ঢাকা ০৪:৪১ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৪ নভেম্বর ২০২৪, ১০ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
বাংলা বাংলা English English हिन्दी हिन्दी

বিদ্যুৎকেন্দ্রের চুক্তি যাচাইয়ে আন্তর্জাতিক পরামর্শক নিয়োগের সুপারিশ

অনলাইন ডেস্ক
  • আপডেট সময় : ০২:১২:১৭ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৪ নভেম্বর ২০২৪
  • / ৩৪৪ বার পড়া হয়েছে
৭১ নিউজ বিডির সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার আমলে হওয়া আদানিসহ সাত বিদ্যুৎকেন্দ্রের চুক্তি যাচাইয়ে সরকারকে আন্তর্জাতিক আইনি পরামর্শক নিয়োগের সুপারিশ করেছে বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত জাতীয় পর্যালোচনা কমিটি।

পর্যালোচনা কমিটির বরাত দিয়ে আজ রোববার প্রধান উপদেষ্টার ডেপুটি প্রেস সেক্রেটারি আবুল কালাম আজাদ মজুমদার এ তথ্য জানান।

কমিটির রেজুলেশনে উল্লেখ করা হয়, ‘আমাদের তদন্ত আন্তর্জাতিক মানের সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ এবং আন্তর্জাতিক দর কষাকষি ও সালিশি কার্যক্রমে গ্রহণযোগ্য করতে অবিলম্বে বিশ্বমানের আইন ও তদন্ত সংস্থা নিয়োগ করার সুপারিশ করছি।’

বিচারপতি মইনুল ইসলাম চৌধুরীর নেতৃত্বাধীন এই কমিটি আরও বিশদ বিশ্লেষণের জন্য সময় চেয়েছে এবং বলেছে যে, স্থানীয় ও আন্তর্জাতিক আইনি কাঠামোর আওতায় চুক্তিগুলোর পুনর্মূল্যায়ন বা বাতিলের সম্ভাব্য পদক্ষেপ নিতে প্রমাণ সংগ্রহ করা হচ্ছে।

বর্তমানে কমিটি কয়েকটি বড় প্রকল্পের চুক্তি বিশদভাবে পর্যালোচনা করছে। সেগুলোর মধ্যে রয়েছে-
১. আদানি (গড্ডা) ১২৩৪.৪ মেগাওয়াট কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎকেন্দ্র
২. পায়রা ১৩২০ মেগাওয়াট কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎকেন্দ্র
৩. মেঘনাঘাট ৩৩৫ মেগাওয়াট ডুয়াল ফুয়েল
৪. আশুগঞ্জ ১৯৫ মেগাওয়াট গ্যাসভিত্তিক
৫. বাঁশখালী ৬১২ মেগাওয়াট কয়লাভিত্তিক
৬. মেঘনাঘাট ৫৮৩ মেগাওয়াট ডুয়াল ফুয়েল
৭. মেঘনাঘাট ৫৮৪ মেগাওয়াট গ্যাস/আরএলএনজি।

নিউজটি শেয়ার করুন

বিদ্যুৎকেন্দ্রের চুক্তি যাচাইয়ে আন্তর্জাতিক পরামর্শক নিয়োগের সুপারিশ

আপডেট সময় : ০২:১২:১৭ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৪ নভেম্বর ২০২৪

সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার আমলে হওয়া আদানিসহ সাত বিদ্যুৎকেন্দ্রের চুক্তি যাচাইয়ে সরকারকে আন্তর্জাতিক আইনি পরামর্শক নিয়োগের সুপারিশ করেছে বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত জাতীয় পর্যালোচনা কমিটি।

পর্যালোচনা কমিটির বরাত দিয়ে আজ রোববার প্রধান উপদেষ্টার ডেপুটি প্রেস সেক্রেটারি আবুল কালাম আজাদ মজুমদার এ তথ্য জানান।

কমিটির রেজুলেশনে উল্লেখ করা হয়, ‘আমাদের তদন্ত আন্তর্জাতিক মানের সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ এবং আন্তর্জাতিক দর কষাকষি ও সালিশি কার্যক্রমে গ্রহণযোগ্য করতে অবিলম্বে বিশ্বমানের আইন ও তদন্ত সংস্থা নিয়োগ করার সুপারিশ করছি।’

বিচারপতি মইনুল ইসলাম চৌধুরীর নেতৃত্বাধীন এই কমিটি আরও বিশদ বিশ্লেষণের জন্য সময় চেয়েছে এবং বলেছে যে, স্থানীয় ও আন্তর্জাতিক আইনি কাঠামোর আওতায় চুক্তিগুলোর পুনর্মূল্যায়ন বা বাতিলের সম্ভাব্য পদক্ষেপ নিতে প্রমাণ সংগ্রহ করা হচ্ছে।

বর্তমানে কমিটি কয়েকটি বড় প্রকল্পের চুক্তি বিশদভাবে পর্যালোচনা করছে। সেগুলোর মধ্যে রয়েছে-
১. আদানি (গড্ডা) ১২৩৪.৪ মেগাওয়াট কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎকেন্দ্র
২. পায়রা ১৩২০ মেগাওয়াট কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎকেন্দ্র
৩. মেঘনাঘাট ৩৩৫ মেগাওয়াট ডুয়াল ফুয়েল
৪. আশুগঞ্জ ১৯৫ মেগাওয়াট গ্যাসভিত্তিক
৫. বাঁশখালী ৬১২ মেগাওয়াট কয়লাভিত্তিক
৬. মেঘনাঘাট ৫৮৩ মেগাওয়াট ডুয়াল ফুয়েল
৭. মেঘনাঘাট ৫৮৪ মেগাওয়াট গ্যাস/আরএলএনজি।