ঢাকা ০২:৩৯ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ১০ মার্চ ২০২৫, ২৫ ফাল্গুন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
বাংলা বাংলা English English हिन्दी हिन्दी

মোহামেডানের দাপুটে জয়

স্পোর্টস ডেস্ক
  • আপডেট সময় : ০৬:৪১:২৬ অপরাহ্ন, রবিবার, ৯ মার্চ ২০২৫
  • / ৩৪৭ বার পড়া হয়েছে
৭১ নিউজ বিডির সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

ম্যাচে বল হারে তাইজুল ইসলাম ৪ উইকেট এবং নাসুম আহমেদ ৩ উইকেট শিকার করেছেন। কিন্তু ম্যাচের সবটুকু লাইমলাইট যেনো নিজেই কেড়ে নিলেন তামিম ইকবাল। ডিপিএলের তৃতীয় রাউন্ডের ম্যাচে দারুণ এক শতক হাঁকিয়েছেন জাতীয় দলের সাবেক এই অধিনায়ক।

একদম ক্যাপ্টেন লিডিং ফর্ম দ্যা ফ্রন্ট যাকে বলে সেটারই ঝলক দেখালেন তামিম। মোহামেডান জিতেছে ৭ উইকেটে, ৪০.২ ওভারে।

বিকেএসপিতে টস জিতে ব্যাট করতে নেমে ৪৬.৩ ওভারে ২১৮ রানে অলআউট হয় পারটেক্স। দলের পক্ষে আহরার আমিন একাই করেন ৭৮ রান। ৮৬ বল খরচ করে হাঁকান ছয়টি চার ও তিনটি ছক্কা। এছাড়া ৪২ রান আসে জাওয়াদ রোয়েনের ব্যাট থেকে। ৩৮ রান করেন জয়রাজ শেখ। যদিও মলিন ছিলেন অধিনায়ক সাব্বির রহমান। ১০ বল মোকাবেলা করে রান করেছেন ১।

মোহামেডানের পক্ষে তাইজুল ইসলাম একাই শিকার করেন চারটি উইকেট। এছাড়া নাসুম আহমেদ তিনটি ও মোহাম্মদ সাইফউদ্দিন দুটি উইকেট শিকার করেন।

যদিও জবাব দিতে নেমে শুরুতেই রনি তালুকদারকে হারায় মোহামেডান। একক অঙ্কে রান রেখে সাজঘরে ফেরেন মাহিদুল ইসলাম অঙ্কনও। এরপর তৃতীয় উইকেট জুটিতে তাওহীদ হৃদয়কে নিয়ে অধিনায়ক তামিম ইকবাল যোগ করেন ৬৫ রান। ৪৩ বলে ৩৭ রান করে হৃদয় সাজঘরে ফিরলেও আর তেমন কোনো বিপদ ঘটতে দেননি তামিম।

মুশফিকুর রহিমকে সঙ্গে নিয়ে তামিমের ১২২ রানের অবিচ্ছিন্ন জুটি নিশ্চিত করে দলের জয়। মাত্র ১১২ খরচ করে ১২৫ রানের দৃষ্টিনন্দন ইনিংস খেলেন তামিম। তিনি হাঁকান ১১টি চার ও ৫টি ছক্কা। মুশফিক অপরাজিত থাকেন ৪৪ বলে ৩৫ রান করে।

নিউজটি শেয়ার করুন

মোহামেডানের দাপুটে জয়

আপডেট সময় : ০৬:৪১:২৬ অপরাহ্ন, রবিবার, ৯ মার্চ ২০২৫

ম্যাচে বল হারে তাইজুল ইসলাম ৪ উইকেট এবং নাসুম আহমেদ ৩ উইকেট শিকার করেছেন। কিন্তু ম্যাচের সবটুকু লাইমলাইট যেনো নিজেই কেড়ে নিলেন তামিম ইকবাল। ডিপিএলের তৃতীয় রাউন্ডের ম্যাচে দারুণ এক শতক হাঁকিয়েছেন জাতীয় দলের সাবেক এই অধিনায়ক।

একদম ক্যাপ্টেন লিডিং ফর্ম দ্যা ফ্রন্ট যাকে বলে সেটারই ঝলক দেখালেন তামিম। মোহামেডান জিতেছে ৭ উইকেটে, ৪০.২ ওভারে।

বিকেএসপিতে টস জিতে ব্যাট করতে নেমে ৪৬.৩ ওভারে ২১৮ রানে অলআউট হয় পারটেক্স। দলের পক্ষে আহরার আমিন একাই করেন ৭৮ রান। ৮৬ বল খরচ করে হাঁকান ছয়টি চার ও তিনটি ছক্কা। এছাড়া ৪২ রান আসে জাওয়াদ রোয়েনের ব্যাট থেকে। ৩৮ রান করেন জয়রাজ শেখ। যদিও মলিন ছিলেন অধিনায়ক সাব্বির রহমান। ১০ বল মোকাবেলা করে রান করেছেন ১।

মোহামেডানের পক্ষে তাইজুল ইসলাম একাই শিকার করেন চারটি উইকেট। এছাড়া নাসুম আহমেদ তিনটি ও মোহাম্মদ সাইফউদ্দিন দুটি উইকেট শিকার করেন।

যদিও জবাব দিতে নেমে শুরুতেই রনি তালুকদারকে হারায় মোহামেডান। একক অঙ্কে রান রেখে সাজঘরে ফেরেন মাহিদুল ইসলাম অঙ্কনও। এরপর তৃতীয় উইকেট জুটিতে তাওহীদ হৃদয়কে নিয়ে অধিনায়ক তামিম ইকবাল যোগ করেন ৬৫ রান। ৪৩ বলে ৩৭ রান করে হৃদয় সাজঘরে ফিরলেও আর তেমন কোনো বিপদ ঘটতে দেননি তামিম।

মুশফিকুর রহিমকে সঙ্গে নিয়ে তামিমের ১২২ রানের অবিচ্ছিন্ন জুটি নিশ্চিত করে দলের জয়। মাত্র ১১২ খরচ করে ১২৫ রানের দৃষ্টিনন্দন ইনিংস খেলেন তামিম। তিনি হাঁকান ১১টি চার ও ৫টি ছক্কা। মুশফিক অপরাজিত থাকেন ৪৪ বলে ৩৫ রান করে।