ঢাকা ০২:৪৩ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৭ জুন ২০২৫, ২ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
বাংলা বাংলা English English हिन्दी हिन्दी
ব্রেকিং নিউজ ::
ইসরায়েল ও ইরানের সংঘাত: বাংলাদেশিদের জন্য হটলাইন সেবা চালু করেছে দুতাবাস। ইরানে বসবাসরত বাংলাদেশি নাগরিকদের + ৯৮৯908577368 ও + ৯৮৯১22065745 নম্বরে (হোয়াটসঅ্যাপ সহ) যোগাযোগ করতে বলেছে দূতাবাস কর্তৃপক্ষ।

মোজাম্বিকে ঘূর্ণিঝড় চিডোর তাণ্ডবে নিহত ৩৪

আর্ন্তজাতিক ডেস্ক
  • আপডেট সময় : ০১:১৬:৩৬ অপরাহ্ন, বুধবার, ১৮ ডিসেম্বর ২০২৪
  • / ৪২৫ বার পড়া হয়েছে
৭১ নিউজ বিডির সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

আফ্রিকার দক্ষিণাঞ্চলীয় দেশ মোজাম্বিকে শক্তিশালী ঘূর্ণিঝড় চিডোর তাণ্ডবে অন্তত ৩৪ জন নিহত হয়েছেন। আহত আরও অনেকে। চিডোর তাণ্ডবে নিহতদের বেশিরভাগই পড়ে যাওয়া বস্তুর আঘাতে যেমন ধ্বংসপ্রাপ্ত ইটের দেওয়াল ধসে প্রাণ হারিয়েছেন।

মঙ্গলবার (১৭ ডিসেম্বর) রাতে এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছে বিবিসি। বিবিসির তথ্য অনুযায়ী, মঙ্গলবার ঘণ্টায় প্রায় ২৬০ কিলোমিটার বেগে আছড়ে পড়েছিল শক্তিশালী এই ঝড়টি। ঘূর্ণিঝড়ের তাণ্ডবের পর মোজাম্বিকের পরিস্থিতিকে হৃদয়বিদারক বলে অভিহিত করেছে প্রশাসন। মৃতের সংখ্যা আরও বাড়তে পারে বলেও আশংকা করা হচ্ছে। স্কুল, স্বাস্থ্য অবকাঠামো এবং মাছ ধরার বহু নৌকাও ধ্বংস হয়ে গেছে। বাস্তুচ্যুত হয়েছে ৩৪ হাজারেরও বেশি পরিবার।

গত রোববার ভারত মহাসাগরীয় অঞ্চলের ফরাসি দ্বীপ মায়োটে ঘূর্ণিঝড় চিডো ধ্বংসযজ্ঞ চালানোর পর মোজাম্বিকে তাণ্ডব চালায়। মায়োটে এই ঝড়ের আঘাতে শত শত এবং সম্ভবত হাজার হাজার লোকের মৃত্যুর আশঙ্কা করা হচ্ছে। ঘণ্টায় ২২৫ কিলোমিটার বেগে অঞ্চলটিতে আছড়ে পড়ে দেশটির ইতিহাসে একশ’ বছরের শক্তিশালী ঝড়টি। এতে ব্যাপক ক্ষতিগ্রস্ত হয় পুরো অঞ্চলটি। বিদ্যুৎবিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ার পাশাপাশি পুরো দ্বীপটির যোগাযোগ ব্যবস্থাও ভেঙে পড়ে।

নিউজটি শেয়ার করুন

মোজাম্বিকে ঘূর্ণিঝড় চিডোর তাণ্ডবে নিহত ৩৪

আপডেট সময় : ০১:১৬:৩৬ অপরাহ্ন, বুধবার, ১৮ ডিসেম্বর ২০২৪

আফ্রিকার দক্ষিণাঞ্চলীয় দেশ মোজাম্বিকে শক্তিশালী ঘূর্ণিঝড় চিডোর তাণ্ডবে অন্তত ৩৪ জন নিহত হয়েছেন। আহত আরও অনেকে। চিডোর তাণ্ডবে নিহতদের বেশিরভাগই পড়ে যাওয়া বস্তুর আঘাতে যেমন ধ্বংসপ্রাপ্ত ইটের দেওয়াল ধসে প্রাণ হারিয়েছেন।

মঙ্গলবার (১৭ ডিসেম্বর) রাতে এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছে বিবিসি। বিবিসির তথ্য অনুযায়ী, মঙ্গলবার ঘণ্টায় প্রায় ২৬০ কিলোমিটার বেগে আছড়ে পড়েছিল শক্তিশালী এই ঝড়টি। ঘূর্ণিঝড়ের তাণ্ডবের পর মোজাম্বিকের পরিস্থিতিকে হৃদয়বিদারক বলে অভিহিত করেছে প্রশাসন। মৃতের সংখ্যা আরও বাড়তে পারে বলেও আশংকা করা হচ্ছে। স্কুল, স্বাস্থ্য অবকাঠামো এবং মাছ ধরার বহু নৌকাও ধ্বংস হয়ে গেছে। বাস্তুচ্যুত হয়েছে ৩৪ হাজারেরও বেশি পরিবার।

গত রোববার ভারত মহাসাগরীয় অঞ্চলের ফরাসি দ্বীপ মায়োটে ঘূর্ণিঝড় চিডো ধ্বংসযজ্ঞ চালানোর পর মোজাম্বিকে তাণ্ডব চালায়। মায়োটে এই ঝড়ের আঘাতে শত শত এবং সম্ভবত হাজার হাজার লোকের মৃত্যুর আশঙ্কা করা হচ্ছে। ঘণ্টায় ২২৫ কিলোমিটার বেগে অঞ্চলটিতে আছড়ে পড়ে দেশটির ইতিহাসে একশ’ বছরের শক্তিশালী ঝড়টি। এতে ব্যাপক ক্ষতিগ্রস্ত হয় পুরো অঞ্চলটি। বিদ্যুৎবিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ার পাশাপাশি পুরো দ্বীপটির যোগাযোগ ব্যবস্থাও ভেঙে পড়ে।