ঢাকা ০৫:৪২ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ১১ ডিসেম্বর ২০২৪, ২৬ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
বাংলা বাংলা English English हिन्दी हिन्दी

‘ঐকমত্য ধরে রাখতে দল, ব্যক্তি ও নাগরিক সমাজের মধ্যে সংলাপ জরুরি’

নিজস্ব প্রতিবেদক
  • আপডেট সময় : ০৯:২৬:৩২ অপরাহ্ন, শনিবার, ৩০ নভেম্বর ২০২৪
  • / ৩৫৪ বার পড়া হয়েছে
৭১ নিউজ বিডির সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

জাতীয় ঐকমত্য ধরে রাখতে গণতন্ত্রমনা সব রাজনৈতিক দল, ব্যক্তি ও নাগরিক সমাজের মধ্যে সংলাপ জরুরি বলে মন্তব্য করেছেন গণফোরামের ইমেরিটাস সভাপতি ড. কামাল হোসেন।

আজ (শনিবার, ৩০ নভেম্বর) দুপুরে রাজধানীর ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউট মিলনায়তনে গণফোরামের সপ্তম জাতীয় সম্মেলনে সভাপতির বক্তব্যে তিনি একথা বলেন।

ড. কামাল হোসেনের পক্ষে লিখিত বক্তব্য পড়ে শোনান দলটির সাধারণ সম্পাদক মিজানুর রহমান। তিনি বলেন, ‘বিগত ১৬ বছর রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠানগুলো নির্লজ্জ দলীয়করণের ফলে প্রায় অকার্যকর হয়ে পড়েছিলো।

এই সব প্রতিষ্ঠান সংস্কার ও নির্বাচনের সুষ্ঠু পরিবেশ তৈরি করতে ড. মুহাম্মদ ইউনূস সরকারকে সহযোগিতা করা সব রাজনৈতিক দল ও দেশের জনগণের নৈতিক দায়িত্ব।

যাতে সংস্কার সুষ্ঠুভাবে করতে সক্ষম হয়। এক্ষেত্রে যে জাতীয় ঐকমত্য সৃষ্টি হয়েছে তা ধরে রাখা প্রয়োজন। এজন্য গণতন্ত্রমনা সব রাজনৈতিক দল, ব্যক্তি ও নাগরিক সমাজের মধ্যে সংলাপ জরুরি বলেও জানান তিনি।

গণফোরামের নেতৃবৃন্দের উদ্দেশে ড. কামাল হোসেন বলেন, ‘আজকের কাউন্সিলকে কেন্দ্র করে ঐক্যকে আরও সুসংহত করবেন। সেই ঐক্যের মধ্য দিয়েই যা কিছু অর্জন আমরা করতে পারি। এই ঐক্য না হওয়াটাই অতীতে আমাদের অনেক ক্ষতি হয়েছে। এইবার যে ঐক্য গড়ে উঠেছে সেটাকে সুসংহত করে ঘোষিত লক্ষ্যগুলো আমরা যেন অর্জন করতে পারি।

নিউজটি শেয়ার করুন

‘ঐকমত্য ধরে রাখতে দল, ব্যক্তি ও নাগরিক সমাজের মধ্যে সংলাপ জরুরি’

আপডেট সময় : ০৯:২৬:৩২ অপরাহ্ন, শনিবার, ৩০ নভেম্বর ২০২৪

জাতীয় ঐকমত্য ধরে রাখতে গণতন্ত্রমনা সব রাজনৈতিক দল, ব্যক্তি ও নাগরিক সমাজের মধ্যে সংলাপ জরুরি বলে মন্তব্য করেছেন গণফোরামের ইমেরিটাস সভাপতি ড. কামাল হোসেন।

আজ (শনিবার, ৩০ নভেম্বর) দুপুরে রাজধানীর ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউট মিলনায়তনে গণফোরামের সপ্তম জাতীয় সম্মেলনে সভাপতির বক্তব্যে তিনি একথা বলেন।

ড. কামাল হোসেনের পক্ষে লিখিত বক্তব্য পড়ে শোনান দলটির সাধারণ সম্পাদক মিজানুর রহমান। তিনি বলেন, ‘বিগত ১৬ বছর রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠানগুলো নির্লজ্জ দলীয়করণের ফলে প্রায় অকার্যকর হয়ে পড়েছিলো।

এই সব প্রতিষ্ঠান সংস্কার ও নির্বাচনের সুষ্ঠু পরিবেশ তৈরি করতে ড. মুহাম্মদ ইউনূস সরকারকে সহযোগিতা করা সব রাজনৈতিক দল ও দেশের জনগণের নৈতিক দায়িত্ব।

যাতে সংস্কার সুষ্ঠুভাবে করতে সক্ষম হয়। এক্ষেত্রে যে জাতীয় ঐকমত্য সৃষ্টি হয়েছে তা ধরে রাখা প্রয়োজন। এজন্য গণতন্ত্রমনা সব রাজনৈতিক দল, ব্যক্তি ও নাগরিক সমাজের মধ্যে সংলাপ জরুরি বলেও জানান তিনি।

গণফোরামের নেতৃবৃন্দের উদ্দেশে ড. কামাল হোসেন বলেন, ‘আজকের কাউন্সিলকে কেন্দ্র করে ঐক্যকে আরও সুসংহত করবেন। সেই ঐক্যের মধ্য দিয়েই যা কিছু অর্জন আমরা করতে পারি। এই ঐক্য না হওয়াটাই অতীতে আমাদের অনেক ক্ষতি হয়েছে। এইবার যে ঐক্য গড়ে উঠেছে সেটাকে সুসংহত করে ঘোষিত লক্ষ্যগুলো আমরা যেন অর্জন করতে পারি।