ঢাকা ০৫:৩০ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ১৮ জুন ২০২৫, ৩ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
বাংলা বাংলা English English हिन्दी हिन्दी
ব্রেকিং নিউজ ::
ইসরায়েল ও ইরানের সংঘাত: বাংলাদেশিদের জন্য হটলাইন সেবা চালু করেছে দুতাবাস। ইরানে বসবাসরত বাংলাদেশি নাগরিকদের + ৯৮৯908577368 ও + ৯৮৯১22065745 নম্বরে (হোয়াটসঅ্যাপ সহ) যোগাযোগ করতে বলেছে দূতাবাস কর্তৃপক্ষ।

সীমান্তে সাউন্ড গ্রেনেড-টিয়ারশেল ব্যবহারের অনুমতি

অনলাইন ডেস্ক
  • আপডেট সময় : ০৭:২৫:১০ অপরাহ্ন, সোমবার, ২০ জানুয়ারী ২০২৫
  • / ৩৯৩ বার পড়া হয়েছে
৭১ নিউজ বিডির সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

সীমান্তে সাউন্ড গ্রেনেড ও টিয়ারশেল ব্যবহারের অনুমতি দেয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী।

আজ (সোমবার, ২০ জানুয়ারি) স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে তিনি এ কথা বলেন।

সীমান্ত ইস্যুতে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী বলেন, ‘এখন সীমান্ত পরিস্থিতি অনেকটা স্বাভাবিক আছে। তবে ভারতের বিএসএফ সাউন্ড গ্রেনেড ব্যবহার করছে। তাই এখন থেকে বিজিবিও ব্যবহার করতে পারবে। বিজিবিকে টিয়ারশেল ও সাউন্ড গ্রেনেড কেনার অনুমতি দেয়া হয়েছে। কেনার পর তারা এগুলো ব্যবহার করতে পারবে।’

এ সময় বিএসএফ সদস্যরা ককটেল, সাউন্ড গ্রেনেডভর্তি টিয়ারগ্যাস নিক্ষেপ করে। এতে বেশ কয়েকজন বাংলাদেশি আহত হন।

এ ঘটনায় ওইদিন বিকেলে বিজিবি ও বিএসএফের মধ্যে পতাকা বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। বৈঠকে উভয় দেশ সীমান্তে শান্তিপূর্ণ পরিস্থিতি বজায় রাখতে সম্মত হয়।

সীমান্তে অনুপ্রবেশ করে আম গাছ কাটা, সাউন্ড গ্রেনেড ও টিয়ারশেল নিক্ষেপের ঘটনাকে ক্ষমাসুন্দর দৃষ্টিতে দেখতে আহ্বান জানায় ভারতীয় সীমান্ত বাহিনী বিএসএফ।

তবে এ ঘটনার পর থেকে এখনো আতঙ্ক কাটেনি সীমান্তবর্তী স্থানীয়দের মাঝে। এ পরিস্থিতি আজ বিজিবিকে সীমান্তে সাউন্ড গ্রেনেড ও টিয়ারশেল ব্যবহারের অনুমতি দিলো সরকার।

নিউজটি শেয়ার করুন

সীমান্তে সাউন্ড গ্রেনেড-টিয়ারশেল ব্যবহারের অনুমতি

আপডেট সময় : ০৭:২৫:১০ অপরাহ্ন, সোমবার, ২০ জানুয়ারী ২০২৫

সীমান্তে সাউন্ড গ্রেনেড ও টিয়ারশেল ব্যবহারের অনুমতি দেয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী।

আজ (সোমবার, ২০ জানুয়ারি) স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে তিনি এ কথা বলেন।

সীমান্ত ইস্যুতে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী বলেন, ‘এখন সীমান্ত পরিস্থিতি অনেকটা স্বাভাবিক আছে। তবে ভারতের বিএসএফ সাউন্ড গ্রেনেড ব্যবহার করছে। তাই এখন থেকে বিজিবিও ব্যবহার করতে পারবে। বিজিবিকে টিয়ারশেল ও সাউন্ড গ্রেনেড কেনার অনুমতি দেয়া হয়েছে। কেনার পর তারা এগুলো ব্যবহার করতে পারবে।’

এ সময় বিএসএফ সদস্যরা ককটেল, সাউন্ড গ্রেনেডভর্তি টিয়ারগ্যাস নিক্ষেপ করে। এতে বেশ কয়েকজন বাংলাদেশি আহত হন।

এ ঘটনায় ওইদিন বিকেলে বিজিবি ও বিএসএফের মধ্যে পতাকা বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। বৈঠকে উভয় দেশ সীমান্তে শান্তিপূর্ণ পরিস্থিতি বজায় রাখতে সম্মত হয়।

সীমান্তে অনুপ্রবেশ করে আম গাছ কাটা, সাউন্ড গ্রেনেড ও টিয়ারশেল নিক্ষেপের ঘটনাকে ক্ষমাসুন্দর দৃষ্টিতে দেখতে আহ্বান জানায় ভারতীয় সীমান্ত বাহিনী বিএসএফ।

তবে এ ঘটনার পর থেকে এখনো আতঙ্ক কাটেনি সীমান্তবর্তী স্থানীয়দের মাঝে। এ পরিস্থিতি আজ বিজিবিকে সীমান্তে সাউন্ড গ্রেনেড ও টিয়ারশেল ব্যবহারের অনুমতি দিলো সরকার।