ঢাকা ০৬:১৫ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২২ এপ্রিল ২০২৫, ৯ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
বাংলা বাংলা English English हिन्दी हिन्दी

‘জলাবদ্ধতা প্রকল্পে খাল খননের নামে দুর্নীতি-লুটপাট হয়েছে’

অনলাইন ডেস্ক
  • আপডেট সময় : ০৩:৫৫:৫৭ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ৩১ জানুয়ারী ২০২৫
  • / ৩৭৬ বার পড়া হয়েছে
৭১ নিউজ বিডির সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

চট্টগ্রামে জলাবদ্ধতা প্রকল্পে খাল খননের নামে অনিয়ম-দুর্নীতি ও বিপুল পরিমাণ অর্থ লুটপাট হয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন শিল্প উপদেষ্টা আদিলুর রহমান। আজ (শুক্রবার, ৩১ জানুয়ারি) সকালে চট্টগ্রামের জলাবদ্ধতা প্রকল্পের কাজ পরিদর্শন শেষে এসব কথা বলেন তিনি।

এ সময় শিল্প উপদেষ্টা বলেন, লুটপাট ও সমন্বয়হীনতার কারণে যে পরিমাণ কাজের অগ্রগতি হওয়া দরকার ছিল তা হয়নি। ফলে কয়েক বছর ধরে চলা এ প্রকল্পের কোনো সুফল বন্দর নগরীর মানুষ পায়নি বলেও জানান তিনি।

চট্টগ্রামের জলাবদ্ধতা প্রকল্পের অগ্রগতি ও কার্যক্রম নজরদারি করতে ৪ উপদেষ্টাকে দায়িত্ব দিয়েছে প্রধান উপদেষ্টা। তার অংশ হিসেবে শুক্রবার চট্টগ্রাম নগরীর বিভিন্ন খাল ঘুরে দেখেন তিনি।

এসময় মেয়র বলেন, ‘কোন কোন জায়গায় খাল খননে ব্যক্তিগত সুবিধা দিতেই জমি গ্রহণ করা হয়েছে। এতে খালের পরিবর্তন হয়েছে খালের গতিপথ।’ তবে নতুন করে খান খননের কাজে ১০০ কোটি টাকা বরাদ্দ চেয়ে আবেদন করা হয়েছে বলেও জানান তিনি।

নিউজটি শেয়ার করুন

‘জলাবদ্ধতা প্রকল্পে খাল খননের নামে দুর্নীতি-লুটপাট হয়েছে’

আপডেট সময় : ০৩:৫৫:৫৭ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ৩১ জানুয়ারী ২০২৫

চট্টগ্রামে জলাবদ্ধতা প্রকল্পে খাল খননের নামে অনিয়ম-দুর্নীতি ও বিপুল পরিমাণ অর্থ লুটপাট হয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন শিল্প উপদেষ্টা আদিলুর রহমান। আজ (শুক্রবার, ৩১ জানুয়ারি) সকালে চট্টগ্রামের জলাবদ্ধতা প্রকল্পের কাজ পরিদর্শন শেষে এসব কথা বলেন তিনি।

এ সময় শিল্প উপদেষ্টা বলেন, লুটপাট ও সমন্বয়হীনতার কারণে যে পরিমাণ কাজের অগ্রগতি হওয়া দরকার ছিল তা হয়নি। ফলে কয়েক বছর ধরে চলা এ প্রকল্পের কোনো সুফল বন্দর নগরীর মানুষ পায়নি বলেও জানান তিনি।

চট্টগ্রামের জলাবদ্ধতা প্রকল্পের অগ্রগতি ও কার্যক্রম নজরদারি করতে ৪ উপদেষ্টাকে দায়িত্ব দিয়েছে প্রধান উপদেষ্টা। তার অংশ হিসেবে শুক্রবার চট্টগ্রাম নগরীর বিভিন্ন খাল ঘুরে দেখেন তিনি।

এসময় মেয়র বলেন, ‘কোন কোন জায়গায় খাল খননে ব্যক্তিগত সুবিধা দিতেই জমি গ্রহণ করা হয়েছে। এতে খালের পরিবর্তন হয়েছে খালের গতিপথ।’ তবে নতুন করে খান খননের কাজে ১০০ কোটি টাকা বরাদ্দ চেয়ে আবেদন করা হয়েছে বলেও জানান তিনি।