ঢাকা ০২:৫৬ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ১০ জানুয়ারী ২০২৫, ২৬ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
বাংলা বাংলা English English हिन्दी हिन्दी

জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলা: রায় শুনানি ১৪ জানুয়ারি ধার্য

অনলাইন ডেস্ক
  • আপডেট সময় : ০৪:৫১:৫৫ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৯ জানুয়ারী ২০২৫
  • / ৩৬৪ বার পড়া হয়েছে
৭১ নিউজ বিডির সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলায় ১০ বছরের দণ্ড থেকে খালাস চেয়ে বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার আপিলের শুনানি শেষ হয়েছে। এই মামলার আরেক আসামি আপিল না করায় রায়ের দিন পিছিয়ে শুনানির জন্য ১৪ জানুয়ারি দিন ধার্য করেছেন আপিল বিভাগ।

আজ (বৃহস্পতিবার, ৯ জানুয়ারি) প্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদের নেতৃত্বে পাঁচ বিচারপতির আপিল বেঞ্চে টানা তিনদিন শুনানি করা হয়।

শুনানিতে খালেদা জিয়ার আইনজীবীরা আদালতকে বলেন, ‘খালেদা জিয়া অরফানেজ ট্রাস্টের কোনো টাকা আত্মসাৎ করেননি। তিনি ট্রাস্টের কোনো সদস্যও না। রাজনৈতিক প্রতিহিংসা থেকে খালেদা জিয়াকে দণ্ডিত করা হয়েছে।’

মামলার শুনানি শেষে রায় ঘোষণার আগ মুর্হুতে আরেক আসামি কাজী সালিমুল হক কামালের আবেদনের বিষয়টি উত্থাপন করা হলে রায়ের দিন পিছিয়ে যায়।

২০১৮ সালে খালেদা জিয়াকে ৫ বছরের কারাদণ্ড দেয় বিচারিক আদালত। পরে হাইকোর্ট ১০ বছরের দণ্ড দেন। শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর ৬ আগস্ট রাষ্ট্রপতি খালেদা জিয়াকে এই মামলার সাজা মওকুফ করে দেন। একইসঙ্গে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানকেও ১০ বছরের কারাদণ্ড দেয়া হয়।

নিউজটি শেয়ার করুন

জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলা: রায় শুনানি ১৪ জানুয়ারি ধার্য

আপডেট সময় : ০৪:৫১:৫৫ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৯ জানুয়ারী ২০২৫

জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলায় ১০ বছরের দণ্ড থেকে খালাস চেয়ে বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার আপিলের শুনানি শেষ হয়েছে। এই মামলার আরেক আসামি আপিল না করায় রায়ের দিন পিছিয়ে শুনানির জন্য ১৪ জানুয়ারি দিন ধার্য করেছেন আপিল বিভাগ।

আজ (বৃহস্পতিবার, ৯ জানুয়ারি) প্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদের নেতৃত্বে পাঁচ বিচারপতির আপিল বেঞ্চে টানা তিনদিন শুনানি করা হয়।

শুনানিতে খালেদা জিয়ার আইনজীবীরা আদালতকে বলেন, ‘খালেদা জিয়া অরফানেজ ট্রাস্টের কোনো টাকা আত্মসাৎ করেননি। তিনি ট্রাস্টের কোনো সদস্যও না। রাজনৈতিক প্রতিহিংসা থেকে খালেদা জিয়াকে দণ্ডিত করা হয়েছে।’

মামলার শুনানি শেষে রায় ঘোষণার আগ মুর্হুতে আরেক আসামি কাজী সালিমুল হক কামালের আবেদনের বিষয়টি উত্থাপন করা হলে রায়ের দিন পিছিয়ে যায়।

২০১৮ সালে খালেদা জিয়াকে ৫ বছরের কারাদণ্ড দেয় বিচারিক আদালত। পরে হাইকোর্ট ১০ বছরের দণ্ড দেন। শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর ৬ আগস্ট রাষ্ট্রপতি খালেদা জিয়াকে এই মামলার সাজা মওকুফ করে দেন। একইসঙ্গে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানকেও ১০ বছরের কারাদণ্ড দেয়া হয়।