ঢাকা ০৪:২৮ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ০৫ জুলাই ২০২৫, ২০ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
বাংলা বাংলা English English हिन्दी हिन्दी

চীনের সঙ্গে সামরিক যোগাযোগ বাড়াতে চায় সরকার: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

নিজস্ব প্রতিবেদক
  • আপডেট সময় : ১২:৫১:১৪ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৪ অক্টোবর ২০২৪
  • / ৪১৪ বার পড়া হয়েছে
৭১ নিউজ বিডির সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

চীনের সঙ্গে সরকার সামরিক যোগাযোগ বাড়াতে চায় বলে জানিয়েছেন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা তৌহিদ হোসেন। আজ রোববার সকালে রাজধানীর একটি হোটেলে আয়োজিত অনুষ্ঠানে একথা বলেন তিনি।

পররাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন,বাংলাদেশের উন্নয়নে চীনের নতুন নতুন বিনিয়োগ আশা করে। বিশেষ করে গ্রিন এনার্জি প্রযুক্তি সামরিক খাতে সহযোগিতা আশা করে। রোহিঙ্গাদের মিয়ানমারে ফেরত পাঠাতে চীনের আরও সক্রিয় অংশগ্রহণ চায় ঢাকা। এসময় চীনে বাংলাদেশের রপ্তানি বাড়ানোর আহ্বান জানান পররাষ্ট্র উপদেষ্টা।

অনুষ্ঠানে চীনের রাষ্ট্রদূত বলেন, বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ককে গুরুত্ব দেয় বেইজিং; বাংলাদেশের সব সংকটে পাশে ছিল চীন। করোনা কিংবা জুলাই আন্দোলনেও চীনা কোম্পানিগুলোর কর্মকর্তারা দেশ ছেড়ে যায়নি। সব প্রকল্প সময়মতো শেষ হয়েছে বলেও মন্তব্য করেন চীনের রাষ্ট্রদূত।

অনুষ্ঠানে অর্থনীতিবিদ দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য বলেন চট্টগ্রামের কর্ণফুলী নদীর টানেলকে অর্থনৈতিকভাবে কার্যকরী করতে চট্টগ্রামের আনোয়ারায় চীনের বিনিয়োগ প্রয়োজন। ভবিষ্যতে দুই দেশের সম্পর্ক এগিয়ে নিতে সম্পর্কের স্বচ্ছতা, অর্থনৈতিক বিষয়টি প্রধান্য এবং ভূ-রাজনৈতিক বিষয়টিও মাথায় রাখার পরামর্শ দেন তিনি।

নিউজটি শেয়ার করুন

চীনের সঙ্গে সামরিক যোগাযোগ বাড়াতে চায় সরকার: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

আপডেট সময় : ১২:৫১:১৪ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৪ অক্টোবর ২০২৪

চীনের সঙ্গে সরকার সামরিক যোগাযোগ বাড়াতে চায় বলে জানিয়েছেন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা তৌহিদ হোসেন। আজ রোববার সকালে রাজধানীর একটি হোটেলে আয়োজিত অনুষ্ঠানে একথা বলেন তিনি।

পররাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন,বাংলাদেশের উন্নয়নে চীনের নতুন নতুন বিনিয়োগ আশা করে। বিশেষ করে গ্রিন এনার্জি প্রযুক্তি সামরিক খাতে সহযোগিতা আশা করে। রোহিঙ্গাদের মিয়ানমারে ফেরত পাঠাতে চীনের আরও সক্রিয় অংশগ্রহণ চায় ঢাকা। এসময় চীনে বাংলাদেশের রপ্তানি বাড়ানোর আহ্বান জানান পররাষ্ট্র উপদেষ্টা।

অনুষ্ঠানে চীনের রাষ্ট্রদূত বলেন, বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ককে গুরুত্ব দেয় বেইজিং; বাংলাদেশের সব সংকটে পাশে ছিল চীন। করোনা কিংবা জুলাই আন্দোলনেও চীনা কোম্পানিগুলোর কর্মকর্তারা দেশ ছেড়ে যায়নি। সব প্রকল্প সময়মতো শেষ হয়েছে বলেও মন্তব্য করেন চীনের রাষ্ট্রদূত।

অনুষ্ঠানে অর্থনীতিবিদ দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য বলেন চট্টগ্রামের কর্ণফুলী নদীর টানেলকে অর্থনৈতিকভাবে কার্যকরী করতে চট্টগ্রামের আনোয়ারায় চীনের বিনিয়োগ প্রয়োজন। ভবিষ্যতে দুই দেশের সম্পর্ক এগিয়ে নিতে সম্পর্কের স্বচ্ছতা, অর্থনৈতিক বিষয়টি প্রধান্য এবং ভূ-রাজনৈতিক বিষয়টিও মাথায় রাখার পরামর্শ দেন তিনি।