ঢাকা ০৬:০৬ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ০৫ জানুয়ারী ২০২৫, ২২ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
বাংলা বাংলা English English हिन्दी हिन्दी

প্লাস্টিক দূষণ নিয়ন্ত্রণে নির্দেশিকা প্রণয়ন করা হচ্ছে: পরিবেশ উপদেষ্টা

অনলাইন ডেস্ক
  • আপডেট সময় : ০৯:২০:৫৪ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২ জানুয়ারী ২০২৫
  • / ৩৪৫ বার পড়া হয়েছে
৭১ নিউজ বিডির সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন এবং পানি সম্পদ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান বলেছেন, প্লাস্টিক দূষণের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় এক্সটেন্ডেড প্রডিউসার রেস্পন্সিবিলিটি (ইপিআর) নির্দেশিকা প্রণয়ন করা হবে।

আজ বৃহস্পতিবার সচিবালয়ে মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে প্লাস্টিক দূষণ নিয়ন্ত্রণে এক্সটেন্ডেড প্রডিউসার রেস্পন্সিবিলিটি (ইপিআর) বিষয়ে নির্দেশিকা প্রণয়ন সংক্রান্ত এক সভায় পরিবেশ উপদেষ্টা এ কথা জানিয়েছেন।

সকল অংশীজনের সম্মিলিত প্রচেষ্টা প্লাস্টিক দূষণ রোধে কার্যকর সমাধান দিতে পারে এ কথা উল্লেখ করে তিনি বলেন, উৎপাদকদের তাদের তৈরি পণ্যের জীবনচক্রের শেষ পর্যন্ত দায়িত্ব গ্রহণ করতে হবে। এই নির্দেশিকার মাধ্যমে প্লাস্টিক বর্জ্যরে পুনর্ব্যবহার, পুনঃপ্রক্রিয়াকরণ এবং নিরাপদ ব্যবস্থাপনার সুযোগ বৃদ্ধি পাবে।

তিনি বলেন, পলিথিন ও মাইক্রোপ্লাস্টিক যে কত ক্ষতিকর তা জনগণকে জানাতে হবে। মানুষের মনোজগতে পরিবর্তন আনতে হবে। সকলে মিলে কাজ করেই প্লাস্টিক সমস্যা নিয়ন্ত্রণ করতে হবে যা পরিবেশবান্ধব উন্নয়নের পথে বাংলাদেশকে এগিয়ে নেবে।

সভায় পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের সচিব, অতিরিক্ত সচিবরাসহ সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা এবং বেসরকারি সংস্থার প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন।

নিউজটি শেয়ার করুন

প্লাস্টিক দূষণ নিয়ন্ত্রণে নির্দেশিকা প্রণয়ন করা হচ্ছে: পরিবেশ উপদেষ্টা

আপডেট সময় : ০৯:২০:৫৪ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২ জানুয়ারী ২০২৫

পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন এবং পানি সম্পদ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান বলেছেন, প্লাস্টিক দূষণের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় এক্সটেন্ডেড প্রডিউসার রেস্পন্সিবিলিটি (ইপিআর) নির্দেশিকা প্রণয়ন করা হবে।

আজ বৃহস্পতিবার সচিবালয়ে মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে প্লাস্টিক দূষণ নিয়ন্ত্রণে এক্সটেন্ডেড প্রডিউসার রেস্পন্সিবিলিটি (ইপিআর) বিষয়ে নির্দেশিকা প্রণয়ন সংক্রান্ত এক সভায় পরিবেশ উপদেষ্টা এ কথা জানিয়েছেন।

সকল অংশীজনের সম্মিলিত প্রচেষ্টা প্লাস্টিক দূষণ রোধে কার্যকর সমাধান দিতে পারে এ কথা উল্লেখ করে তিনি বলেন, উৎপাদকদের তাদের তৈরি পণ্যের জীবনচক্রের শেষ পর্যন্ত দায়িত্ব গ্রহণ করতে হবে। এই নির্দেশিকার মাধ্যমে প্লাস্টিক বর্জ্যরে পুনর্ব্যবহার, পুনঃপ্রক্রিয়াকরণ এবং নিরাপদ ব্যবস্থাপনার সুযোগ বৃদ্ধি পাবে।

তিনি বলেন, পলিথিন ও মাইক্রোপ্লাস্টিক যে কত ক্ষতিকর তা জনগণকে জানাতে হবে। মানুষের মনোজগতে পরিবর্তন আনতে হবে। সকলে মিলে কাজ করেই প্লাস্টিক সমস্যা নিয়ন্ত্রণ করতে হবে যা পরিবেশবান্ধব উন্নয়নের পথে বাংলাদেশকে এগিয়ে নেবে।

সভায় পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের সচিব, অতিরিক্ত সচিবরাসহ সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা এবং বেসরকারি সংস্থার প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন।