ঢাকা ০৮:০১ অপরাহ্ন, বুধবার, ০২ এপ্রিল ২০২৫, ১৯ চৈত্র ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
বাংলা বাংলা English English हिन्दी हिन्दी

লক্ষ্মীপুরে দেড় কিলোমিটার সড়কে ৫ সাঁকো

লক্ষ্মীপুর প্রতিনিধি
  • আপডেট সময় : ১১:১৪:০৩ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ৩১ ডিসেম্বর ২০২৪
  • / ৩৯৭ বার পড়া হয়েছে
৭১ নিউজ বিডির সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

লক্ষ্মীপুরের কমলনগরে দেড় কিলোমিটার একটি গ্রামীণ সড়কে যাতায়াত করতে পার হতে হয় ৫টি বাঁশের সাঁকো। গত বর্ষা মৌসুমে আকস্মিক বন্যায় সড়কটির পাঁচটি স্থানে পানি বেড়ে ভেসে গেলে সেখানে সাঁকো বানিয়ে চলছে যাতায়াত। কিন্তু চলাচল করতে ভোগান্তির শিকার হচ্ছে কয়েক হাজার মানুষ। বেশি দুর্ভোগ হচ্ছে স্কুল কলেজের শিক্ষার্থী ও রোগীদের। সড়কটি পরিদর্শন করে দ্রুত ব্যবস্থা নেয়ার আশ্বাস দিয়েছে উপজেলা প্রশাসন।

লক্ষ্মীপুর কমলনগর উপজেলার চরমার্টিন ইউনিয়নের ৮ নম্বর ওয়ার্ডের মেম্বার পাড়া থেকে মানিকগঞ্জ পর্যন্ত গ্রামীণ সড়ক এটি। ভাঙাচোরা দেড় কিলোমিটার এই সড়কে রয়েছে ৫টি বাঁশের সাঁকো। যা পাড়ি দিয়ে চলাচল করে তিনটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীসহ কয়েকটি ইউনিয়নের হাজারো মানুষ।

গেল আগস্ট মাসে আকস্মিক বন্যায় দেড় কিলোমিটারের সড়কটির ৫টি স্থান ভেঙে খালের মধ্যে বিলীন হয়ে গেছে। ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে ৯০ শতাংশ অংশ। পরে স্থানীয়রা নিজ উদ্যোগে সংস্কার করে ৫টি স্থানে সাঁকো নির্মাণ করে চলাচল করছে। কিন্তু কৃষিপণ্য ও মালামাল নিয়ে যাতায়াতে ভোগান্তি হয় প্রতিদিন। আর বেশি দুর্ভোগে শিক্ষার্থী ও রোগীরা।

দুর্বল যোগাযোগ ব্যবস্থার কারণে বিদ্যালয়ে দিনদিন শিক্ষার্থীর সংখ্যা কমছে বলে জানালেন জেলার কমলগর উপজেলার চর কালকিনি কে আলম সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক এইচ এম জহিরুল ইসলাম। তবে জনদুর্ভোগ দূর করে দ্রুত সড়ক নির্মাণ করার আশ্বাস দিয়েছেন উপজেলা নির্বাহী কর্মর্কতা সুচিত্র রঞ্জন দাস।

নিউজটি শেয়ার করুন

লক্ষ্মীপুরে দেড় কিলোমিটার সড়কে ৫ সাঁকো

আপডেট সময় : ১১:১৪:০৩ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ৩১ ডিসেম্বর ২০২৪

লক্ষ্মীপুরের কমলনগরে দেড় কিলোমিটার একটি গ্রামীণ সড়কে যাতায়াত করতে পার হতে হয় ৫টি বাঁশের সাঁকো। গত বর্ষা মৌসুমে আকস্মিক বন্যায় সড়কটির পাঁচটি স্থানে পানি বেড়ে ভেসে গেলে সেখানে সাঁকো বানিয়ে চলছে যাতায়াত। কিন্তু চলাচল করতে ভোগান্তির শিকার হচ্ছে কয়েক হাজার মানুষ। বেশি দুর্ভোগ হচ্ছে স্কুল কলেজের শিক্ষার্থী ও রোগীদের। সড়কটি পরিদর্শন করে দ্রুত ব্যবস্থা নেয়ার আশ্বাস দিয়েছে উপজেলা প্রশাসন।

লক্ষ্মীপুর কমলনগর উপজেলার চরমার্টিন ইউনিয়নের ৮ নম্বর ওয়ার্ডের মেম্বার পাড়া থেকে মানিকগঞ্জ পর্যন্ত গ্রামীণ সড়ক এটি। ভাঙাচোরা দেড় কিলোমিটার এই সড়কে রয়েছে ৫টি বাঁশের সাঁকো। যা পাড়ি দিয়ে চলাচল করে তিনটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীসহ কয়েকটি ইউনিয়নের হাজারো মানুষ।

গেল আগস্ট মাসে আকস্মিক বন্যায় দেড় কিলোমিটারের সড়কটির ৫টি স্থান ভেঙে খালের মধ্যে বিলীন হয়ে গেছে। ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে ৯০ শতাংশ অংশ। পরে স্থানীয়রা নিজ উদ্যোগে সংস্কার করে ৫টি স্থানে সাঁকো নির্মাণ করে চলাচল করছে। কিন্তু কৃষিপণ্য ও মালামাল নিয়ে যাতায়াতে ভোগান্তি হয় প্রতিদিন। আর বেশি দুর্ভোগে শিক্ষার্থী ও রোগীরা।

দুর্বল যোগাযোগ ব্যবস্থার কারণে বিদ্যালয়ে দিনদিন শিক্ষার্থীর সংখ্যা কমছে বলে জানালেন জেলার কমলগর উপজেলার চর কালকিনি কে আলম সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক এইচ এম জহিরুল ইসলাম। তবে জনদুর্ভোগ দূর করে দ্রুত সড়ক নির্মাণ করার আশ্বাস দিয়েছেন উপজেলা নির্বাহী কর্মর্কতা সুচিত্র রঞ্জন দাস।