ঢাকা ০৩:৩৩ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ৩১ জানুয়ারী ২০২৫, ১৭ মাঘ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
বাংলা বাংলা English English हिन्दी हिन्दी

অমর একুশে গ্রন্থমেলার শেষ মুহূর্তের প্রস্তুতি

অনলাইন ডেস্ক
  • আপডেট সময় : ০৬:১৩:৫১ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৩০ জানুয়ারী ২০২৫
  • / ৩৪৮ বার পড়া হয়েছে
৭১ নিউজ বিডির সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

দুয়ারে কড়া নাড়ছে ভাষার মাস ফেব্রুয়ারি। সেই সাথে আসছে বাঙালি বইপ্রেমীদের প্রাণের মেলা অমর একুশে গ্রন্থমেলা। মাত্র একদিন পরই শুরু হতে যাওয়া এই মেলা সামনে রেখে নানা রঙে-নানা ঢঙে সেজে উঠছে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের মেলা প্রাঙ্গণ। স্টল-প্যাভিলিয়নে চলছে শেষ সময়ের সাজসজ্জা। ব্যস্ত সময় পার করছেন প্রকাশকরাও। ফেব্রুয়ারি মাসব্যাপী বাংলা একাডেমি চত্বর ও সোহরাওয়ার্দী উদ্যানকে ঘিরে চলবে লেখক, পাঠক ও দর্শনার্থীদের আনাগোনা।

কাঠ কাটা, জোড়া দেয়া, রং তুলির আঁচড় আর পেরেক- হাতুড়ির টুং টাং আওয়াজ বাংলা একাডেমি প্রাঙ্গন ও সোহরাওয়ার্দী উদ্যান জুড়ে। এই কর্মযজ্ঞ অমর একুশে বইমেলার প্রস্তুতি ঘিরে। বইমেলার স্টলগুলোর অবকাঠামো তৈরি হলেও এখন চলছে শেষ মুহূর্তের প্রস্তুতি। নির্ধারিত সময়ের মধ্যে কাজ শেষ করতে ব্যস্ত সময় পার করছে শ্রমিকরা।

অনেক স্টল ও প্যাভিলিয়নের কাজ এরই মধ্যে শেষ হয়েছে। অনেকগুলোর রং লাগানো, বিদ্যুতের লাইন লাগানো এবং নামফলক লাগানোর কাজ চলছে।

প্রকাশকদের প্রত্যাশা এবারের বইমেলা হয়ে উঠবে পাঠকের প্রাণের স্পন্দন।

একুশে বইমেলা পরিচালনা কমিটি সদস্য সচিব ড. সরকার আমিন বলেন মেলার দুই অংশে এক হাজার ঊনআশিটি স্টলের পাশাপাশি থাকছে ৩৭টি প্যাভিলিয়ন। যা গত বছরের চেয়ে একশো তেতত্রিশটি বেশি। চলছে সড়ক তৈরির কাজ, স্থাপন করা হয়েছে বিদ্যুতের খুটি ও বাতি, সার্বিক পরিস্থিতি দেখবালের জন্য সিসি ক্যামেরাও বসানো হয়েছে।

মাসব্যাপী এ বইমেলা প্রতিদিন বিকাল ৩টা থেকে রাত সাড়ে ৮টা পর্যন্ত চলবে। ছুটির দিনগুলোতে খোলা থাকবে সকাল ১১টা থেকে রাত ৯টা পর্যন্ত।থাকবে শিশুদের বিনোদনের জন্য কর্ণার।

এদিকে, বিরাম নেই ছাপাখানায়। বইয়ের কারিগররা ব্যস্ত ছাপানো ও বাঁধাই এর কাজে।

নিউজটি শেয়ার করুন

অমর একুশে গ্রন্থমেলার শেষ মুহূর্তের প্রস্তুতি

আপডেট সময় : ০৬:১৩:৫১ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৩০ জানুয়ারী ২০২৫

দুয়ারে কড়া নাড়ছে ভাষার মাস ফেব্রুয়ারি। সেই সাথে আসছে বাঙালি বইপ্রেমীদের প্রাণের মেলা অমর একুশে গ্রন্থমেলা। মাত্র একদিন পরই শুরু হতে যাওয়া এই মেলা সামনে রেখে নানা রঙে-নানা ঢঙে সেজে উঠছে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের মেলা প্রাঙ্গণ। স্টল-প্যাভিলিয়নে চলছে শেষ সময়ের সাজসজ্জা। ব্যস্ত সময় পার করছেন প্রকাশকরাও। ফেব্রুয়ারি মাসব্যাপী বাংলা একাডেমি চত্বর ও সোহরাওয়ার্দী উদ্যানকে ঘিরে চলবে লেখক, পাঠক ও দর্শনার্থীদের আনাগোনা।

কাঠ কাটা, জোড়া দেয়া, রং তুলির আঁচড় আর পেরেক- হাতুড়ির টুং টাং আওয়াজ বাংলা একাডেমি প্রাঙ্গন ও সোহরাওয়ার্দী উদ্যান জুড়ে। এই কর্মযজ্ঞ অমর একুশে বইমেলার প্রস্তুতি ঘিরে। বইমেলার স্টলগুলোর অবকাঠামো তৈরি হলেও এখন চলছে শেষ মুহূর্তের প্রস্তুতি। নির্ধারিত সময়ের মধ্যে কাজ শেষ করতে ব্যস্ত সময় পার করছে শ্রমিকরা।

অনেক স্টল ও প্যাভিলিয়নের কাজ এরই মধ্যে শেষ হয়েছে। অনেকগুলোর রং লাগানো, বিদ্যুতের লাইন লাগানো এবং নামফলক লাগানোর কাজ চলছে।

প্রকাশকদের প্রত্যাশা এবারের বইমেলা হয়ে উঠবে পাঠকের প্রাণের স্পন্দন।

একুশে বইমেলা পরিচালনা কমিটি সদস্য সচিব ড. সরকার আমিন বলেন মেলার দুই অংশে এক হাজার ঊনআশিটি স্টলের পাশাপাশি থাকছে ৩৭টি প্যাভিলিয়ন। যা গত বছরের চেয়ে একশো তেতত্রিশটি বেশি। চলছে সড়ক তৈরির কাজ, স্থাপন করা হয়েছে বিদ্যুতের খুটি ও বাতি, সার্বিক পরিস্থিতি দেখবালের জন্য সিসি ক্যামেরাও বসানো হয়েছে।

মাসব্যাপী এ বইমেলা প্রতিদিন বিকাল ৩টা থেকে রাত সাড়ে ৮টা পর্যন্ত চলবে। ছুটির দিনগুলোতে খোলা থাকবে সকাল ১১টা থেকে রাত ৯টা পর্যন্ত।থাকবে শিশুদের বিনোদনের জন্য কর্ণার।

এদিকে, বিরাম নেই ছাপাখানায়। বইয়ের কারিগররা ব্যস্ত ছাপানো ও বাঁধাই এর কাজে।