ঢাকা ০১:৪৩ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ০৮ জুন ২০২৫, ২৪ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
বাংলা বাংলা English English हिन्दी हिन्दी

রাজশাহীতে মসলা পণ্যের দাম বাড়তি শরীয়তপুরে স্থিতিশীল

অনলাইন ডেস্ক
  • আপডেট সময় : ১২:১৪:১৬ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৬ মে ২০২৫
  • / ৩৮৪ বার পড়া হয়েছে
৭১ নিউজ বিডির সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

রাজশাহীর মসলার বাজারে ক্রেতা উপস্থিতি কমলেও, কমেনি দাম। আদা, এলাচসহ দাম বেড়েছে শুকনো মরিচ ও জিরার। পাইকারি বাজারের তুলনায় খুচরা বাজারে মসলা ভেদে ৫ থেকে ৫০ টাকা পর্যন্ত বেড়েছে দাম।

আসন্ন কোরবানির ঈদকে ঘিরে গেল কদিন থেকেই মসলার বাজারে বেচাকেনা বেড়েছে রাজশাহীতে। যেখানে যোগানের অধিকাংশই আমদানি করা। এতে স্থানীয়ভাবে উৎপাদিত মসলায় দাম না বাড়লেও বেড়েছে আমদানিনির্ভর মসলার দাম।

আজ (সোমবার, ২৬ মে) মাস্টারপাড়া ও সাহেব বাজারে প্রতি কেজি এলাচ ২০ টাকা বেড়ে বিক্রি হচ্ছে ৪৬০০-৪৮০০ টাকা। জিরা কেজিতে বেড়েছে ৩০ টাকা। ৫৭০ থেকে প্রতি কেজি জিরা ৬০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। ধনিয়া বিক্রি হচ্ছে ১৪২ টাকা, খুচরা বাজারে ১৯০। আদার বাজার চড়া, প্রতি কেজি আদা মানভেদে ৬৫ থেকে ১০০ টাকা দরে পর্যন্ত পাওয়া যাচ্ছে।

কোরবানির ঈদ এগিয়ে আসলেও পাইকারি বাজারে মসলার দাম না বাড়লেও খুচরা বাজারে দাম বাড়বে বলছেন ব্যবসায়ীরা।

শরীয়তপুর
শরীয়তপুরের বাজারে কয়েকটি মসলা জাতীয় পণ্যের দাম বৃদ্ধি পেয়েছে। তবে দুই একটি আমদানি করা মসলার দাম বাড়লেও স্থিতিশীল রয়েছে অধিকাংশ মসলা পণ্যের দাম।

হলুদ ১০ থেকে ১৫ টাকা বৃদ্ধি পেয়ে কেজিতে বিক্রি হচ্ছে ২৫০ টাকা দামে। শুকনা মরিচ কেজিতে ২০ থেকে ৩০ টাকা বেড়ে বিক্রি হচ্ছে ২০০ টাকা দামে। আদা ১৫ থেকে ২০ টাকা বেড়ে খুচরা বাজারে প্রতি কেজি বিক্রি হচ্ছে ১০০ টাকা দামে।

কোরবানি ঈদ এলেই সব ধরনের মসলার বাজার অস্থির হয়ে ওঠে। ভোগান্তিতে ক্রেতারা আর বিক্রেতারা বলছেন, সরবরাহ কমে গেলে দাম বৃদ্ধি পায় তবে এখনো আমদানি করা মসলা পণ্যের বাজার স্থিতিশীল রয়েছে।

নিউজটি শেয়ার করুন

রাজশাহীতে মসলা পণ্যের দাম বাড়তি শরীয়তপুরে স্থিতিশীল

আপডেট সময় : ১২:১৪:১৬ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৬ মে ২০২৫

রাজশাহীর মসলার বাজারে ক্রেতা উপস্থিতি কমলেও, কমেনি দাম। আদা, এলাচসহ দাম বেড়েছে শুকনো মরিচ ও জিরার। পাইকারি বাজারের তুলনায় খুচরা বাজারে মসলা ভেদে ৫ থেকে ৫০ টাকা পর্যন্ত বেড়েছে দাম।

আসন্ন কোরবানির ঈদকে ঘিরে গেল কদিন থেকেই মসলার বাজারে বেচাকেনা বেড়েছে রাজশাহীতে। যেখানে যোগানের অধিকাংশই আমদানি করা। এতে স্থানীয়ভাবে উৎপাদিত মসলায় দাম না বাড়লেও বেড়েছে আমদানিনির্ভর মসলার দাম।

আজ (সোমবার, ২৬ মে) মাস্টারপাড়া ও সাহেব বাজারে প্রতি কেজি এলাচ ২০ টাকা বেড়ে বিক্রি হচ্ছে ৪৬০০-৪৮০০ টাকা। জিরা কেজিতে বেড়েছে ৩০ টাকা। ৫৭০ থেকে প্রতি কেজি জিরা ৬০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। ধনিয়া বিক্রি হচ্ছে ১৪২ টাকা, খুচরা বাজারে ১৯০। আদার বাজার চড়া, প্রতি কেজি আদা মানভেদে ৬৫ থেকে ১০০ টাকা দরে পর্যন্ত পাওয়া যাচ্ছে।

কোরবানির ঈদ এগিয়ে আসলেও পাইকারি বাজারে মসলার দাম না বাড়লেও খুচরা বাজারে দাম বাড়বে বলছেন ব্যবসায়ীরা।

শরীয়তপুর
শরীয়তপুরের বাজারে কয়েকটি মসলা জাতীয় পণ্যের দাম বৃদ্ধি পেয়েছে। তবে দুই একটি আমদানি করা মসলার দাম বাড়লেও স্থিতিশীল রয়েছে অধিকাংশ মসলা পণ্যের দাম।

হলুদ ১০ থেকে ১৫ টাকা বৃদ্ধি পেয়ে কেজিতে বিক্রি হচ্ছে ২৫০ টাকা দামে। শুকনা মরিচ কেজিতে ২০ থেকে ৩০ টাকা বেড়ে বিক্রি হচ্ছে ২০০ টাকা দামে। আদা ১৫ থেকে ২০ টাকা বেড়ে খুচরা বাজারে প্রতি কেজি বিক্রি হচ্ছে ১০০ টাকা দামে।

কোরবানি ঈদ এলেই সব ধরনের মসলার বাজার অস্থির হয়ে ওঠে। ভোগান্তিতে ক্রেতারা আর বিক্রেতারা বলছেন, সরবরাহ কমে গেলে দাম বৃদ্ধি পায় তবে এখনো আমদানি করা মসলা পণ্যের বাজার স্থিতিশীল রয়েছে।