারা নিজেদের মধ্যে আলোচনা করছেন। তবে এই ঐক্য প্রক্রিয়ায় নেই বিএনপি। ইসলামী দলগুলোর নেতারা জানান, দর্শনগত কিছু মতভেদ থাকলেও বৃহৎ ঐক্য গঠনের প্রাথমিক আলোচনা ইতিবাচক। তবে এই ঐক্য নির্বাচনকালীন জোট হবে কিনা তা পরিস্থিতির ওপর নির্ভর করবে বলেও জানান তারা।

দেশে নিবন্ধিত ধর্ম ভিত্তিক রাজনৈতিক দলের সংখ্যা ১৪টি। এর বাইরেও আরো বেশ কয়েকটি দল রয়েছে, যারা নিবন্ধন না পেলেও ইসলামী রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার আন্দোলনে রাজপথে সোচ্চার। রয়েছে বিভিন্ন তরিকার অনুসারী। এসব দল ও সংগঠনকে এক ছাতার নিচে আনার চেষ্টা চলছে। ইসলামিক আদর্শ ও রীতি নীতির ক্ষেত্রে মত পার্থক্য থাকলেও ঐক্য গঠনে তা বাধা হবে না বলে মনে করেন জামায়াতে ইসলামী, হেফাজতে ইসলাম, ইসলামী আন্দোলনসহ অন্যান্য ইসলামী দলের নেতারা।

ঐক্য গঠনের সাথে যুক্ত দলের নেতারা জানান, তিনটি উদ্দেশ্যকে সামনে রেখে ঐক্যের আলোচনা চলছে। দুরত্ব ঘুচে ইসলামী দলগুলোর মধ্যে সম্পর্ক দৃঢ় করা। ইসলামী রাষ্ট্র গঠনের আন্দোলনকে জোরদার করা এবং রাজনীতির মাঠে বৃহৎ শক্তি হিসেবে নিজেদের অবস্থান নিশ্চিত করা।

ঐক্য গঠনের প্রধান শক্তি জামায়াতে ইসলামীর নীতিনির্ধারণী নেতারা মনে করেন, দেশের বর্তমান বাস্তবতায় ইসলামী দলগুলোর এক কাতারে দাঁড়ানোর সুযোগ তৈরি হয়েছে। ঐক্য গঠনে যতোটা ছাড় দেয়া প্রয়োজন জামায়াত সেটি করবে বলে জানান দলের সেক্রেটারী জেনারেল গোলাম পারওয়ার।

এদিকে আলোচনা প্রাথমিক পর্যায়ে থাকলেও এটি বাস্তবায়নে আশাবাদী বলেও জানান ইসলামী দলের নেতারা। তারা জানান, ইসলামী দলগুলোর মধ্যে ঐক্য প্রতিষ্ঠিত হলে জাতীয় নির্বাচনের অনেক হিসেব নিকেশের দ্বার খুলতে পারে।

আসছে ইসলামপন্থী দলগুলোর নতুন জোট

আপডেট : ০৭:৪৯:০৯ অপরাহ্ন, বুধবার, ২ অক্টোবর ২০২৪

জামায়াতে ইসলামীসহ ইসলামী দলগুলোর একটি রাজনৈতিক ঐক্য প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। এই প্রক্রিয়ার অংশ হিসেবে সমমনা ইসলামী দলগুলোর নেতারা নিজেদের মধ্যে আলোচনা করছেন। তবে এই ঐক্য প্রক্রিয়ায় নেই বিএনপি। ইসলামী দলগুলোর নেতারা জানান, দর্শনগত কিছু মতভেদ থাকলেও বৃহৎ ঐক্য গঠনের প্রাথমিক আলোচনা ইতিবাচক। তবে এই ঐক্য নির্বাচনকালীন জোট হবে কিনা তা পরিস্থিতির ওপর নির্ভর করবে বলেও জানান তারা।

দেশে নিবন্ধিত ধর্ম ভিত্তিক রাজনৈতিক দলের সংখ্যা ১৪টি। এর বাইরেও আরো বেশ কয়েকটি দল রয়েছে, যারা নিবন্ধন না পেলেও ইসলামী রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার আন্দোলনে রাজপথে সোচ্চার। রয়েছে বিভিন্ন তরিকার অনুসারী। এসব দল ও সংগঠনকে এক ছাতার নিচে আনার চেষ্টা চলছে। ইসলামিক আদর্শ ও রীতি নীতির ক্ষেত্রে মত পার্থক্য থাকলেও ঐক্য গঠনে তা বাধা হবে না বলে মনে করেন জামায়াতে ইসলামী, হেফাজতে ইসলাম, ইসলামী আন্দোলনসহ অন্যান্য ইসলামী দলের নেতারা।

ঐক্য গঠনের সাথে যুক্ত দলের নেতারা জানান, তিনটি উদ্দেশ্যকে সামনে রেখে ঐক্যের আলোচনা চলছে। দুরত্ব ঘুচে ইসলামী দলগুলোর মধ্যে সম্পর্ক দৃঢ় করা। ইসলামী রাষ্ট্র গঠনের আন্দোলনকে জোরদার করা এবং রাজনীতির মাঠে বৃহৎ শক্তি হিসেবে নিজেদের অবস্থান নিশ্চিত করা।

ঐক্য গঠনের প্রধান শক্তি জামায়াতে ইসলামীর নীতিনির্ধারণী নেতারা মনে করেন, দেশের বর্তমান বাস্তবতায় ইসলামী দলগুলোর এক কাতারে দাঁড়ানোর সুযোগ তৈরি হয়েছে। ঐক্য গঠনে যতোটা ছাড় দেয়া প্রয়োজন জামায়াত সেটি করবে বলে জানান দলের সেক্রেটারী জেনারেল গোলাম পারওয়ার।

এদিকে আলোচনা প্রাথমিক পর্যায়ে থাকলেও এটি বাস্তবায়নে আশাবাদী বলেও জানান ইসলামী দলের নেতারা। তারা জানান, ইসলামী দলগুলোর মধ্যে ঐক্য প্রতিষ্ঠিত হলে জাতীয় নির্বাচনের অনেক হিসেব নিকেশের দ্বার খুলতে পারে।