ঢাকা ০৩:৫৩ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ১৭ মার্চ ২০২৫, ২ চৈত্র ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
বাংলা বাংলা English English हिन्दी हिन्दी

মাঠে না নামার হুমকি রিয়াল মাদ্রিদের

স্পোর্টস ডেস্ক
  • আপডেট সময় : ০৪:৩২:২১ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৬ মার্চ ২০২৫
  • / ৩৫০ বার পড়া হয়েছে
৭১ নিউজ বিডির সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

গত বুধবার রাতে চ্যাম্পিয়নস লিগের শেষ ষোলোর ফিরতি লেগে আলতেলিকো মাদ্রিদের বিপক্ষে খেলতে নেমেছিল রিয়াল মাদ্রিদ। সে ম্যাচে ১২০ মিনিটের লড়াই ও শ্বাসরুদ্ধকর টাইব্রেকার শেষে টুর্নামেন্টের কোয়ার্টার ফাইনালে ওঠে কার্লো আনচেলত্তির শিষ্যরা।

আতলেতিকোর বিপক্ষে ওই ম্যাচ শেষের মাত্র ৬৬ ঘণ্টা পরই শনিবার রাতে আবারও খেলতে নামে মাদ্রিদ। ঠাসা সূচিতে পর্যাপ্ত বিশ্রাম না পাওয়ার বিষয়টি এ ম্যাচে স্পষ্ট হচ্ছিল কিলিয়ান এমবাপ্পে-জুড বেলিংহামদের দেখে। এর মধ্যে ম্যাচের শুরুতেই হুয়ান ফয়েথের গোলে এগিয়ে গিয়েছিল ভিয়ারেয়াল। তবে এমবাপ্পের জোড়া গোলের সুবাদে শেষ পর্যন্ত ২-১ গোলের জয় নিয়ে মাঠ ছাড়ে রিয়াল মাদ্রিদ।

২০১৭ সালের পর লা লিগায় এই প্রথম ভিয়ারেয়ালের মাঠে জয়ের দেখা পেল লস ব্ল্যাঙ্কোরা। তবে সে জয় ছাপিয়ে গেছে টানা ম্যাচের ধকলে। ম্যাচ শেষে ব্যস্ত সূচি নিয়ে বিরক্তি প্রকাশ করে কার্লো আনচেলত্তি জানিয়েছেন, ভবিষ্যতে ৭২ ঘণ্টা বিশ্রামের আগে আর ম্যাচ খেলতে নামবে না মাদ্রিদ।

সূচি নিয়ে বিরক্তি থাকলেও গতকালের জয়ে ২৮ ম্যাচে ৬০ পয়েন্ট নিয়ে টেবিলে সবার ওপরে উঠে এসেছে লস ব্লাঙ্কোরা। দুইয়ে থাকা বার্সেলোনার পয়েন্ট ৫৭। তবে কাতালান ক্লাবটি দুটি ম্যাচ কম খেলেছে। হাতে থাকা দুই ম্যাচের একটিতে জিতলেও আবারও শীর্ষে উঠে যাবে হানসি ফ্লিকের দল। আজ রাতে আতলেতিকোর বিপক্ষে খেলবে ব্লুগানারা।

আনচেলত্তি যে শুধু গতকাল ম্যাচের পর সূচি নিয়ে ক্ষোভ ঝেড়েছেন, এমন নয়। গত শুক্রবার ম্যাচের আগে টেলিভিশন সম্প্রচার ও অর্থকে দায়ী করে মাদ্রিদ কোচ আক্ষেপ করেন, খেলোয়াড়দের ধকল কাটানোর কথা কেউ ভাবছে না।

এরপর গতকাল ম্যাচে আগে রিয়াল মাদ্রিদের টিভি চ্যানেলে বলা হয়, ‘এ ব্যাপারে ফিফার সহযোগিতা চাইবে রিয়াল মাদ্রিদ, যাতে এমনটা আর কখনো না হয়।’

