ঢাকা ০৩:১৯ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২০ মার্চ ২০২৫, ৫ চৈত্র ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
বাংলা বাংলা English English हिन्दी हिन्दी

বন্যায় বিধ্বস্ত সড়ক ভোগাচ্ছে এখনও

অনলাইন ডেস্ক
  • আপডেট সময় : ১২:২৩:০১ অপরাহ্ন, বুধবার, ১৯ মার্চ ২০২৫
  • / ৩৪৭ বার পড়া হয়েছে
৭১ নিউজ বিডির সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

গেল বন্যার ছয়মাস পার হলেও এখনও মেরামত হয়নি শেরপুরের নালিতাবাড়ীর বনগাও নন্নী-হাতিপাগাড় সড়ক। এ সড়ক দিয়ে প্রতিদিন প্রায় ২০ হাজার মানুষ চলাচল করে।

স্থানীয়দের অভিযোগ, এখন পর্যন্ত সংস্কারে কোন উদ্যোগ নেয়নি সড়ক ও জনপদ বিভাগ। তবে সড়ক ও জনপথ বিভাগ বলছে, রাস্তাটির স্থায়ী সমাধানে মন্ত্রণাালয়ে প্রস্তাবনা পাঠানো হয়েছে। দ্রুতই কাজ শুরু হবে।

শেরপুরের নালিতাবাড়ী উপজেলার সীমান্তবর্তী ইউনিয়ন নন্নী। এই ইউনিয়নে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বনগাও-নন্নী-হাতিপাগাড় দুই লেনের এই সড়কটি। প্রতিদিন এই রাস্তা দিয়ে প্রায় ২০ হাজার মানুষ চলাচল করে। গেল বছর বন্যায় সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত হয় সড়কটি। বেশিরভাগ স্থানে গভীর খাদের সৃষ্টি হয়েছে। স্থানীয়রা পায়ে হেঁটে পারাপারের জন্য বাঁশের সাঁকো করলেও সরকারিভাবে সড়কটি মেরামতে কোন উদ্যোগ নেয়া হয়নি।

বিধ্বস্ত সড়কটির দুই পাশে স্কুল ,কলেজ ,মাদ্রাসাসহ স্থল বন্দরের মত বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ প্রতিষ্ঠান রয়েছে। সংস্কার না হওয়ায় প্রতিদিন চরম ভোগান্তিতে পড়েন স্থানীয়রা। আসছে বর্ষ মৌসুমের আগে সড়কটির সংস্কার না হলেও আরও দুর্ভোগের আশঙ্কা করছে চলাচলকারীরা। দুটি কালভার্ট ও ক্ষতিগ্রস্ত সড়ক সংস্কারে দ্রুত উদ্যোগ নেয়ার কথা জানিয়েছেন সড়ক ও জনপথ বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী শাকিরুল ইসলাম।

নিউজটি শেয়ার করুন

বন্যায় বিধ্বস্ত সড়ক ভোগাচ্ছে এখনও

আপডেট সময় : ১২:২৩:০১ অপরাহ্ন, বুধবার, ১৯ মার্চ ২০২৫

গেল বন্যার ছয়মাস পার হলেও এখনও মেরামত হয়নি শেরপুরের নালিতাবাড়ীর বনগাও নন্নী-হাতিপাগাড় সড়ক। এ সড়ক দিয়ে প্রতিদিন প্রায় ২০ হাজার মানুষ চলাচল করে।

স্থানীয়দের অভিযোগ, এখন পর্যন্ত সংস্কারে কোন উদ্যোগ নেয়নি সড়ক ও জনপদ বিভাগ। তবে সড়ক ও জনপথ বিভাগ বলছে, রাস্তাটির স্থায়ী সমাধানে মন্ত্রণাালয়ে প্রস্তাবনা পাঠানো হয়েছে। দ্রুতই কাজ শুরু হবে।

শেরপুরের নালিতাবাড়ী উপজেলার সীমান্তবর্তী ইউনিয়ন নন্নী। এই ইউনিয়নে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বনগাও-নন্নী-হাতিপাগাড় দুই লেনের এই সড়কটি। প্রতিদিন এই রাস্তা দিয়ে প্রায় ২০ হাজার মানুষ চলাচল করে। গেল বছর বন্যায় সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত হয় সড়কটি। বেশিরভাগ স্থানে গভীর খাদের সৃষ্টি হয়েছে। স্থানীয়রা পায়ে হেঁটে পারাপারের জন্য বাঁশের সাঁকো করলেও সরকারিভাবে সড়কটি মেরামতে কোন উদ্যোগ নেয়া হয়নি।

বিধ্বস্ত সড়কটির দুই পাশে স্কুল ,কলেজ ,মাদ্রাসাসহ স্থল বন্দরের মত বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ প্রতিষ্ঠান রয়েছে। সংস্কার না হওয়ায় প্রতিদিন চরম ভোগান্তিতে পড়েন স্থানীয়রা। আসছে বর্ষ মৌসুমের আগে সড়কটির সংস্কার না হলেও আরও দুর্ভোগের আশঙ্কা করছে চলাচলকারীরা। দুটি কালভার্ট ও ক্ষতিগ্রস্ত সড়ক সংস্কারে দ্রুত উদ্যোগ নেয়ার কথা জানিয়েছেন সড়ক ও জনপথ বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী শাকিরুল ইসলাম।