ঢাকা ১২:১৮ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২২ নভেম্বর ২০২৪, ৮ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
বাংলা বাংলা English English हिन्दी हिन्दी

২৬ ঘণ্টা পর এলো বিএসএফের গুলিতে নিহত বাংলাদেশির মরদেহ

কুমিল্লা প্রতিনিধি
  • আপডেট সময় : ১০:৪০:৪৪ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৮ অক্টোবর ২০২৪
  • / ৩৭১ বার পড়া হয়েছে
৭১ নিউজ বিডির সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

কুমিল্লার সদর দক্ষিণ উপজেলার যশপুর সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে কামাল হোসেন নামে এক বাংলাদেশি নিহত হয়েছেন। পরে তার মরদেহ ভারতে নিয়ে যাওয়া হয়। সোমবার সন্ধ্যা ৭টার দিকে উপজেলার গলিয়ারা উত্তর ইউনিয়নের পাহাড়পুর গ্রামের যশপুর বিওপির কাছে এ ঘটনা ঘটে।

নিহত কামাল হোসেন সদর দক্ষিণ উপজেলার কুড়িয়াপাড়া গ্রামের ইদু মিয়ার ছেলে। এ ঘটনার দীর্ঘ ২৬ ঘণ্টার পর মঙ্গলবার রাত ৯টার দিকে কামালের মরদেহ ফেরত দেওয়া হয় বলে জানিয়েছেন ১০ বিজিবির অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল ইফতেখার হোসেন।

স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, সোমবার সন্ধ্যা ৭টার দিকে পাহাড়পুর সীমান্তে কাঁটাতারের বেড়ার কাছে যায় কামাল হোসেনসহ ৩ জন। এসময় তিনজনকে বিএসএফের সাথে কথা বলতে দেখা যায়। এর কিছুক্ষণ পরই একটি গুলির শব্দ শুনতে পায় স্থানীয়রা। এসময় সেখান থেকে দুজন দৌড়ে পালিয়ে গেলেও কামাল হোসেন গুলিবিদ্ধ অবস্থায় পড়ে থাকেন। এরপর আরও একটি গুলির শব্দ শোনা যায়। গুলিতে ঘটনাস্থলেই নিহত হন কামাল। পরে বিএসএফ সদস্যরা একটি অ্যাম্বুলেন্সযোগে কামালের মরদেহ নিয়ে যায়।

১০ বিজিবির অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল ইফতেখার হোসেন জানান, বিএসএফের পক্ষ থেকে কামালের মরদেহ বিবিরবাজার স্থলবন্দর এলাকা দিয়ে হস্তান্তর হয়েছে। পুলিশি কার্যক্রম শেষে পরিবারের কাছে দেওয়া হবে।

নিউজটি শেয়ার করুন

২৬ ঘণ্টা পর এলো বিএসএফের গুলিতে নিহত বাংলাদেশির মরদেহ

আপডেট সময় : ১০:৪০:৪৪ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৮ অক্টোবর ২০২৪

কুমিল্লার সদর দক্ষিণ উপজেলার যশপুর সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে কামাল হোসেন নামে এক বাংলাদেশি নিহত হয়েছেন। পরে তার মরদেহ ভারতে নিয়ে যাওয়া হয়। সোমবার সন্ধ্যা ৭টার দিকে উপজেলার গলিয়ারা উত্তর ইউনিয়নের পাহাড়পুর গ্রামের যশপুর বিওপির কাছে এ ঘটনা ঘটে।

নিহত কামাল হোসেন সদর দক্ষিণ উপজেলার কুড়িয়াপাড়া গ্রামের ইদু মিয়ার ছেলে। এ ঘটনার দীর্ঘ ২৬ ঘণ্টার পর মঙ্গলবার রাত ৯টার দিকে কামালের মরদেহ ফেরত দেওয়া হয় বলে জানিয়েছেন ১০ বিজিবির অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল ইফতেখার হোসেন।

স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, সোমবার সন্ধ্যা ৭টার দিকে পাহাড়পুর সীমান্তে কাঁটাতারের বেড়ার কাছে যায় কামাল হোসেনসহ ৩ জন। এসময় তিনজনকে বিএসএফের সাথে কথা বলতে দেখা যায়। এর কিছুক্ষণ পরই একটি গুলির শব্দ শুনতে পায় স্থানীয়রা। এসময় সেখান থেকে দুজন দৌড়ে পালিয়ে গেলেও কামাল হোসেন গুলিবিদ্ধ অবস্থায় পড়ে থাকেন। এরপর আরও একটি গুলির শব্দ শোনা যায়। গুলিতে ঘটনাস্থলেই নিহত হন কামাল। পরে বিএসএফ সদস্যরা একটি অ্যাম্বুলেন্সযোগে কামালের মরদেহ নিয়ে যায়।

১০ বিজিবির অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল ইফতেখার হোসেন জানান, বিএসএফের পক্ষ থেকে কামালের মরদেহ বিবিরবাজার স্থলবন্দর এলাকা দিয়ে হস্তান্তর হয়েছে। পুলিশি কার্যক্রম শেষে পরিবারের কাছে দেওয়া হবে।