ঢাকা ০১:৫৫ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৭ জুন ২০২৫, ২ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
বাংলা বাংলা English English हिन्दी हिन्दी
ব্রেকিং নিউজ ::
ইসরায়েল ও ইরানের সংঘাত: বাংলাদেশিদের জন্য হটলাইন সেবা চালু করেছে দুতাবাস। ইরানে বসবাসরত বাংলাদেশি নাগরিকদের + ৯৮৯908577368 ও + ৯৮৯১22065745 নম্বরে (হোয়াটসঅ্যাপ সহ) যোগাযোগ করতে বলেছে দূতাবাস কর্তৃপক্ষ।

গাজায় ইসরাইলি হামলায় আরও ৩৩ ফিলিস্তিনি নিহত

আর্ন্তজাতিক ডেস্ক
  • আপডেট সময় : ০২:০০:৫৯ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৮ নভেম্বর ২০২৪
  • / ৪১৩ বার পড়া হয়েছে
৭১ নিউজ বিডির সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

ইসরাইলের হামলায় গত ২৪ ঘন্টায় ফিলিস্তিনের গাজা উপত্যকায় আরও ৩৩ ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছেন আরও ১৩৪ জন। এক বিবৃতিতে গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, গাজায় মোট নিহত ও আহতের সংখ্যা পৌঁছেছে যথাক্রমে ৪৪ হাজার ২৮২ জনে এবং ১ লাখ ৪ হাজার ৮৮০ জনে। তবে হতাহতের প্রকৃত সংখ্যা আরও অনেক বেশি। কারণ ভবনের ধ্বংস্তূপের তলায় অনেকে চাপা পড়েছেন। প্রয়োজনীয় সরঞ্জাম ও জনবলের অভাবে তাদের উদ্ধার করা সম্ভব হয়নি।

গত বছরের ৭ই অক্টোবর দক্ষিণ ইসরাইলে প্রবেশ করে নজিরবিহীন হামলা চালিয়ে ১২০০ ইসরাইলিকে হত্যা ছাড়াও প্রায় ২৫০ জন ইসরাইলি ও বিদেশি নাগরিককে বন্দী করে গাজায় নিয়ে আসে হামাস। একই দিন থেকে হামাসের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করে গাজায় নির্বিচাওে বোমা ও স্থল হামলা করে আসছে ইসরাইল।

গত নভেম্বরে কাতার ও মিসরের মধ্যস্থতায় হামাস ও ইসরাইলের মধ্যে সাতদিনের একটি যুদ্ধবিরতি চুক্তি হয়েছিল। চুক্তির আওতায় হামাস শতাধিক ইসরাইলি বন্দীকে মুক্তিও দেয়। তবে এখনো তাদের হাতে শতাধিক ইসরাইলি বন্দী রয়েছে।

এক বছর পর এই যুদ্ধ আর শুধু গাজা উপত্যকায় সীমাবদ্ধ ছিল না। হামাসের মিত্র হিজবুল্লাহকে দমনের নামে যুদ্ধ লেবানন পর্যন্ত বিস্তৃত করে নেতানিয়াহু সরকার। লেবাননে ইসরাইলি হামলায় সাড়ে ৩ হাজারের বেশি মানুষ নিহত হন। তবে আমেরিকার মধ্যস্থতায় বুধবার (২৭শে নভেম্বর) লেবাননে হিজবুল্লাহ ও ইসরাইলের মধ্যে ৬০ দিনের একটি যুদ্ধবিরতি চুক্তি কার্যকর হয়েছে।

নিউজটি শেয়ার করুন

গাজায় ইসরাইলি হামলায় আরও ৩৩ ফিলিস্তিনি নিহত

আপডেট সময় : ০২:০০:৫৯ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৮ নভেম্বর ২০২৪

ইসরাইলের হামলায় গত ২৪ ঘন্টায় ফিলিস্তিনের গাজা উপত্যকায় আরও ৩৩ ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছেন আরও ১৩৪ জন। এক বিবৃতিতে গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, গাজায় মোট নিহত ও আহতের সংখ্যা পৌঁছেছে যথাক্রমে ৪৪ হাজার ২৮২ জনে এবং ১ লাখ ৪ হাজার ৮৮০ জনে। তবে হতাহতের প্রকৃত সংখ্যা আরও অনেক বেশি। কারণ ভবনের ধ্বংস্তূপের তলায় অনেকে চাপা পড়েছেন। প্রয়োজনীয় সরঞ্জাম ও জনবলের অভাবে তাদের উদ্ধার করা সম্ভব হয়নি।

গত বছরের ৭ই অক্টোবর দক্ষিণ ইসরাইলে প্রবেশ করে নজিরবিহীন হামলা চালিয়ে ১২০০ ইসরাইলিকে হত্যা ছাড়াও প্রায় ২৫০ জন ইসরাইলি ও বিদেশি নাগরিককে বন্দী করে গাজায় নিয়ে আসে হামাস। একই দিন থেকে হামাসের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করে গাজায় নির্বিচাওে বোমা ও স্থল হামলা করে আসছে ইসরাইল।

গত নভেম্বরে কাতার ও মিসরের মধ্যস্থতায় হামাস ও ইসরাইলের মধ্যে সাতদিনের একটি যুদ্ধবিরতি চুক্তি হয়েছিল। চুক্তির আওতায় হামাস শতাধিক ইসরাইলি বন্দীকে মুক্তিও দেয়। তবে এখনো তাদের হাতে শতাধিক ইসরাইলি বন্দী রয়েছে।

এক বছর পর এই যুদ্ধ আর শুধু গাজা উপত্যকায় সীমাবদ্ধ ছিল না। হামাসের মিত্র হিজবুল্লাহকে দমনের নামে যুদ্ধ লেবানন পর্যন্ত বিস্তৃত করে নেতানিয়াহু সরকার। লেবাননে ইসরাইলি হামলায় সাড়ে ৩ হাজারের বেশি মানুষ নিহত হন। তবে আমেরিকার মধ্যস্থতায় বুধবার (২৭শে নভেম্বর) লেবাননে হিজবুল্লাহ ও ইসরাইলের মধ্যে ৬০ দিনের একটি যুদ্ধবিরতি চুক্তি কার্যকর হয়েছে।