ঢাকা ০৮:২০ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২১ এপ্রিল ২০২৫, ৮ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
বাংলা বাংলা English English हिन्दी हिन्दी

আইএমএফের ঋণের চতুর্থ কিস্তির অনুমোদন পেছালো

অনলাইন ডেস্ক
  • আপডেট সময় : ১০:৫১:৪০ অপরাহ্ন, বুধবার, ২২ জানুয়ারী ২০২৫
  • / ৩৭৬ বার পড়া হয়েছে
৭১ নিউজ বিডির সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) ঋণের চতুর্থ কিস্তির অনুমোদন পিছিয়ে গেছে। যা আগামী ৫ ফেব্রুয়ারি সংস্থাটির বোর্ড সভায় অনুমোদন হওয়ার কথা ছিল। জানা গেছে, আগামী মার্চে এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত জানাবে আইএমএফ।

আইএমএফের ঋণ দেয়ার বিষয়ে আগামী ৫ ফেব্রুয়ারি সংস্থাটির নির্বাহী পর্ষদের সভায় উঠার কথা থাকলেও বাংলাদেশ এনবিআরের রাজস্ব আদায়ে ব্যর্থ হওয়ায় সংশ্লিষ্ট বোর্ড সভাটি আগামী মার্চ মাসের মাঝামাঝিতে অনুষ্ঠিত হবে।

বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে জানা যায়, প্রাকৃতিক দুর্যোগের কারণে আইএমএফের কার্যক্রম এক মাস বন্ধ ছিল। মূলত এ কারণেই বোর্ড সভার সময়সূচিতে পরিবর্তন এনেছে সংস্থাটি। তাই ঋণের কিস্তির বিষয়ে আগামী মার্চে জানাবে তারা।

এর আগে বাংলাদেশ ঋণের তিনটি কিস্তি পেয়েছে। চতুর্থ কিস্তিতে ৬৪ কোটি ৫০ লাখ মার্কিন ডলার পাওয়ার কথা রয়েছে।

এদিকে ৪৭০ কোটি ডলারের চলমান এই ঋণ কর্মসূচির আকার আরো ৭৫ কোটি বাড়ানোর অনুরোধ জানিয়েছিল বাংলাদেশ এবং সেই অর্থ দিতেও সম্মত হয় বাংলাদেশে সফররত আইএমএফের প্রতিনিধি দল।

তবে এ জন্য কর আদায় ও নীতি গ্রহণকারী সংস্থাকে আলাদা করাসহ রাজস্ব আহরণ বাড়ানোর মতো কিছু কঠোর শর্ত দেয় আইএমএফ। ফলে কর আহরণে ইতোমধ্যে শতাধিক পণ্যে ভ্যাট বাড়িয়েছে সরকার।

নিউজটি শেয়ার করুন

আইএমএফের ঋণের চতুর্থ কিস্তির অনুমোদন পেছালো

আপডেট সময় : ১০:৫১:৪০ অপরাহ্ন, বুধবার, ২২ জানুয়ারী ২০২৫

আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) ঋণের চতুর্থ কিস্তির অনুমোদন পিছিয়ে গেছে। যা আগামী ৫ ফেব্রুয়ারি সংস্থাটির বোর্ড সভায় অনুমোদন হওয়ার কথা ছিল। জানা গেছে, আগামী মার্চে এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত জানাবে আইএমএফ।

আইএমএফের ঋণ দেয়ার বিষয়ে আগামী ৫ ফেব্রুয়ারি সংস্থাটির নির্বাহী পর্ষদের সভায় উঠার কথা থাকলেও বাংলাদেশ এনবিআরের রাজস্ব আদায়ে ব্যর্থ হওয়ায় সংশ্লিষ্ট বোর্ড সভাটি আগামী মার্চ মাসের মাঝামাঝিতে অনুষ্ঠিত হবে।

বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে জানা যায়, প্রাকৃতিক দুর্যোগের কারণে আইএমএফের কার্যক্রম এক মাস বন্ধ ছিল। মূলত এ কারণেই বোর্ড সভার সময়সূচিতে পরিবর্তন এনেছে সংস্থাটি। তাই ঋণের কিস্তির বিষয়ে আগামী মার্চে জানাবে তারা।

এর আগে বাংলাদেশ ঋণের তিনটি কিস্তি পেয়েছে। চতুর্থ কিস্তিতে ৬৪ কোটি ৫০ লাখ মার্কিন ডলার পাওয়ার কথা রয়েছে।

এদিকে ৪৭০ কোটি ডলারের চলমান এই ঋণ কর্মসূচির আকার আরো ৭৫ কোটি বাড়ানোর অনুরোধ জানিয়েছিল বাংলাদেশ এবং সেই অর্থ দিতেও সম্মত হয় বাংলাদেশে সফররত আইএমএফের প্রতিনিধি দল।

তবে এ জন্য কর আদায় ও নীতি গ্রহণকারী সংস্থাকে আলাদা করাসহ রাজস্ব আহরণ বাড়ানোর মতো কিছু কঠোর শর্ত দেয় আইএমএফ। ফলে কর আহরণে ইতোমধ্যে শতাধিক পণ্যে ভ্যাট বাড়িয়েছে সরকার।