ঢাকা ০৫:৫২ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ১১ ডিসেম্বর ২০২৪, ২৬ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
বাংলা বাংলা English English हिन्दी हिन्दी

এক মাস পর উৎপাদনে যাচ্ছে মাতারবাড়ি বিদ্যুৎকেন্দ্র

অনলাইন ডেস্ক
  • আপডেট সময় : ১১:৪৫:৩৩ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২৯ নভেম্বর ২০২৪
  • / ৩৫৬ বার পড়া হয়েছে
৭১ নিউজ বিডির সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

কয়লা সংকট কেটে যাওয়ায় কক্সবাজারের মাতারবাড়ি বিদ্যুৎকেন্দ্র এক মাস পর আবারো উৎপাদনে যাচ্ছে। অনিশ্চয়তা কাটিয়ে আগামী ১ ডিসেম্বর থেকে উৎপাদন শুরুর লক্ষ্যে প্রস্তুতি নেয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন বিদ্যুৎকেন্দ্রটির কর্মকর্তারা।

গত বুধবার (২৭ নভেম্বর) ইন্দোনেশিয়া থেকে পানামার পতাকাবাহী একটি জাহাজে করে আনা হয়েছে ৭০ হাজার টন কয়লা। জাপানের সুমিতমো করপোরেশনের সাথে চুক্তি শেষ হওয়ার পর মেঘনা গ্রুপের আমদানি করা এটিই প্রথম কয়লার চালান। ওই কয়লা দিয়েই উৎপাদন শুরু করা হবে বলে জানিয়েছে কর্তৃপক্ষ। যা যুক্ত হবে জাতীয় গ্রিডে।

এ বিদ্যুৎকেন্দ্রের দুটি ইউনিটের উৎপাদন ক্ষমতা ১২শ মেগাওয়াট। প্রকল্পের একটি ইউনিট ২০২৩ সালের জুলাই ও অপর ইউনিট ডিসেম্বরে চালু হয়।

চুক্তি অনুযায়ী, সুমিতমো করপোরেশন কয়লার সর্বশেষ সরবরাহ দিয়েছিল গত আগস্টের মাঝামাঝি সময়ে। উৎপাদন শুরুর পর থেকে প্রতিষ্ঠানটির মাধ্যমে আনা হয়েছিল মোট ২২ লাখ ৫ হাজার টন কয়লা।

সেই মজুত পুরোপুরি শেষ হয়ে যাওয়ায় গত ৩১ অক্টোবর থেকে বন্ধ হয়ে যায় বিদ্যুৎকেন্দ্রটির দুই ইউনিটেরই উৎপাদন কার্যক্রম।

নিউজটি শেয়ার করুন

এক মাস পর উৎপাদনে যাচ্ছে মাতারবাড়ি বিদ্যুৎকেন্দ্র

আপডেট সময় : ১১:৪৫:৩৩ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২৯ নভেম্বর ২০২৪

কয়লা সংকট কেটে যাওয়ায় কক্সবাজারের মাতারবাড়ি বিদ্যুৎকেন্দ্র এক মাস পর আবারো উৎপাদনে যাচ্ছে। অনিশ্চয়তা কাটিয়ে আগামী ১ ডিসেম্বর থেকে উৎপাদন শুরুর লক্ষ্যে প্রস্তুতি নেয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন বিদ্যুৎকেন্দ্রটির কর্মকর্তারা।

গত বুধবার (২৭ নভেম্বর) ইন্দোনেশিয়া থেকে পানামার পতাকাবাহী একটি জাহাজে করে আনা হয়েছে ৭০ হাজার টন কয়লা। জাপানের সুমিতমো করপোরেশনের সাথে চুক্তি শেষ হওয়ার পর মেঘনা গ্রুপের আমদানি করা এটিই প্রথম কয়লার চালান। ওই কয়লা দিয়েই উৎপাদন শুরু করা হবে বলে জানিয়েছে কর্তৃপক্ষ। যা যুক্ত হবে জাতীয় গ্রিডে।

এ বিদ্যুৎকেন্দ্রের দুটি ইউনিটের উৎপাদন ক্ষমতা ১২শ মেগাওয়াট। প্রকল্পের একটি ইউনিট ২০২৩ সালের জুলাই ও অপর ইউনিট ডিসেম্বরে চালু হয়।

চুক্তি অনুযায়ী, সুমিতমো করপোরেশন কয়লার সর্বশেষ সরবরাহ দিয়েছিল গত আগস্টের মাঝামাঝি সময়ে। উৎপাদন শুরুর পর থেকে প্রতিষ্ঠানটির মাধ্যমে আনা হয়েছিল মোট ২২ লাখ ৫ হাজার টন কয়লা।

সেই মজুত পুরোপুরি শেষ হয়ে যাওয়ায় গত ৩১ অক্টোবর থেকে বন্ধ হয়ে যায় বিদ্যুৎকেন্দ্রটির দুই ইউনিটেরই উৎপাদন কার্যক্রম।