ঢাকা ০১:৩১ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ০৪ মে ২০২৫, ২০ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
বাংলা বাংলা English English हिन्दी हिन्दी

বরগুনায় সূর্যমুখী চাষে নতুন সম্ভাবনার হাতছানি

অনলাইন ডেস্ক
  • আপডেট সময় : ১১:৩০:৫৩ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২ মে ২০২৫
  • / ৩৫৭ বার পড়া হয়েছে
৭১ নিউজ বিডির সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

দেশের দক্ষিণের জেলা বরগুনায় সূর্যমুখী চাষাবাদে নতুন সম্ভাবনার হাতছানি দিচ্ছে। ফলন ভাল হলেও অভিযোগ রয়েছে কৃষি বিভাগের অবহেলার। যদিও কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর বলছে, সূর্যমুখী চাষাবাদ বাড়াতে বিভিন্ন পদক্ষেপ নেয়া হচ্ছে।

দিগন্ত বিস্তৃত সবুজের মাঝে হলুদ ফুলের সমারোহ। এখানে সূর্যের সাথে যেমন মিতালি সূর্যমুখীর তেমনি বরষায় চলে অবগাহন।

দেশে সিংহভাগ সূর্যমুখীর আবাদ হয় উপকূলীয় জেলা বরগুনায়। হেক্টর প্রতি যার ফলন দেড় থেকে ২ টন। ভোজ্যতেলের চাহিদা মেটানোর পাশাপাশি রয়েছে মধু উৎপাদনের সম্ভাবনা। তবে, জলবায়ুর নেতিবাচক প্রভাবে এ জনপদে চাষাবাদে পিছিয়েছে সময়কাল। বিশেষজ্ঞরা জানান, প্রকৃতির সাথে খাপ খাইয়ে চাষাবাদে মিলবে আরো সুফল।

চলতি বছর জেলায় ৩ হাজার ৩৭৬ হেক্টর জমিতে সূর্যমুখীর আবাদ হয়েছে। যা গত বছরের তুলনায় ৫৭৭ হেক্টর কম। চাষের পরিধি কমার কারণ হিসেবে কৃষি বিভাগের অবহেলাকে দুষছেন কৃষকরা।

কৃষি বিভাগ বলছে, সূর্যমুখী চাষে উদ্বুদ্ধ করতে জেলার ৭ হাজার ৮শ কৃষকের মাছে বিনামূল্যে বীজ ও সার বিতরণ করা হয়েছে। তবে প্রণোদনা নিয়ে অনিয়মের অভিযোগ পাওয়া গেলে তা খতিয়ে দেখা হবে বলেও জানান কৃষি কর্মকর্তা।

চলতি বছর জেলায় ৬ হাজার টন সূর্যমুখী উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে।

নিউজটি শেয়ার করুন

বরগুনায় সূর্যমুখী চাষে নতুন সম্ভাবনার হাতছানি

আপডেট সময় : ১১:৩০:৫৩ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২ মে ২০২৫

দেশের দক্ষিণের জেলা বরগুনায় সূর্যমুখী চাষাবাদে নতুন সম্ভাবনার হাতছানি দিচ্ছে। ফলন ভাল হলেও অভিযোগ রয়েছে কৃষি বিভাগের অবহেলার। যদিও কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর বলছে, সূর্যমুখী চাষাবাদ বাড়াতে বিভিন্ন পদক্ষেপ নেয়া হচ্ছে।

দিগন্ত বিস্তৃত সবুজের মাঝে হলুদ ফুলের সমারোহ। এখানে সূর্যের সাথে যেমন মিতালি সূর্যমুখীর তেমনি বরষায় চলে অবগাহন।

দেশে সিংহভাগ সূর্যমুখীর আবাদ হয় উপকূলীয় জেলা বরগুনায়। হেক্টর প্রতি যার ফলন দেড় থেকে ২ টন। ভোজ্যতেলের চাহিদা মেটানোর পাশাপাশি রয়েছে মধু উৎপাদনের সম্ভাবনা। তবে, জলবায়ুর নেতিবাচক প্রভাবে এ জনপদে চাষাবাদে পিছিয়েছে সময়কাল। বিশেষজ্ঞরা জানান, প্রকৃতির সাথে খাপ খাইয়ে চাষাবাদে মিলবে আরো সুফল।

চলতি বছর জেলায় ৩ হাজার ৩৭৬ হেক্টর জমিতে সূর্যমুখীর আবাদ হয়েছে। যা গত বছরের তুলনায় ৫৭৭ হেক্টর কম। চাষের পরিধি কমার কারণ হিসেবে কৃষি বিভাগের অবহেলাকে দুষছেন কৃষকরা।

কৃষি বিভাগ বলছে, সূর্যমুখী চাষে উদ্বুদ্ধ করতে জেলার ৭ হাজার ৮শ কৃষকের মাছে বিনামূল্যে বীজ ও সার বিতরণ করা হয়েছে। তবে প্রণোদনা নিয়ে অনিয়মের অভিযোগ পাওয়া গেলে তা খতিয়ে দেখা হবে বলেও জানান কৃষি কর্মকর্তা।

চলতি বছর জেলায় ৬ হাজার টন সূর্যমুখী উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে।