ঢাকা ০৭:৪৫ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৭ জুন ২০২৫, ৩ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
বাংলা বাংলা English English हिन्दी हिन्दी
ব্রেকিং নিউজ ::
ইসরায়েল ও ইরানের সংঘাত: বাংলাদেশিদের জন্য হটলাইন সেবা চালু করেছে দুতাবাস। ইরানে বসবাসরত বাংলাদেশি নাগরিকদের + ৯৮৯908577368 ও + ৯৮৯১22065745 নম্বরে (হোয়াটসঅ্যাপ সহ) যোগাযোগ করতে বলেছে দূতাবাস কর্তৃপক্ষ।

সংযোগ সড়ক ছাড়াই ব্রিজের ২১ বছর!

অনলাইন ডেস্ক
  • আপডেট সময় : ০১:৩৪:২০ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ৭ মার্চ ২০২৫
  • / ৫০১ বার পড়া হয়েছে
৭১ নিউজ বিডির সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

শেরপুরের শ্রীবরদিতে ব্রিজ নির্মাণ হলেও নেই সংযোগ সড়ক। যাতে ২১ বছরেও ব্রিজের সুফল থেকে বঞ্চিত এলাকাবাসী। ব্রিজ থাকার পরেও কয়েক কিলোমিটার ঘুরে যাতায়াত করতে হচ্ছে স্থানীয়দের।

শেরপুরের শ্রীবরদী উপজেলার ভেলুয়া ইউনিয়নের লক্ষীডাংরী গ্রামের কাঁটাখালি ব্রিজ। ২০০৩ সালে ব্রিজটি নির্মাণ করে এলজিইডি। নির্মাণের ২১ বছর পার হলেও শুধুমাত্র সংযোগ সড়ক না থাকায় এর সুফল পাননি স্থানীয়রা।

স্থানীয়রা বলছেন, ব্রিজ থাকার পরেও এপ্রোচ সড়ক না থাকায় বাধ্য হয়ে ৪ কিলোমিটার এলাকা ঘুরে স্থানীয় বাজারে যাতায়াত করতে হচ্ছে তাদের।

এছাড়া স্থানীয়দের উৎপাদিত কৃষি পণ্য পরিবহনে বাড়ছে খরচ। এমনকি অ্যাম্বুলেন্স ও ফায়ার সার্ভিসের গাড়ি গ্রামে প্রবেশ করতে না পারায় ভোগান্তিতে পড়ছেন এই জনপদের অন্তত ২৫ হাজার মানুষ।

দুর্ভোগের কথা স্বীকার করে এলজিইডি কর্মকর্তা বলছেন, ব্রিজটির সংযোগ সড়ক নির্মাণের জন্য ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানানো হয়েছে।

২১ বছর আগে ৪৫ মিটার দৈর্ঘ্য কাঁটাখালি ব্রিজ নির্মাণে ব্যয় হয়েছিল ১ কোটি ৪৯ লাখ টাকা।

নিউজটি শেয়ার করুন

সংযোগ সড়ক ছাড়াই ব্রিজের ২১ বছর!

আপডেট সময় : ০১:৩৪:২০ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ৭ মার্চ ২০২৫

শেরপুরের শ্রীবরদিতে ব্রিজ নির্মাণ হলেও নেই সংযোগ সড়ক। যাতে ২১ বছরেও ব্রিজের সুফল থেকে বঞ্চিত এলাকাবাসী। ব্রিজ থাকার পরেও কয়েক কিলোমিটার ঘুরে যাতায়াত করতে হচ্ছে স্থানীয়দের।

শেরপুরের শ্রীবরদী উপজেলার ভেলুয়া ইউনিয়নের লক্ষীডাংরী গ্রামের কাঁটাখালি ব্রিজ। ২০০৩ সালে ব্রিজটি নির্মাণ করে এলজিইডি। নির্মাণের ২১ বছর পার হলেও শুধুমাত্র সংযোগ সড়ক না থাকায় এর সুফল পাননি স্থানীয়রা।

স্থানীয়রা বলছেন, ব্রিজ থাকার পরেও এপ্রোচ সড়ক না থাকায় বাধ্য হয়ে ৪ কিলোমিটার এলাকা ঘুরে স্থানীয় বাজারে যাতায়াত করতে হচ্ছে তাদের।

এছাড়া স্থানীয়দের উৎপাদিত কৃষি পণ্য পরিবহনে বাড়ছে খরচ। এমনকি অ্যাম্বুলেন্স ও ফায়ার সার্ভিসের গাড়ি গ্রামে প্রবেশ করতে না পারায় ভোগান্তিতে পড়ছেন এই জনপদের অন্তত ২৫ হাজার মানুষ।

দুর্ভোগের কথা স্বীকার করে এলজিইডি কর্মকর্তা বলছেন, ব্রিজটির সংযোগ সড়ক নির্মাণের জন্য ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানানো হয়েছে।

২১ বছর আগে ৪৫ মিটার দৈর্ঘ্য কাঁটাখালি ব্রিজ নির্মাণে ব্যয় হয়েছিল ১ কোটি ৪৯ লাখ টাকা।