ঢাকা ১২:১৩ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১২ ডিসেম্বর ২০২৪, ২৭ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
বাংলা বাংলা English English हिन्दी हिन्दी

শরীয়তপুরে ১২৩টি বোমা নিষ্ক্রিয় করলো পুলিশের বোম্ব ডিস্পোজাল ইউনিট

শরীয়তপুর প্রতিনিধি
  • আপডেট সময় : ১১:২৩:৩৮ অপরাহ্ন, সোমবার, ১১ নভেম্বর ২০২৪
  • / ৩৬১ বার পড়া হয়েছে
৭১ নিউজ বিডির সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

শরীয়তপুরে ১২৩টি বোমা নিষ্ক্রিয় করেছে পুলিশের বোম্ব ডিস্পোজাল ইউনিট। আজ (সোমবার, ১১ নভেম্বর) সন্ধ্যায় ঢাকার বোম্ব ডিসপোজাল ইউনিট ঘটনাস্থলে পৌঁছে বোমাগুলো নিষ্ক্রিয় করে। এতে প্রায় ১২ ঘণ্টার উদ্বেগের অবসান ঘটে এলাকাবাসীর। স্বাভাবিক হয় গ্রামীণ সড়ক ও যান চলাচল।

পুলিশ জানায়, ঢাকা থেকে বোম্ব ডিসপোজাল ইউনিটের ৭ জনের একটি দল ডামুড্যা উপজেলার আকালবরিশ গ্রামে পৌঁছায়। এরপর সবাইকে নিরাপদ দূরত্বে সরিয়ে একে একে বিস্ফোরণ ঘটানো হয় ১২৩টি হাত বোমা।

শরীয়তপুরের সহকারি পুলিশ সুপার মুশিফুর রহমান বলেন, ‘কি উদ্দেশে বোমা রেখে গিয়েছিল তা তদন্ত করে আইনি ব্যবস্থা নেয়া হবে।’

আজ ভোরে স্থানীয়রা সড়কের পাশে ১০ ব্যাগে বোমা সদৃশ বস্তু দেখতে পেয়ে পুলিশে খবর দেয়। পরে পুলিশ ও সেনাবাহিনী ঘটনাস্থল ঘিরে রাখে। সন্ধ্যায় বোমাগুলো নিষ্ক্রিয় করার মধ্য দিয়ে কোনো রকম দুর্ঘটনা ছাড়াই টানা প্রায় ১২ ঘণ্টার উদ্বেগের অবসান ঘটে। স্বস্তি ফেরে এলাকাবাসীর মনে।

সাধারণ এলাকাবাসীদের একজন বলেন, পুলিশ এসে বোমা বিস্ফোরণ ঘটিয়ে নিষ্ক্রিয় করেছে। এখন স্বস্তি ফিরে এসেছে। আরেকজন বলেন, ‘অনেক উদ্বেগে ছিলাম সারাদিন।’

রোববার ( ১০ নভেম্বর) পাশের জেলা মাদারীপুরের কালকিনিতে স্থানীয় আধিপত্য নিয়ে দুপক্ষের সংঘর্ষে বোমা বিস্ফোরণ ঘটানো হয়। এ ঘটনাকে কেন্দ্র করে নাশকতার জন্য কোনো পক্ষ বোমাগুলো ব্যবহারের চেষ্টা করেছে কী না সে বিষয়টিও খতিয়ে দেখছে পুলিশ।

নিউজটি শেয়ার করুন

শরীয়তপুরে ১২৩টি বোমা নিষ্ক্রিয় করলো পুলিশের বোম্ব ডিস্পোজাল ইউনিট

আপডেট সময় : ১১:২৩:৩৮ অপরাহ্ন, সোমবার, ১১ নভেম্বর ২০২৪

শরীয়তপুরে ১২৩টি বোমা নিষ্ক্রিয় করেছে পুলিশের বোম্ব ডিস্পোজাল ইউনিট। আজ (সোমবার, ১১ নভেম্বর) সন্ধ্যায় ঢাকার বোম্ব ডিসপোজাল ইউনিট ঘটনাস্থলে পৌঁছে বোমাগুলো নিষ্ক্রিয় করে। এতে প্রায় ১২ ঘণ্টার উদ্বেগের অবসান ঘটে এলাকাবাসীর। স্বাভাবিক হয় গ্রামীণ সড়ক ও যান চলাচল।

পুলিশ জানায়, ঢাকা থেকে বোম্ব ডিসপোজাল ইউনিটের ৭ জনের একটি দল ডামুড্যা উপজেলার আকালবরিশ গ্রামে পৌঁছায়। এরপর সবাইকে নিরাপদ দূরত্বে সরিয়ে একে একে বিস্ফোরণ ঘটানো হয় ১২৩টি হাত বোমা।

শরীয়তপুরের সহকারি পুলিশ সুপার মুশিফুর রহমান বলেন, ‘কি উদ্দেশে বোমা রেখে গিয়েছিল তা তদন্ত করে আইনি ব্যবস্থা নেয়া হবে।’

আজ ভোরে স্থানীয়রা সড়কের পাশে ১০ ব্যাগে বোমা সদৃশ বস্তু দেখতে পেয়ে পুলিশে খবর দেয়। পরে পুলিশ ও সেনাবাহিনী ঘটনাস্থল ঘিরে রাখে। সন্ধ্যায় বোমাগুলো নিষ্ক্রিয় করার মধ্য দিয়ে কোনো রকম দুর্ঘটনা ছাড়াই টানা প্রায় ১২ ঘণ্টার উদ্বেগের অবসান ঘটে। স্বস্তি ফেরে এলাকাবাসীর মনে।

সাধারণ এলাকাবাসীদের একজন বলেন, পুলিশ এসে বোমা বিস্ফোরণ ঘটিয়ে নিষ্ক্রিয় করেছে। এখন স্বস্তি ফিরে এসেছে। আরেকজন বলেন, ‘অনেক উদ্বেগে ছিলাম সারাদিন।’

রোববার ( ১০ নভেম্বর) পাশের জেলা মাদারীপুরের কালকিনিতে স্থানীয় আধিপত্য নিয়ে দুপক্ষের সংঘর্ষে বোমা বিস্ফোরণ ঘটানো হয়। এ ঘটনাকে কেন্দ্র করে নাশকতার জন্য কোনো পক্ষ বোমাগুলো ব্যবহারের চেষ্টা করেছে কী না সে বিষয়টিও খতিয়ে দেখছে পুলিশ।