ঢাকা ০২:৪৮ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ২৪ নভেম্বর ২০২৪, ৯ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
বাংলা বাংলা English English हिन्दी हिन्दी

‘নিষিদ্ধ করার পাশাপাশি ছাত্রলীগকে বিচারের আওতায় আনতে হবে’

নিজস্ব প্রতিবেদক
  • আপডেট সময় : ০৬:৩৯:২২ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৪ অক্টোবর ২০২৪
  • / ৩৫৯ বার পড়া হয়েছে
৭১ নিউজ বিডির সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

অপকর্মের দায়ে ছাত্রলীগকে শুধু নিষিদ্ধই নয়, সংগঠনটিকে বিচারের আওতায় আনার দাবি জানিয়েছেন বিএনপি’র সিনিয়র নেতারা। বৃহস্পতিবার ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটি মিলনায়তনে এক আলোচনাসভায় বিএনপি চেয়ারপার্সনের উপদেষ্টা জয়নুল আবদিন ফারুক বলেন, রাষ্ট্রপতি ইস্যুতে সাংবিধানিক সংকট তৈরি না করে দ্রুত নির্বাচনের পথে হাঁটতে হবে।

তিনি বলেন, একটি নির্বাহী আদেশে বিএনপির চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া ও ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানসহ সব বিরোধীদলের নেতাকর্মীদের মামলা তুলে নেয়ার দাবি উঠেছে, কিন্তু অন্তর্বর্তী সরকার সেটা করছে না। আমরা একই দাবি জানাচ্ছি।

সেলিমা রহমান বলেন, সাধারণ মানুষ আজ স্বস্তি পাচ্ছে না। দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি, দাবি দাওয়া নিয়ে অফিস ঘেরাও কর্মসূচি, পতিত স্বৈরাচারের দোসররা পরিকল্পনা মাফিক দেশকে অস্থিতিশীল করার প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে, যেন সরকার ভালোভাবে দেশ পরিচালনা করতে না পারে, একটা সুন্দর নির্বাচন না দিতে পারে।

তিনি বলেন, ছাত্র-জনতার আন্দোলনের স্বপ্ন ছিল মানুষকে তার অধিকার ফিরে দেয়া, বিএনপিসহ সব বিরোধীদলের স্বপ্ন তিনবারের জাতীয় নির্বাচনে মানুষ ভোট দিতে পারেনি, তাদের ভোটের অধিকার ও মৌলিক অধিকার ফিরিয়ে দেয়া।

সেলিমা রহমান বলেন, পতিত স্বৈরাচার সরকার চলমান সংকট তৈরি করে গেছে, এ সংকট বর্তমান সরকার করেনি, তারা তো কাজ করে যাচ্ছে। পতিত সরকারের দোসরদের দেখছি অনেক জায়গায় বহাল তবিয়তে আছে, আবার তারা চেষ্টা করছে অস্থিতিশীল পরিবেশ সৃষ্টি করতে। তাদের দ্রব্যমূল্যের সিন্ডিকেট ভাঙতে হবে।

নিউজটি শেয়ার করুন

‘নিষিদ্ধ করার পাশাপাশি ছাত্রলীগকে বিচারের আওতায় আনতে হবে’

আপডেট সময় : ০৬:৩৯:২২ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৪ অক্টোবর ২০২৪

অপকর্মের দায়ে ছাত্রলীগকে শুধু নিষিদ্ধই নয়, সংগঠনটিকে বিচারের আওতায় আনার দাবি জানিয়েছেন বিএনপি’র সিনিয়র নেতারা। বৃহস্পতিবার ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটি মিলনায়তনে এক আলোচনাসভায় বিএনপি চেয়ারপার্সনের উপদেষ্টা জয়নুল আবদিন ফারুক বলেন, রাষ্ট্রপতি ইস্যুতে সাংবিধানিক সংকট তৈরি না করে দ্রুত নির্বাচনের পথে হাঁটতে হবে।

তিনি বলেন, একটি নির্বাহী আদেশে বিএনপির চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া ও ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানসহ সব বিরোধীদলের নেতাকর্মীদের মামলা তুলে নেয়ার দাবি উঠেছে, কিন্তু অন্তর্বর্তী সরকার সেটা করছে না। আমরা একই দাবি জানাচ্ছি।

সেলিমা রহমান বলেন, সাধারণ মানুষ আজ স্বস্তি পাচ্ছে না। দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি, দাবি দাওয়া নিয়ে অফিস ঘেরাও কর্মসূচি, পতিত স্বৈরাচারের দোসররা পরিকল্পনা মাফিক দেশকে অস্থিতিশীল করার প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে, যেন সরকার ভালোভাবে দেশ পরিচালনা করতে না পারে, একটা সুন্দর নির্বাচন না দিতে পারে।

তিনি বলেন, ছাত্র-জনতার আন্দোলনের স্বপ্ন ছিল মানুষকে তার অধিকার ফিরে দেয়া, বিএনপিসহ সব বিরোধীদলের স্বপ্ন তিনবারের জাতীয় নির্বাচনে মানুষ ভোট দিতে পারেনি, তাদের ভোটের অধিকার ও মৌলিক অধিকার ফিরিয়ে দেয়া।

সেলিমা রহমান বলেন, পতিত স্বৈরাচার সরকার চলমান সংকট তৈরি করে গেছে, এ সংকট বর্তমান সরকার করেনি, তারা তো কাজ করে যাচ্ছে। পতিত সরকারের দোসরদের দেখছি অনেক জায়গায় বহাল তবিয়তে আছে, আবার তারা চেষ্টা করছে অস্থিতিশীল পরিবেশ সৃষ্টি করতে। তাদের দ্রব্যমূল্যের সিন্ডিকেট ভাঙতে হবে।