আনচেলত্তি কিংবা ক্লাবের এমন আপত্তির যথার্থতা ফুটে উঠেছে এমবাপ্পে-বেলিংহামদের পারফরম্যান্সেও। ম্যাচের সময় যত গড়িয়েছে, তত ক্লান্ত হয়ে পড়েছেন আনচেলত্তির শিষ্যরা। আর ক্লান্ত মাদ্রিদকে পেয়ে আক্রমণও বেশি চালিয়েছে ভিয়ারেয়াল। ম্যাচের পরিসংখ্যানেও সেটা স্পষ্ট।

মাদ্রিদ যেখানে ৯টি শট নিয়ে ৫টি গোলমুখে রাখতে পেরেছে, সেখানে মার্সেলিনো গার্সিয়ার দল শট নিয়েছিল ২৩টি, যার ১০টি ছিল গোলমুখে। মাদ্রিদ যেখানে পুরো ম্যাচে মোটে ৩টি কর্নার আদায় করতে পেরেছে, সেখানে ভিয়ারেয়াল কর্নার পেয়েছিল ১১টি।

তবে এত আক্রমণ আর দাপট দেখিয়েও একটির বেশি গোল আদায় করতে পারেনি ভিয়ারেয়াল। ম্যাচের সপ্তম মিনিটে কর্নার থেকে বক্সের ভেতর জটলার সুযোগ কাজে লাগিয়ে মাদ্রিদের জালে বল জড়ান হুয়ান ফয়েথ।

১-০ ব্যবধানে এগিয়ে যাওয়ার পর ভিয়ারেয়াল আরও উজ্জীবিত হয়ে ওঠে। স্রোতের বিপরীতে ১৭তম মিনিটে মাদ্রিদকে ম্যাচে ফেরান এমবাপ্পে। বেলিংহামের পাসে বল পেয়ে বক্সের ভেতরে ডান প্রান্তে থাকা ব্রাহিম দিয়াসকে বাড়িয়েছিলেন ফরাসি তারকা। প্রথম দফায় দিয়াসের শট ঠেকান ভিয়ারেয়াল গোলকিপার দিয়েগো কোন্দে। ফিরতি বলে জালে বল জড়িয়ে স্কোরলাইন ১-১ করেন এমবাপ্পে।

৬ মিনিট পর নিজের দ্বিতীয় গোলের দেখা পান এমবাপ্পে। এবার ফরাসি তারকার পাস প্রথমে খুঁজে নিয়েছিল বক্সের ডান দিকে থাকা ভালভার্দেকে। উরুগুয়ের মিডফিল্ডারের থ্রু বক্সের ভেতর থেকে কাটব্যাক করেন লুকাস ভাসকেস। সেটা প্রথম স্পর্শে নিয়ন্ত্রণে নিয়ে ডান পায়ের জোরাল শটে মাদ্রিদকে এগিয়ে (২-১) দেন এমবাপ্পে।

এরপর থেকে ম্যাচের শেষ সময় পর্যন্ত রেয়াল রক্ষণের বড় পরীক্ষা নেয় ভিয়ারেয়াল। এছাড়া থিবো কোর্তোয়াও কয়েকবার ত্রাতা হয়ে বাঁচিয়েছেন মাদ্রিদকে। তাতে শেষ পর্যন্ত পূর্ণাঙ্গ ৩ পয়েন্ট নিয়েই মাঠ ছাড়ে মাদ্রিদ।

জয় নিয়ে মাঠ ছাড়লেও ম্যাচ শেষে টানা সূচির ধকল নিয়ে আবারও ক্ষোভ ঝেড়েছেন আনচেলত্তি। মাদ্রিদ কোচ বলেছেন, ‘আমার মনে হয় এটাই শেষ ম্যাচ, যেখানে আমরা (দুই ম্যাচের মধ্যবর্তী সময়) ৭২ ঘণ্টার আগে খেলতে নেমেছি। ৭২ ঘণ্টার বিশ্রাম ছাড়া আমরা আর খেলতে নামব না। আমরা লা লিগাকে এর আগে দুইবার সূচি পরিবর্তন করার জন্য বলেছিলাম। কিন্তু তারা ব্যবস্থা নেয়নি। কিন্তু এটাই শেষবার (আমরা খেলতে নেমেছি)।’

