কানাডার জাতীয় নির্বাচন শিগগিরই, অভিবাসীদের জন্য সুখবর

- আপডেট সময় : ০৫:০২:০১ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৬ মার্চ ২০২৫
- / ৩৪৫ বার পড়া হয়েছে

যেকোনো সময় কানাডায় জাতীয় নির্বাচনের ঘোষণা দিতে পারেন নতুন প্রধানমন্ত্রী মার্ক কার্নি। ইতোমধ্যে বিরোধী কনজারভেটিভ পার্টির সঙ্গে জনপ্রিয়তার পাল্লায় অনেকটা এগিয়ে এসেছে লিবারেল পার্টি। পাশাপাশি অভিবাসন প্রক্রিয়া সহজ করে অর্থনীতি চাঙা করলে উপকৃত হবেন হাজার হাজার বাংলাদেশি।
পাল্টাপাল্টি শুল্ক আরোপ করে রীতিমতো বাণিজ্য লড়াইয়ে নেমেছে যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডা। দ্বিতীয় দফায় মার্কিন শুল্ক স্থগিত হলেও হাতে সময় খুবই কম। যা করতে হবে এপ্রিলের আগেই। বিষয়টা ভালো করেই জানেন কানাডার নয়া প্রধানমন্ত্রী মার্ক কার্নি।
বিশ্লেষকরা বলছেন, মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের সঙ্গে শুল্ক লড়াইয়ে ইতিবাচক কিছু নিয়ে আসতে পারলে আবারও নতুন করে পাঁচ বছরের জন্য সরকার গঠন করতে পারবেন বর্ষীয়ান এ অর্থনীতিবিদ। আদতে সেদিকেই হাঁটার চেষ্টা করছেন তিনি। ২৪শে মার্চ পার্লামেন্ট অধিবেশন শুরু, সেখানে আসতে পারে যেকোনো ঘোষণা।
অর্থনীতিবিদ হিসেবে সারা বিশ্বে কদর রয়েছে মার্ক কার্নির। তার দায়িত্ব নেয়াতে বেড়েছে লিবারেল পার্টির সার্বিক জনপ্রিয়তা। বিরোধী কনজারভেটিভ পার্টির সঙ্গে পার্থক্য এখন মাত্র আট শতাংশ ভোটে। অন্য আরেকটি জরিপ বলছে, তিনিই একমাত্র ব্যক্তি যিনি ট্রাম্পের সঙ্গে সঠিক সমঝোতা করতে পারবেন, এমনটাই মনে করেন অধিকাংশ কানাডিয়ান। আগামী কয়েকদিনে এমন জনপ্রিয়তা বাড়িয়ে নেয়াই মূল চ্যালেঞ্জ। এ জন্য তিনি বসতে যাচ্ছেন ডোনাল্ড ট্রাম্পের সঙ্গে একই টেবিলে।
মার্ক কার্নি এও জানিয়েছেন ভারতের সঙ্গে ভঙ্গুর সম্পর্ক জোড়া লাগাতে চান তিনি।
মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে রাখতে নতুন কিছু পরিকল্পনা নিতে যাচ্ছে অটোয়া। এ অবস্থায় বাংলাদেশিদের প্রত্যাশা, যেহেতু এখন অভিবাসন বিষয়ক মন্ত্রী হিসেবে মার্ক মিলার নেই, সেক্ষেত্রে কিছুটা সহজ হতে পারে অভিবাসন প্রক্রিয়া। কিন্তু ইংরেজির সঙ্গে বাধ্যতামূলক করা হতে পারে ফ্রেঞ্চ।