ঢাকা ১০:২৬ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ০১ এপ্রিল ২০২৫, ১৮ চৈত্র ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
বাংলা বাংলা English English हिन्दी हिन्दी

কক্সবাজারে লাখো পর্যটক

কক্সবাজার প্রতিনিধি
  • আপডেট সময় : ১১:১১:০৪ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ৩১ ডিসেম্বর ২০২৪
  • / ৩৯৮ বার পড়া হয়েছে
৭১ নিউজ বিডির সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

বছরের শেষদিনে পর্যটকদের পদচারণায় মুখরিত সৈকত নগরী কক্সবাজার। বছরের শেষ সূর্যকে বিদায় ও নতুন সূর্যকে বরণে কক্সবাজারে ভিড় জমিয়েছে পর্যটকরা। তবে নিরাপত্তা বিবেচনায় সৈকতে এবার হচ্ছে না উন্মুক্ত মঞ্চে কোনো কনসার্ট বা সাংস্কৃতিক আয়োজন। তবুও পর্যটকদের ঢলে বেশিরভাগ হোটেল-মোটেলেই ফাঁকা নেই কক্ষ। পর্যটক বাড়ায় খুশি ব্যবসায়ীরা।

এই জনসমাগম কক্সবাজার সমুদ্র সৈকতের সুগন্ধা পয়েন্টে। এখানকার মতোই লাখো পর্যটকের ঢল নেমেছে সৈকতের লাবণী আর কলাতলি পয়েন্টেও। বছরের শেষ দিনের সূর্যাস্তকে স্মরণীয় করার পাশাপাশি নতুন বছরের প্রথম সূর্যোদয় দেখতে প্রতি বছরের মতো এবারও দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে বিশ্বের দীর্ঘতম সৈকতের নগরীতে ছুটে এসেছেন ভ্রমণ পিপাসুরা।

ভোরের কুয়াশা ভেদ করে চাঁদের গাড়িতে চেপে মেরিন ড্রাইভ সড়ক দিয়ে টেকনাফ, সাবরাংসহ বিভিন্ন পর্যটন স্পটে ছুটছেন তারা। সৈকত ছাড়াও হিমছড়ি ঝর্ণা, দরিয়ানগর, পাথুরে সৈকত ইনানী, সাফারী পার্কেও ঘুরে বেড়াচ্ছেন পর্যটকরা।

রেস্তোরাঁ ও হোটেলগুলোতে পর্যটকের ভিড়ে ব্যবসা ভালো হচ্ছে। পর্যটকদের সুবিধায় অতিরিক্ত ভাড়া আদায় বন্ধ করাসহ অনিয়মের বিরুদ্ধে সবধরনের ব্যবস্থা নেয়ার কথা জানালেন ব্যবসায়ীরা।

এদিকে, পর্যটকদের নিরাপত্তায় পুলিশী নজরদারি জোরদার করেছে প্রশাসন। পাশাপাশি বিশেষ দিবসকে নির্বিঘœ করতে উন্মুক্ত সৈকতে আতশবাজি, পটকা ও মাদক সেবন নিষিদ্ধ করা হয়েছে। নানাবিধ কারণে চলতি বছরে লোকসান গুনতে হয়েছে পর্যটন ব্যবসায়ীদের। তবে পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে আগামী বছর ব্যবসায় সুদিন আসবে বলে প্রত্যাশা তাদের।

নিউজটি শেয়ার করুন

কক্সবাজারে লাখো পর্যটক

আপডেট সময় : ১১:১১:০৪ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ৩১ ডিসেম্বর ২০২৪

বছরের শেষদিনে পর্যটকদের পদচারণায় মুখরিত সৈকত নগরী কক্সবাজার। বছরের শেষ সূর্যকে বিদায় ও নতুন সূর্যকে বরণে কক্সবাজারে ভিড় জমিয়েছে পর্যটকরা। তবে নিরাপত্তা বিবেচনায় সৈকতে এবার হচ্ছে না উন্মুক্ত মঞ্চে কোনো কনসার্ট বা সাংস্কৃতিক আয়োজন। তবুও পর্যটকদের ঢলে বেশিরভাগ হোটেল-মোটেলেই ফাঁকা নেই কক্ষ। পর্যটক বাড়ায় খুশি ব্যবসায়ীরা।

এই জনসমাগম কক্সবাজার সমুদ্র সৈকতের সুগন্ধা পয়েন্টে। এখানকার মতোই লাখো পর্যটকের ঢল নেমেছে সৈকতের লাবণী আর কলাতলি পয়েন্টেও। বছরের শেষ দিনের সূর্যাস্তকে স্মরণীয় করার পাশাপাশি নতুন বছরের প্রথম সূর্যোদয় দেখতে প্রতি বছরের মতো এবারও দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে বিশ্বের দীর্ঘতম সৈকতের নগরীতে ছুটে এসেছেন ভ্রমণ পিপাসুরা।

ভোরের কুয়াশা ভেদ করে চাঁদের গাড়িতে চেপে মেরিন ড্রাইভ সড়ক দিয়ে টেকনাফ, সাবরাংসহ বিভিন্ন পর্যটন স্পটে ছুটছেন তারা। সৈকত ছাড়াও হিমছড়ি ঝর্ণা, দরিয়ানগর, পাথুরে সৈকত ইনানী, সাফারী পার্কেও ঘুরে বেড়াচ্ছেন পর্যটকরা।

রেস্তোরাঁ ও হোটেলগুলোতে পর্যটকের ভিড়ে ব্যবসা ভালো হচ্ছে। পর্যটকদের সুবিধায় অতিরিক্ত ভাড়া আদায় বন্ধ করাসহ অনিয়মের বিরুদ্ধে সবধরনের ব্যবস্থা নেয়ার কথা জানালেন ব্যবসায়ীরা।

এদিকে, পর্যটকদের নিরাপত্তায় পুলিশী নজরদারি জোরদার করেছে প্রশাসন। পাশাপাশি বিশেষ দিবসকে নির্বিঘœ করতে উন্মুক্ত সৈকতে আতশবাজি, পটকা ও মাদক সেবন নিষিদ্ধ করা হয়েছে। নানাবিধ কারণে চলতি বছরে লোকসান গুনতে হয়েছে পর্যটন ব্যবসায়ীদের। তবে পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে আগামী বছর ব্যবসায় সুদিন আসবে বলে প্রত্যাশা তাদের।