বিষয়টি নিশ্চিত হওয়ার জন্য আবারও আনচেলত্তিকে প্রশ্ন করা হয় যে, দুই ম্যাচের মাঝে অন্তত ৭২ ঘণ্টা বিশ্রাম না পেলে তবে কি রিয়াল মাদ্রিদ ম্যাচ খেলবে না? জবাবে বিষয়টি নিশ্চিত করে আনচেলত্তি বলেছেন, ‘না, অবশ্যই খেলবে না।’

খেলোয়াড়দের শারীরিক অবস্থা বিবেচনা করে ফিফার পক্ষ থেকেও কমপক্ষে ৭২ ঘণ্টা বিশ্রামের সুপারিশ আছে। কিন্তু দিন শেষে সূচি নির্ধারণ করে প্রতিযোগিতার আয়োজকেরা। স্পেনে এটির দায়িত্বে লা লিগা কর্তৃপক্ষ।

শুধু রিয়াল মাদ্রিদ বা লা লিগা নয়, ব্যস্ত সূচি নিয়ে আজকাল নিয়মিতই অভিযোগ উঠছে। চলতি মৌসুমে এ অভিযোগের মাত্রা আরও বেড়ে গেছে। বিশেষ করে এ মৌসুমে ফিফার নতুন নিয়মে ক্লাব বিশ্বকাপ আয়োজিত হচ্ছে। যা মাঠে গড়াবে আগামী ১৫ জুন, আর ১৩ জুলাই ফাইনাল দিয়ে পর্দা নামবে। নতুন এ টুর্নামেন্টের জন্য বাড়তি সময় বের করতে গিয়ে সূচিও ঠাসা হয়ে উঠেছে।

নিউজটি শেয়ার করুন

মাঠে না নামার হুমকি রিয়াল মাদ্রিদের

আপডেট সময় : ০৪:৩২:২১ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৬ মার্চ ২০২৫

গত বুধবার রাতে চ্যাম্পিয়নস লিগের শেষ ষোলোর ফিরতি লেগে আলতেলিকো মাদ্রিদের বিপক্ষে খেলতে নেমেছিল রিয়াল মাদ্রিদ। সে ম্যাচে ১২০ মিনিটের লড়াই ও শ্বাসরুদ্ধকর টাইব্রেকার শেষে টুর্নামেন্টের কোয়ার্টার ফাইনালে ওঠে কার্লো আনচেলত্তির শিষ্যরা।

আতলেতিকোর বিপক্ষে ওই ম্যাচ শেষের মাত্র ৬৬ ঘণ্টা পরই শনিবার রাতে আবারও খেলতে নামে মাদ্রিদ। ঠাসা সূচিতে পর্যাপ্ত বিশ্রাম না পাওয়ার বিষয়টি এ ম্যাচে স্পষ্ট হচ্ছিল কিলিয়ান এমবাপ্পে-জুড বেলিংহামদের দেখে। এর মধ্যে ম্যাচের শুরুতেই হুয়ান ফয়েথের গোলে এগিয়ে গিয়েছিল ভিয়ারেয়াল। তবে এমবাপ্পের জোড়া গোলের সুবাদে শেষ পর্যন্ত ২-১ গোলের জয় নিয়ে মাঠ ছাড়ে রিয়াল মাদ্রিদ।

