ঢাকা ০৮:৪২ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৭ জুন ২০২৫, ৩ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
বাংলা বাংলা English English हिन्दी हिन्दी
ব্রেকিং নিউজ ::
ইসরায়েল ও ইরানের সংঘাত: বাংলাদেশিদের জন্য হটলাইন সেবা চালু করেছে দুতাবাস। ইরানে বসবাসরত বাংলাদেশি নাগরিকদের + ৯৮৯908577368 ও + ৯৮৯১22065745 নম্বরে (হোয়াটসঅ্যাপ সহ) যোগাযোগ করতে বলেছে দূতাবাস কর্তৃপক্ষ।

যে ঐক্যে ফ্যাসিবাদের পতন হয়েছে, তা ধরে রাখতে হবে: আলী রীয়াজ

প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট সময় : ০৪:৫৩:৪০ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৭ এপ্রিল ২০২৫
  • / ৩৮০ বার পড়া হয়েছে
৭১ নিউজ বিডির সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সহসভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজ বলেছেন, যে ঐক্যের মাধ্যমে ফ্যাসিবাদের পতন ঘটেছে, সেই ঐক্য বজায় রাখতে হবে। তিনি বলেন, ‘ঐক্যের চেতনাকে ধারণ করে আমাদের অগ্রসর হতে হবে। এটা শুধুমাত্র আমাদের অঙ্গীকার নয়, এটা আমাদের দায়।’

আজ রোববার জাতীয় সংসদের এলডি হলে গণসংহতি আন্দোলনের প্রতিবেদন জমা দেওয়ার সময় আলোচনায় এসব কথা বলেন আলী রীয়াজ।

আলী রীয়াজ বলেন, ‘পরবর্তী প্রজন্ম এবং নতুন বাংলাদেশের জন্য এই প্রচেষ্টা। এই প্রচেষ্টায় রাজনৈতিক দলগুলোর সহযোগিতা অব্যাহত থাকবে, এই আশাবাদ করি।’ দ্রুত সময়ের মধ্যে জুলাই সনদ তৈরি হবে বলেও আশা প্রকাশ করেন তিনি।

গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়ক জোনায়েদ সাকি বলেন, অংশীজনদের ঐকমত্যের বিষয়গুলোই জুলাই সনদ হিসেবে গৃহীত হবে। দ্বিমত থাকা বিষয়গুলো নিয়ে জনগণের কাছে যেতে হবে। ঐকমত্যের মধ্য দিয়েই গণতান্ত্রিক রূপান্তরের পথে হাঁটবে বাংলাদেশ।

জোনায়েদ সাকি বলেন, ‘সরকারের কাজ শহীদদের মর্যাদা দেওয়া, ন্যায়বিচার দেওয়া, প্রতিষ্ঠান যেগুলো ভেঙে পড়েছে সেগুলো ঠিক করা। পাশাপাশি দেশকে গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র বানানো।’

জবাবদিহির সংস্কৃতি না থাকায় জুলাই অভ্যুত্থানের মতো ঘটনা ঘটেছে বলেও জানান জোনায়েদ সাকি। তিনি বলেন, রাষ্ট্রের ক্ষমতা কাঠামো শুরু থেকে স্বৈরতান্ত্রিক। জবাবদিহির জায়গা ছিল না। যারাই ক্ষমতায় ছিল রাষ্ট্রযন্ত্রকে ব্যবহার করেছে। যার ফলে শেখ হাসিনা স্বৈরাচার হয়ে উঠেছিল।

নিউজটি শেয়ার করুন

যে ঐক্যে ফ্যাসিবাদের পতন হয়েছে, তা ধরে রাখতে হবে: আলী রীয়াজ

আপডেট সময় : ০৪:৫৩:৪০ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৭ এপ্রিল ২০২৫

জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সহসভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজ বলেছেন, যে ঐক্যের মাধ্যমে ফ্যাসিবাদের পতন ঘটেছে, সেই ঐক্য বজায় রাখতে হবে। তিনি বলেন, ‘ঐক্যের চেতনাকে ধারণ করে আমাদের অগ্রসর হতে হবে। এটা শুধুমাত্র আমাদের অঙ্গীকার নয়, এটা আমাদের দায়।’

আজ রোববার জাতীয় সংসদের এলডি হলে গণসংহতি আন্দোলনের প্রতিবেদন জমা দেওয়ার সময় আলোচনায় এসব কথা বলেন আলী রীয়াজ।

আলী রীয়াজ বলেন, ‘পরবর্তী প্রজন্ম এবং নতুন বাংলাদেশের জন্য এই প্রচেষ্টা। এই প্রচেষ্টায় রাজনৈতিক দলগুলোর সহযোগিতা অব্যাহত থাকবে, এই আশাবাদ করি।’ দ্রুত সময়ের মধ্যে জুলাই সনদ তৈরি হবে বলেও আশা প্রকাশ করেন তিনি।

গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়ক জোনায়েদ সাকি বলেন, অংশীজনদের ঐকমত্যের বিষয়গুলোই জুলাই সনদ হিসেবে গৃহীত হবে। দ্বিমত থাকা বিষয়গুলো নিয়ে জনগণের কাছে যেতে হবে। ঐকমত্যের মধ্য দিয়েই গণতান্ত্রিক রূপান্তরের পথে হাঁটবে বাংলাদেশ।

জোনায়েদ সাকি বলেন, ‘সরকারের কাজ শহীদদের মর্যাদা দেওয়া, ন্যায়বিচার দেওয়া, প্রতিষ্ঠান যেগুলো ভেঙে পড়েছে সেগুলো ঠিক করা। পাশাপাশি দেশকে গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র বানানো।’

জবাবদিহির সংস্কৃতি না থাকায় জুলাই অভ্যুত্থানের মতো ঘটনা ঘটেছে বলেও জানান জোনায়েদ সাকি। তিনি বলেন, রাষ্ট্রের ক্ষমতা কাঠামো শুরু থেকে স্বৈরতান্ত্রিক। জবাবদিহির জায়গা ছিল না। যারাই ক্ষমতায় ছিল রাষ্ট্রযন্ত্রকে ব্যবহার করেছে। যার ফলে শেখ হাসিনা স্বৈরাচার হয়ে উঠেছিল।