ঢাকা ০১:৫১ অপরাহ্ন, বুধবার, ০৪ ডিসেম্বর ২০২৪, ২০ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
বাংলা বাংলা English English हिन्दी हिन्दी

পাবনার রুহুল বিলে মাছ ধরার উৎসব

পাবনা প্রতিনিধি
  • আপডেট সময় : ০২:৩৫:০৬ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৩ ডিসেম্বর ২০২৪
  • / ৩৬৩ বার পড়া হয়েছে
৭১ নিউজ বিডির সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

পাবনার রুহুল বিলে শুরু হলো মাছ ধরার উৎসব। অগ্রহায়ন মাসে এই উৎসবের আয়োজন করা হয়। হাজার হাজার মানুষ একসঙ্গে বিলে মাছ ধরতে নামেন। ছড়িয়ে পড়ে উৎসবের আমেজ। তবে এবছর বিলে মাছ কম বলে জানালেন শিকারীরা।

চলনবিল বেষ্টিত পাবনার ভাঙ্গুড়া উপজেলার রুহুল বিলে চলছে মাছ ধরার উৎসব। কারো হাতে পলো, কারো হাতে জাল। মাছ ধরার নানা উপকরণ হাতে নিয়ে শিশু থেকে সবাই যাচ্ছেন বিলের দিকে।

স্থানীয়রা আঞ্চলিক ভাষায় মাছ ধরার এই উৎসবের নাম দিয়েছেন বাউত উৎসব। প্রতি বছর অগ্রহায়ন মাসের তৃতীয় ও চতুর্থ সপ্তাহের শনি ও মঙ্গলবার চলে এই মাছ ধরার আয়োজন। যোগ দেন পাবনাসহ আশেপাশের জেলার হাজারো মানুষ।

স্থানীয়রা বলছেন দিন দিন ছোট হয়ে আসছে খাল-বিল। আর প্রভাবশালীরা কারেন্ট জাল দিয়ে মাছ ধরায় আগের মত মাছ মিলছেনা এই বিলে।

মাছ রক্ষার্থে বিভিন্ন পদক্ষেপ গ্রহণের আশ্বাস দিলেন জেলা মৎস কর্মকর্তা মো. আবুল কালাম আজাদ।

মাছ রক্ষায় খাল-বিল ও জলাশয় খনন এবং প্রাকৃতিক অভয়াশ্রম গড়ে তোলার দাবি স্থানীয়দের।

নিউজটি শেয়ার করুন

পাবনার রুহুল বিলে মাছ ধরার উৎসব

আপডেট সময় : ০২:৩৫:০৬ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৩ ডিসেম্বর ২০২৪

পাবনার রুহুল বিলে শুরু হলো মাছ ধরার উৎসব। অগ্রহায়ন মাসে এই উৎসবের আয়োজন করা হয়। হাজার হাজার মানুষ একসঙ্গে বিলে মাছ ধরতে নামেন। ছড়িয়ে পড়ে উৎসবের আমেজ। তবে এবছর বিলে মাছ কম বলে জানালেন শিকারীরা।

চলনবিল বেষ্টিত পাবনার ভাঙ্গুড়া উপজেলার রুহুল বিলে চলছে মাছ ধরার উৎসব। কারো হাতে পলো, কারো হাতে জাল। মাছ ধরার নানা উপকরণ হাতে নিয়ে শিশু থেকে সবাই যাচ্ছেন বিলের দিকে।

স্থানীয়রা আঞ্চলিক ভাষায় মাছ ধরার এই উৎসবের নাম দিয়েছেন বাউত উৎসব। প্রতি বছর অগ্রহায়ন মাসের তৃতীয় ও চতুর্থ সপ্তাহের শনি ও মঙ্গলবার চলে এই মাছ ধরার আয়োজন। যোগ দেন পাবনাসহ আশেপাশের জেলার হাজারো মানুষ।

স্থানীয়রা বলছেন দিন দিন ছোট হয়ে আসছে খাল-বিল। আর প্রভাবশালীরা কারেন্ট জাল দিয়ে মাছ ধরায় আগের মত মাছ মিলছেনা এই বিলে।

মাছ রক্ষার্থে বিভিন্ন পদক্ষেপ গ্রহণের আশ্বাস দিলেন জেলা মৎস কর্মকর্তা মো. আবুল কালাম আজাদ।

মাছ রক্ষায় খাল-বিল ও জলাশয় খনন এবং প্রাকৃতিক অভয়াশ্রম গড়ে তোলার দাবি স্থানীয়দের।