২০১৭ সালের পর লা লিগায় এই প্রথম ভিয়ারেয়ালের মাঠে জয়ের দেখা পেল লস ব্ল্যাঙ্কোরা। তবে সে জয় ছাপিয়ে গেছে টানা ম্যাচের ধকলে। ম্যাচ শেষে ব্যস্ত সূচি নিয়ে বিরক্তি প্রকাশ করে কার্লো আনচেলত্তি জানিয়েছেন, ভবিষ্যতে ৭২ ঘণ্টা বিশ্রামের আগে আর ম্যাচ খেলতে নামবে না মাদ্রিদ।

সূচি নিয়ে বিরক্তি থাকলেও গতকালের জয়ে ২৮ ম্যাচে ৬০ পয়েন্ট নিয়ে টেবিলে সবার ওপরে উঠে এসেছে লস ব্লাঙ্কোরা। দুইয়ে থাকা বার্সেলোনার পয়েন্ট ৫৭। তবে কাতালান ক্লাবটি দুটি ম্যাচ কম খেলেছে। হাতে থাকা দুই ম্যাচের একটিতে জিতলেও আবারও শীর্ষে উঠে যাবে হানসি ফ্লিকের দল। আজ রাতে আতলেতিকোর বিপক্ষে খেলবে ব্লুগানারা।

আনচেলত্তি যে শুধু গতকাল ম্যাচের পর সূচি নিয়ে ক্ষোভ ঝেড়েছেন, এমন নয়। গত শুক্রবার ম্যাচের আগে টেলিভিশন সম্প্রচার ও অর্থকে দায়ী করে মাদ্রিদ কোচ আক্ষেপ করেন, খেলোয়াড়দের ধকল কাটানোর কথা কেউ ভাবছে না।

এরপর গতকাল ম্যাচে আগে রিয়াল মাদ্রিদের টিভি চ্যানেলে বলা হয়, ‘এ ব্যাপারে ফিফার সহযোগিতা চাইবে রিয়াল মাদ্রিদ, যাতে এমনটা আর কখনো না হয়।’

আনচেলত্তি কিংবা ক্লাবের এমন আপত্তির যথার্থতা ফুটে উঠেছে এমবাপ্পে-বেলিংহামদের পারফরম্যান্সেও। ম্যাচের সময় যত গড়িয়েছে, তত ক্লান্ত হয়ে পড়েছেন আনচেলত্তির শিষ্যরা। আর ক্লান্ত মাদ্রিদকে পেয়ে আক্রমণও বেশি চালিয়েছে ভিয়ারেয়াল। ম্যাচের পরিসংখ্যানেও সেটা স্পষ্ট।

মাদ্রিদ যেখানে ৯টি শট নিয়ে ৫টি গোলমুখে রাখতে পেরেছে, সেখানে মার্সেলিনো গার্সিয়ার দল শট নিয়েছিল ২৩টি, যার ১০টি ছিল গোলমুখে। মাদ্রিদ যেখানে পুরো ম্যাচে মোটে ৩টি কর্নার আদায় করতে পেরেছে, সেখানে ভিয়ারেয়াল কর্নার পেয়েছিল ১১টি।

তবে এত আক্রমণ আর দাপট দেখিয়েও একটির বেশি গোল আদায় করতে পারেনি ভিয়ারেয়াল। ম্যাচের সপ্তম মিনিটে কর্নার থেকে বক্সের ভেতর জটলার সুযোগ কাজে লাগিয়ে মাদ্রিদের জালে বল জড়ান হুয়ান ফয়েথ।

১-০ ব্যবধানে এগিয়ে যাওয়ার পর ভিয়ারেয়াল আরও উজ্জীবিত হয়ে ওঠে। স্রোতের বিপরীতে ১৭তম মিনিটে মাদ্রিদকে ম্যাচে ফেরান এমবাপ্পে। বেলিংহামের পাসে বল পেয়ে বক্সের ভেতরে ডান প্রান্তে থাকা ব্রাহিম দিয়াসকে বাড়িয়েছিলেন ফরাসি তারকা। প্রথম দফায় দিয়াসের শট ঠেকান ভিয়ারেয়াল গোলকিপার দিয়েগো কোন্দে। ফিরতি বলে জালে বল জড়িয়ে স্কোরলাইন ১-১ করেন এমবাপ্পে।

