ঢাকা ০২:১২ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ১৪ জুন ২০২৫, ৩০ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
বাংলা বাংলা English English हिन्दी हिन्दी

বগুড়ায় মধ্যরাতে মা-মেয়েকে কুপিয়ে হত্যা

অনলাইন ডেস্ক
  • আপডেট সময় : ০১:৩৭:০৫ অপরাহ্ন, শনিবার, ১ মার্চ ২০২৫
  • / ৩৮৮ বার পড়া হয়েছে
৭১ নিউজ বিডির সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

বগুড়া সদরে মধ্যরাতে বাড়িতে ঢুকে মা-মেয়েকে কুপিয়ে হত্যা করা হয়েছে। গতকাল (শুক্রবার) দিবাগত রাতে উপজেলার সাবগ্রাম মধ্যপাড়ায় এ ঘটনা ঘটে। নিহতরা হলেন- ছকিনা বেগম (৩৫) ও তার মা আনোয়ারা বেগম (৫৮)।

স্বজনদের অভিযোগ, বগুড়া সদরের আকাশতারা এলাকার রুবেল হোসেনের সঙ্গে ছকিনার বিয়ের ৭ বছর পর পারিবারিক কলহের জেরে প্রায় ১ মাস আগে তাদের বিচ্ছেদ হয়।

গতকাল রাতে রুবেল প্রাক্তন স্ত্রী ছকিনার বাড়িতে গেলে বাকবিতণ্ডা শুরু হয়। একপর্যায়ে রুবেল ধারালো অস্ত্র দিয়ে ছকিনাকে কুপিয়ে আহত করে। এ সময় বাধা দিতে গেলে ছকিনার মা আনোয়ারা বেগমও আহত হন।

এ সময় প্রতিবেশীরা তাদের চিৎকার শুনে এগিয়ে গেলে রুবেল পালিয়ে যায়। পরে স্থানীয়রা তাদের উদ্ধার করে হাসপাতালে পাঠালে সেখানে শনিবার ভোরে ছকিনার মৃত্যু হয়। বেলা সাড়ে দশটার দিকে আনোয়ারা মারা যান।

বগুড়া সদর থানার ওসি (তদন্ত) একেএম মঈন উদ্দিন বলেন, কি কারণে কারা এ ঘটনা ঘটিয়েছে তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে। অপরাধীকে গ্রেপ্তারের চেষ্টাও চলছে।

নিউজটি শেয়ার করুন

বগুড়ায় মধ্যরাতে মা-মেয়েকে কুপিয়ে হত্যা

আপডেট সময় : ০১:৩৭:০৫ অপরাহ্ন, শনিবার, ১ মার্চ ২০২৫

বগুড়া সদরে মধ্যরাতে বাড়িতে ঢুকে মা-মেয়েকে কুপিয়ে হত্যা করা হয়েছে। গতকাল (শুক্রবার) দিবাগত রাতে উপজেলার সাবগ্রাম মধ্যপাড়ায় এ ঘটনা ঘটে। নিহতরা হলেন- ছকিনা বেগম (৩৫) ও তার মা আনোয়ারা বেগম (৫৮)।

স্বজনদের অভিযোগ, বগুড়া সদরের আকাশতারা এলাকার রুবেল হোসেনের সঙ্গে ছকিনার বিয়ের ৭ বছর পর পারিবারিক কলহের জেরে প্রায় ১ মাস আগে তাদের বিচ্ছেদ হয়।

গতকাল রাতে রুবেল প্রাক্তন স্ত্রী ছকিনার বাড়িতে গেলে বাকবিতণ্ডা শুরু হয়। একপর্যায়ে রুবেল ধারালো অস্ত্র দিয়ে ছকিনাকে কুপিয়ে আহত করে। এ সময় বাধা দিতে গেলে ছকিনার মা আনোয়ারা বেগমও আহত হন।

এ সময় প্রতিবেশীরা তাদের চিৎকার শুনে এগিয়ে গেলে রুবেল পালিয়ে যায়। পরে স্থানীয়রা তাদের উদ্ধার করে হাসপাতালে পাঠালে সেখানে শনিবার ভোরে ছকিনার মৃত্যু হয়। বেলা সাড়ে দশটার দিকে আনোয়ারা মারা যান।

বগুড়া সদর থানার ওসি (তদন্ত) একেএম মঈন উদ্দিন বলেন, কি কারণে কারা এ ঘটনা ঘটিয়েছে তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে। অপরাধীকে গ্রেপ্তারের চেষ্টাও চলছে।