ঢাকা ০১:৫২ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৩ নভেম্বর ২০২৪, ৯ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
বাংলা বাংলা English English हिन्दी हिन्दी

‘ইসরাইলের বিরুদ্ধে লড়তে প্রস্তুত হিজবুল্লাহর ১০ হাজার যোদ্ধা’

আর্ন্তজাতিক ডেস্ক
  • আপডেট সময় : ০২:১৯:২০ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৭ নভেম্বর ২০২৪
  • / ৩৫৪ বার পড়া হয়েছে
৭১ নিউজ বিডির সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

ইসরাইলের বিরুদ্ধে লড়াই করতে হিজবুল্লাহর অন্তত ১০ হাজার প্রশিক্ষিত যোদ্ধা প্রস্তুত রয়েছেন বলে জানিয়েছেন গোষ্ঠীদের প্রধান নাইম কাসেম। বুধবার (৬ই নভেম্বর) হিজবুল্লাহর সাবেক প্রধান হাসান নাসরুল্লাহর নিহতের ৪০ দিন উপলক্ষে দেয়া বক্তব্যে তিনি আরও বলেছেন, হাজার হাজার যোদ্ধা লড়াই করার জন্য প্রস্তুত। ইসরাইলের যে কোন জায়গায় আক্রমণের ক্ষেত্রে হিজবুল্লাহ যোদ্ধাদের সীমাবদ্ধতা নেই।

মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের ফলাফল সম্ভাব্য যুদ্ধবিরতি চুক্তিতে কোনো প্রভাব ফেলবে না মন্তব্য করে নাইম বলেন, “আমরা রাজনৈতিক উন্নয়নের উপর আগ্রাসন থামানোর জন্য আমাদের প্রত্যাশার ভিত্তি করি না… কমলা হ্যারিস বা ডোনাল্ড ট্রাম্প যেই জিতুক, এটি আমাদের কাছে কোন বিষয় নয়।

গত সপ্তাহে হিজবুল্লাহর মহাসচিব নির্বাচিত হওয়ার পর এটিই ছিল তার দ্বিতীয় ভাষণ। দক্ষিণ লেবাননে যুদ্ধ এবং ইসরাইলের ওপর হিজবুল্লাহর হামলার কথা উল্লেখ করে তিনি বলেন, “এটা কীভাবে থামবে… এটা তো যুদ্ধক্ষেত্র”।

নিউজটি শেয়ার করুন

‘ইসরাইলের বিরুদ্ধে লড়তে প্রস্তুত হিজবুল্লাহর ১০ হাজার যোদ্ধা’

আপডেট সময় : ০২:১৯:২০ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৭ নভেম্বর ২০২৪

ইসরাইলের বিরুদ্ধে লড়াই করতে হিজবুল্লাহর অন্তত ১০ হাজার প্রশিক্ষিত যোদ্ধা প্রস্তুত রয়েছেন বলে জানিয়েছেন গোষ্ঠীদের প্রধান নাইম কাসেম। বুধবার (৬ই নভেম্বর) হিজবুল্লাহর সাবেক প্রধান হাসান নাসরুল্লাহর নিহতের ৪০ দিন উপলক্ষে দেয়া বক্তব্যে তিনি আরও বলেছেন, হাজার হাজার যোদ্ধা লড়াই করার জন্য প্রস্তুত। ইসরাইলের যে কোন জায়গায় আক্রমণের ক্ষেত্রে হিজবুল্লাহ যোদ্ধাদের সীমাবদ্ধতা নেই।

মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের ফলাফল সম্ভাব্য যুদ্ধবিরতি চুক্তিতে কোনো প্রভাব ফেলবে না মন্তব্য করে নাইম বলেন, “আমরা রাজনৈতিক উন্নয়নের উপর আগ্রাসন থামানোর জন্য আমাদের প্রত্যাশার ভিত্তি করি না… কমলা হ্যারিস বা ডোনাল্ড ট্রাম্প যেই জিতুক, এটি আমাদের কাছে কোন বিষয় নয়।

গত সপ্তাহে হিজবুল্লাহর মহাসচিব নির্বাচিত হওয়ার পর এটিই ছিল তার দ্বিতীয় ভাষণ। দক্ষিণ লেবাননে যুদ্ধ এবং ইসরাইলের ওপর হিজবুল্লাহর হামলার কথা উল্লেখ করে তিনি বলেন, “এটা কীভাবে থামবে… এটা তো যুদ্ধক্ষেত্র”।