ঢাকা ০৯:৫১ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ১১ ডিসেম্বর ২০২৪, ২৭ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
বাংলা বাংলা English English हिन्दी हिन्दी

সিরিয়ায় কুর্দি বাহিনীর হামলায় নারী-শিশুসহ নিহত ১১

আর্ন্তজাতিক ডেস্ক
  • আপডেট সময় : ০১:২৯:০৮ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৬ নভেম্বর ২০২৪
  • / ৩৮৫ বার পড়া হয়েছে
৭১ নিউজ বিডির সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

উত্তর সিরিয়ায় কুর্দি নেতৃত্বাধীন সিরিয়ান ডেমোক্র্যাটিক ফোর্সেসের (এসডিএফ) হামলায় ১১ জন নিহত হয়েছেন। নিহতদের মধ্যে এক নারী, তার দুই শিশু এবং একজন পুরুষ রয়েছেন। ব্রিটেনভিত্তিক পর্যবেক্ষণ সংস্থা সিরিয়ান অবজারভেটরি ফর হিউম্যান রাইটস এ তথ্য জানিয়েছে।

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, তুরস্ক-সমর্থিত গোষ্ঠীগুলোর মানবপাচারের একটি কেন্দ্র ছিল এই হামলার প্রধান লক্ষ্য। নিহতদের মধ্যে তুরস্কপন্থী সাতজন যোদ্ধাও রয়েছেন। এসডিএফের দাবি, তাদের বোমা হামলা ও সামরিক অভিযানে এই যোদ্ধাদের বড় ধরনের ক্ষতি হয়েছে।

পর্যবেক্ষণ সংস্থার মতে, এই হামলা শুধুমাত্র সামরিক অবস্থান নয়, বরং মানবপাচার কার্যক্রমের সাথে সরাসরি জড়িত একটি কেন্দ্রে চালানো হয়। কুর্দি বাহিনীর লক্ষ্য ছিল সিরিয়ার উত্তরাঞ্চলে তুরস্কের প্রভাব কমানো।

হামলার দায় স্বীকার করেছে এসডিএফ। সংগঠনটি জানিয়েছে, তুরস্ক-সমর্থিত যোদ্ধাদের কার্যক্রম প্রতিহত করতেই এই হামলা চালানো হয়েছে।

উত্তর সিরিয়ায় কুর্দি বাহিনী ও তুরস্ক-সমর্থিত গোষ্ঠীগুলোর মধ্যে সংঘাত পরিস্থিতি আরও উত্তপ্ত করেছে। সিরিয়ার উত্তরাঞ্চলে তুরস্কের প্রভাব কমাতে কুর্দি বাহিনী তাদের কার্যক্রম জোরদার করেছে বলে জানিয়েছে পর্যবেক্ষণ সংস্থাগুলো।

নিউজটি শেয়ার করুন

সিরিয়ায় কুর্দি বাহিনীর হামলায় নারী-শিশুসহ নিহত ১১

আপডেট সময় : ০১:২৯:০৮ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৬ নভেম্বর ২০২৪

উত্তর সিরিয়ায় কুর্দি নেতৃত্বাধীন সিরিয়ান ডেমোক্র্যাটিক ফোর্সেসের (এসডিএফ) হামলায় ১১ জন নিহত হয়েছেন। নিহতদের মধ্যে এক নারী, তার দুই শিশু এবং একজন পুরুষ রয়েছেন। ব্রিটেনভিত্তিক পর্যবেক্ষণ সংস্থা সিরিয়ান অবজারভেটরি ফর হিউম্যান রাইটস এ তথ্য জানিয়েছে।

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, তুরস্ক-সমর্থিত গোষ্ঠীগুলোর মানবপাচারের একটি কেন্দ্র ছিল এই হামলার প্রধান লক্ষ্য। নিহতদের মধ্যে তুরস্কপন্থী সাতজন যোদ্ধাও রয়েছেন। এসডিএফের দাবি, তাদের বোমা হামলা ও সামরিক অভিযানে এই যোদ্ধাদের বড় ধরনের ক্ষতি হয়েছে।

পর্যবেক্ষণ সংস্থার মতে, এই হামলা শুধুমাত্র সামরিক অবস্থান নয়, বরং মানবপাচার কার্যক্রমের সাথে সরাসরি জড়িত একটি কেন্দ্রে চালানো হয়। কুর্দি বাহিনীর লক্ষ্য ছিল সিরিয়ার উত্তরাঞ্চলে তুরস্কের প্রভাব কমানো।

হামলার দায় স্বীকার করেছে এসডিএফ। সংগঠনটি জানিয়েছে, তুরস্ক-সমর্থিত যোদ্ধাদের কার্যক্রম প্রতিহত করতেই এই হামলা চালানো হয়েছে।

উত্তর সিরিয়ায় কুর্দি বাহিনী ও তুরস্ক-সমর্থিত গোষ্ঠীগুলোর মধ্যে সংঘাত পরিস্থিতি আরও উত্তপ্ত করেছে। সিরিয়ার উত্তরাঞ্চলে তুরস্কের প্রভাব কমাতে কুর্দি বাহিনী তাদের কার্যক্রম জোরদার করেছে বলে জানিয়েছে পর্যবেক্ষণ সংস্থাগুলো।