৬ মিনিট পর নিজের দ্বিতীয় গোলের দেখা পান এমবাপ্পে। এবার ফরাসি তারকার পাস প্রথমে খুঁজে নিয়েছিল বক্সের ডান দিকে থাকা ভালভার্দেকে। উরুগুয়ের মিডফিল্ডারের থ্রু বক্সের ভেতর থেকে কাটব্যাক করেন লুকাস ভাসকেস। সেটা প্রথম স্পর্শে নিয়ন্ত্রণে নিয়ে ডান পায়ের জোরাল শটে মাদ্রিদকে এগিয়ে (২-১) দেন এমবাপ্পে।

এরপর থেকে ম্যাচের শেষ সময় পর্যন্ত রেয়াল রক্ষণের বড় পরীক্ষা নেয় ভিয়ারেয়াল। এছাড়া থিবো কোর্তোয়াও কয়েকবার ত্রাতা হয়ে বাঁচিয়েছেন মাদ্রিদকে। তাতে শেষ পর্যন্ত পূর্ণাঙ্গ ৩ পয়েন্ট নিয়েই মাঠ ছাড়ে মাদ্রিদ।

জয় নিয়ে মাঠ ছাড়লেও ম্যাচ শেষে টানা সূচির ধকল নিয়ে আবারও ক্ষোভ ঝেড়েছেন আনচেলত্তি। মাদ্রিদ কোচ বলেছেন, ‘আমার মনে হয় এটাই শেষ ম্যাচ, যেখানে আমরা (দুই ম্যাচের মধ্যবর্তী সময়) ৭২ ঘণ্টার আগে খেলতে নেমেছি। ৭২ ঘণ্টার বিশ্রাম ছাড়া আমরা আর খেলতে নামব না। আমরা লা লিগাকে এর আগে দুইবার সূচি পরিবর্তন করার জন্য বলেছিলাম। কিন্তু তারা ব্যবস্থা নেয়নি। কিন্তু এটাই শেষবার (আমরা খেলতে নেমেছি)।’

বিষয়টি নিশ্চিত হওয়ার জন্য আবারও আনচেলত্তিকে প্রশ্ন করা হয় যে, দুই ম্যাচের মাঝে অন্তত ৭২ ঘণ্টা বিশ্রাম না পেলে তবে কি রিয়াল মাদ্রিদ ম্যাচ খেলবে না? জবাবে বিষয়টি নিশ্চিত করে আনচেলত্তি বলেছেন, ‘না, অবশ্যই খেলবে না।’

খেলোয়াড়দের শারীরিক অবস্থা বিবেচনা করে ফিফার পক্ষ থেকেও কমপক্ষে ৭২ ঘণ্টা বিশ্রামের সুপারিশ আছে। কিন্তু দিন শেষে সূচি নির্ধারণ করে প্রতিযোগিতার আয়োজকেরা। স্পেনে এটির দায়িত্বে লা লিগা কর্তৃপক্ষ।

শুধু রিয়াল মাদ্রিদ বা লা লিগা নয়, ব্যস্ত সূচি নিয়ে আজকাল নিয়মিতই অভিযোগ উঠছে। চলতি মৌসুমে এ অভিযোগের মাত্রা আরও বেড়ে গেছে। বিশেষ করে এ মৌসুমে ফিফার নতুন নিয়মে ক্লাব বিশ্বকাপ আয়োজিত হচ্ছে। যা মাঠে গড়াবে আগামী ১৫ জুন, আর ১৩ জুলাই ফাইনাল দিয়ে পর্দা নামবে। নতুন এ টুর্নামেন্টের জন্য বাড়তি সময় বের করতে গিয়ে সূচিও ঠাসা হয়ে উঠেছে।