ঢাকা ০৬:২৪ অপরাহ্ন, বুধবার, ১৮ ডিসেম্বর ২০২৪, ৪ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
বাংলা বাংলা English English हिन्दी हिन्दी
ব্রেকিং নিউজ ::
রাজধানীর কামারপাড়া, আব্দুল্লাহপুর, উত্তরা এবং তুরাগ নদীর দক্ষিণ ও পশ্চিম এলাকায় সব সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ: ডিএমপি :::: রাজধানীর কাকরাইল মসজিদে তাবলিগ জামাতের দু'পক্ষের সংঘর্ষরাজধানীর কাকরাইল মসজিদে তাবলিগ জামাতের দু'পক্ষের সংঘর্ষ :::: বেনাপোল সীমান্তে ২ জনের মরদেহ উদ্ধার, পরিবারের দাবি বিএসএফের পিটুনিতে মৃত্যু

ইজতেমা ময়দান ও আশাপাশের এলাকায় সেনা টহল জোরদার

অনলাইন ডেস্ক
  • আপডেট সময় : ১২:১১:৫০ অপরাহ্ন, বুধবার, ১৮ ডিসেম্বর ২০২৪
  • / ৩৬৪ বার পড়া হয়েছে
৭১ নিউজ বিডির সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রাখতে ইজতেমা ময়দান ও আশপাশের এলাকায় সাজোয়া যানসহ সেনাবাহিনীর টহল জোরদার করা হয়েছে। আজ (বুধবার, ১৮ ডিসেম্বর) বেলা ১১টা থেকে এ টহল জোরদার করা হয়।

এর আগে বুধবার মধ্যরাতে ইজতেমা ময়দান ও আশপাশের সড়কে উভয় গ্রুপের মধ্যে এ সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। এতে মোট তিনজন নিহত এবং অর্ধশত মুসল্লি আহত হয়েছেন বলে জানা গেছে।

পুলিশ জানায়, বেশ কিছুদিন ধরেই তাবলীগ জামাতের মাওলানা সা’দ অনুসারীদের জোড় আয়োজনকে কেন্দ্র করে দুই গ্রুপের মধ্যে উত্তেজনা বিরাজ করছিল।

গত ২৯ নভেম্বর থেকে ৩ ডিসেম্বর পর্যন্ত মাওলানা জুবায়ের অনুসারীরা জোড় ইজতেমা পালন করেন। এরপর ২০ ডিসেম্বর থেকে মাওলানা সা’দ অনুসারীরা জোড় আয়োজনের সিদ্ধান্ত নিলে তাদেরকে প্রতিহত করার ঘোষণা দিয়ে ইজতেমা ময়দানে অবস্থান নেয় জুবায়ের অনুসারীরা।

মঙ্গলবার সন্ধ্যা থেকে সা’দ অনুসারীদের ইজতেমা ময়দানে প্রবেশ ঠেকাতে ময়দানের চারপাশে ও বিভিন্ন সড়কের মোড়ে লাঠি হাতে পাহারা বসায় জুবায়ের অনুসারীরা। অন্যদিকে দেশের বিভিন্ন জেলা থেকে সা’দ অনুসারীরা ইজতেমা ময়দানের উদ্দেশ্যে বাস-ট্রাকযোগে আসতে থাকে।

মধ্যরাতে সড়কের বিভিন্ন পয়েন্টে সা’দ অনুসারীদের গাড়ি আটকে দেয় জুবায়ের পন্থীরা। এক পর্যায়ে রাত আড়াইটার দিকে মাওলানা সা’দ অনুসারীরা ইজতেমা ময়দানে প্রবেশ করলে উভয় গ্রুপের মধ্যে ধাওয়া পাল্টা ধাওয়া ও সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। এতে উভয় গ্রুপের দুইজন নিহত ও অন্তত অর্ধশত মুসল্লি আহত হয়েছেন।

নিউজটি শেয়ার করুন

ইজতেমা ময়দান ও আশাপাশের এলাকায় সেনা টহল জোরদার

আপডেট সময় : ১২:১১:৫০ অপরাহ্ন, বুধবার, ১৮ ডিসেম্বর ২০২৪

আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রাখতে ইজতেমা ময়দান ও আশপাশের এলাকায় সাজোয়া যানসহ সেনাবাহিনীর টহল জোরদার করা হয়েছে। আজ (বুধবার, ১৮ ডিসেম্বর) বেলা ১১টা থেকে এ টহল জোরদার করা হয়।

এর আগে বুধবার মধ্যরাতে ইজতেমা ময়দান ও আশপাশের সড়কে উভয় গ্রুপের মধ্যে এ সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। এতে মোট তিনজন নিহত এবং অর্ধশত মুসল্লি আহত হয়েছেন বলে জানা গেছে।

পুলিশ জানায়, বেশ কিছুদিন ধরেই তাবলীগ জামাতের মাওলানা সা’দ অনুসারীদের জোড় আয়োজনকে কেন্দ্র করে দুই গ্রুপের মধ্যে উত্তেজনা বিরাজ করছিল।

গত ২৯ নভেম্বর থেকে ৩ ডিসেম্বর পর্যন্ত মাওলানা জুবায়ের অনুসারীরা জোড় ইজতেমা পালন করেন। এরপর ২০ ডিসেম্বর থেকে মাওলানা সা’দ অনুসারীরা জোড় আয়োজনের সিদ্ধান্ত নিলে তাদেরকে প্রতিহত করার ঘোষণা দিয়ে ইজতেমা ময়দানে অবস্থান নেয় জুবায়ের অনুসারীরা।

মঙ্গলবার সন্ধ্যা থেকে সা’দ অনুসারীদের ইজতেমা ময়দানে প্রবেশ ঠেকাতে ময়দানের চারপাশে ও বিভিন্ন সড়কের মোড়ে লাঠি হাতে পাহারা বসায় জুবায়ের অনুসারীরা। অন্যদিকে দেশের বিভিন্ন জেলা থেকে সা’দ অনুসারীরা ইজতেমা ময়দানের উদ্দেশ্যে বাস-ট্রাকযোগে আসতে থাকে।

মধ্যরাতে সড়কের বিভিন্ন পয়েন্টে সা’দ অনুসারীদের গাড়ি আটকে দেয় জুবায়ের পন্থীরা। এক পর্যায়ে রাত আড়াইটার দিকে মাওলানা সা’দ অনুসারীরা ইজতেমা ময়দানে প্রবেশ করলে উভয় গ্রুপের মধ্যে ধাওয়া পাল্টা ধাওয়া ও সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। এতে উভয় গ্রুপের দুইজন নিহত ও অন্তত অর্ধশত মুসল্লি আহত হয়েছেন।