ঢাকা ১০:৫০ অপরাহ্ন, শনিবার, ২১ ডিসেম্বর ২০২৪, ৭ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
বাংলা বাংলা English English हिन्दी हिन्दी

সেতুর অভাবে ৩০ গ্রামের মানুষের দুর্ভোগ

বগুড়া প্রতিনিধি
  • আপডেট সময় : ০১:৩৬:০০ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৫ ডিসেম্বর ২০২৪
  • / ৪২৬ বার পড়া হয়েছে
৭১ নিউজ বিডির সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

একটি সেতুর অভাবে বছরের পর বছর ধরে দুর্ভোগ পোহাচ্ছে বগুড়ার শেরপুর উপজেলার ৩০টি গ্রামের মানুষ। এসব গ্রামের বাসিন্দাদের যাতায়াতের একমাত্র ভরসা নৌকা। ফলে চরম ভোগান্তি পোহাতে হয় শিক্ষার্থী ও বয়স্কদের। স্থানীয়রা দীর্ঘদিন ধরে সেতু নির্মাণের দাবি জানিয়ে আসলেও মিলেছে শুধুই আশ্বাস।

বগুড়ার শেরপুর উপজেলার খামারকান্দি ইউনিয়নের ঝাঁঝর ও বিলনোথার গ্রামের মাঝ দিয়ে বয়ে গেছে বাঙালি নদী। সেতু না থাকায় বর্ষাসহ সব মৌসুমেই নৌকা দিয়ে পারাপার করতে হয় এই নদীপাড়ের ৩০টি গ্রামের শিক্ষার্থী, চাকুরীজীবী, ব্যবসায়ীসহ সব শ্রেণীপেশার মানুষের।

ফলে ভোগান্তির শিকার হচ্ছেন নদীর দুই পাড়ের বাসিন্দারা। জরুরি প্রয়োজনে ১২ কিলোমিটার পথ ঘুরে বিকল্প সড়ক ব্যবহার করতে হয় তাদের। স্কুল শিক্ষার্থীসহ স্থানীয়দের দাবি বাঙালি নদীর উপর সেতু নির্মাণের।

স্থানীয়রা বলছেন, যুগের পর যুগ ধরে নৌকা দিয়ে যাতায়াত করছেন তারা। প্রায়ই ঘটে দুর্ঘটনা ।

আগামী অর্থবছরে সেতু নির্মানের কাজ শুরু হবে বলে জানালেন শেরপুর উপজেলা প্রকৌশলী মো. আব্দুল মজিদ।

সেতুটি হলে নদী পারাপারে দীর্ঘদিনের ভোগান্তির অবসান ঘটবে, এমনটাই জানালেন দুই পাড়ের বাসিন্দারা।

নিউজটি শেয়ার করুন

সেতুর অভাবে ৩০ গ্রামের মানুষের দুর্ভোগ

আপডেট সময় : ০১:৩৬:০০ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৫ ডিসেম্বর ২০২৪

একটি সেতুর অভাবে বছরের পর বছর ধরে দুর্ভোগ পোহাচ্ছে বগুড়ার শেরপুর উপজেলার ৩০টি গ্রামের মানুষ। এসব গ্রামের বাসিন্দাদের যাতায়াতের একমাত্র ভরসা নৌকা। ফলে চরম ভোগান্তি পোহাতে হয় শিক্ষার্থী ও বয়স্কদের। স্থানীয়রা দীর্ঘদিন ধরে সেতু নির্মাণের দাবি জানিয়ে আসলেও মিলেছে শুধুই আশ্বাস।

বগুড়ার শেরপুর উপজেলার খামারকান্দি ইউনিয়নের ঝাঁঝর ও বিলনোথার গ্রামের মাঝ দিয়ে বয়ে গেছে বাঙালি নদী। সেতু না থাকায় বর্ষাসহ সব মৌসুমেই নৌকা দিয়ে পারাপার করতে হয় এই নদীপাড়ের ৩০টি গ্রামের শিক্ষার্থী, চাকুরীজীবী, ব্যবসায়ীসহ সব শ্রেণীপেশার মানুষের।

ফলে ভোগান্তির শিকার হচ্ছেন নদীর দুই পাড়ের বাসিন্দারা। জরুরি প্রয়োজনে ১২ কিলোমিটার পথ ঘুরে বিকল্প সড়ক ব্যবহার করতে হয় তাদের। স্কুল শিক্ষার্থীসহ স্থানীয়দের দাবি বাঙালি নদীর উপর সেতু নির্মাণের।

স্থানীয়রা বলছেন, যুগের পর যুগ ধরে নৌকা দিয়ে যাতায়াত করছেন তারা। প্রায়ই ঘটে দুর্ঘটনা ।

আগামী অর্থবছরে সেতু নির্মানের কাজ শুরু হবে বলে জানালেন শেরপুর উপজেলা প্রকৌশলী মো. আব্দুল মজিদ।

সেতুটি হলে নদী পারাপারে দীর্ঘদিনের ভোগান্তির অবসান ঘটবে, এমনটাই জানালেন দুই পাড়ের বাসিন্দারা।