ঢাকা ০৪:০৭ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২৫ নভেম্বর ২০২৪, ১০ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
বাংলা বাংলা English English हिन्दी हिन्दी

২৭তম বিসিএসে বাদ পড়াদের রিভিউ শুনবেন আপিল বিভাগ

নিজস্ব প্রতিবেদক
  • আপডেট সময় : ০৩:০৩:১৭ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৭ নভেম্বর ২০২৪
  • / ৩৫৮ বার পড়া হয়েছে
৭১ নিউজ বিডির সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

২৭তম বিসিএসে প্রথম মৌখিক পরীক্ষা বাতিল করার রায় চ্যালেঞ্জ করে করা ১ হাজার ১৩৭ জনের রিভিউ আবেদন শুনবেন সর্বোচ্চ আদালত। আগামী ৪ ডিসেম্বর রিভিউ আবেদনের ওপর শুনানির দিন ধার্য করা হয়েছে।

আজ (বৃহস্পতিবার, ৭ নভেম্বর) প্রধান বিচারপতি ড. সৈয়দ রেফাত আহমেদের নেতৃত্বে চার বিচারপতির আপিল বেঞ্চ এ আদেশ দেন।

২০১০ সালে ২৭তম বিসিএসের প্রথম মৌখিক পরীক্ষা বাতিল করে দেয়া হাইকোর্টের রায় বহাল রাখেন আপিল বিভাগ। আর দ্বিতীয় মৌখিক পরীক্ষা বৈধ বলে সরকারের করা লিভ টু আপিল কিছু পর্যবেক্ষণসহ নিষ্পত্তি করা হয়।

২০০৭ সালের ওয়ান ইলেভেনের তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগে ২৭তম বিসিএস পরীক্ষার প্রথম মৌখিক পরীক্ষার ফল বাতিল করে।

মৌখিক পরীক্ষার ফল বাতিলের বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে উত্তীর্ণরা রিট আবেদন দায়ের করেন। ২০০৮ সালের ৩ জুলাই হাইকোর্ট সরকারের সিদ্ধান্তকে সঠিক বলে রায় দেন। পরে আপিলকারীরা একটি আবেদন করে রাখেন। সেই আপিল ১৭ বছর পর সচল হলো। যা পুনরায় সর্বোচ্চ আদালতে হবে শুনানি হবে।

নিউজটি শেয়ার করুন

২৭তম বিসিএসে বাদ পড়াদের রিভিউ শুনবেন আপিল বিভাগ

আপডেট সময় : ০৩:০৩:১৭ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৭ নভেম্বর ২০২৪

২৭তম বিসিএসে প্রথম মৌখিক পরীক্ষা বাতিল করার রায় চ্যালেঞ্জ করে করা ১ হাজার ১৩৭ জনের রিভিউ আবেদন শুনবেন সর্বোচ্চ আদালত। আগামী ৪ ডিসেম্বর রিভিউ আবেদনের ওপর শুনানির দিন ধার্য করা হয়েছে।

আজ (বৃহস্পতিবার, ৭ নভেম্বর) প্রধান বিচারপতি ড. সৈয়দ রেফাত আহমেদের নেতৃত্বে চার বিচারপতির আপিল বেঞ্চ এ আদেশ দেন।

২০১০ সালে ২৭তম বিসিএসের প্রথম মৌখিক পরীক্ষা বাতিল করে দেয়া হাইকোর্টের রায় বহাল রাখেন আপিল বিভাগ। আর দ্বিতীয় মৌখিক পরীক্ষা বৈধ বলে সরকারের করা লিভ টু আপিল কিছু পর্যবেক্ষণসহ নিষ্পত্তি করা হয়।

২০০৭ সালের ওয়ান ইলেভেনের তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগে ২৭তম বিসিএস পরীক্ষার প্রথম মৌখিক পরীক্ষার ফল বাতিল করে।

মৌখিক পরীক্ষার ফল বাতিলের বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে উত্তীর্ণরা রিট আবেদন দায়ের করেন। ২০০৮ সালের ৩ জুলাই হাইকোর্ট সরকারের সিদ্ধান্তকে সঠিক বলে রায় দেন। পরে আপিলকারীরা একটি আবেদন করে রাখেন। সেই আপিল ১৭ বছর পর সচল হলো। যা পুনরায় সর্বোচ্চ আদালতে হবে শুনানি হবে।