ঢাকা ০৩:০২ অপরাহ্ন, শনিবার, ০৭ জুন ২০২৫, ২৪ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
বাংলা বাংলা English English हिन्दी हिन्दी

রাঙামাটিতে আশ্রয়কেন্দ্রে আসতে শুরু করেছেন বাসিন্দারা

অনলাইন ডেস্ক
  • আপডেট সময় : ০৫:৩০:৩৭ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ৩০ মে ২০২৫
  • / ৩৬৫ বার পড়া হয়েছে
৭১ নিউজ বিডির সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

রাঙামাটিতে মাঝারি থেকে অতিভারী টানা বৃষ্টিপাত শুরু হয়েছে। ২৪ ঘণ্টায় জেলায় ১৪০ দশমিক ২ মিলিমিটার বৃষ্টিপাতের রেকর্ড নিয়েছে আবহাওয়া অফিস। এরইমধ্যে বিভিন্ন স্থানে পাহাড়ধসে ঘরবাড়ি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। রাঙামাটি সেনা জোনের সামনে গাছ উপড়ে পড়ায় রাঙামাটি-চট্টগ্রাম সড়কে যান চলাচল বন্ধ হয়ে পড়ে।

এমন পরিস্থিতিতে আশ্রয়কেন্দ্রগুলোতে আসতে শুরু করেছে ঝুঁকিপূর্ণ বাসিন্দারা। প্রয়োজনীয় ত্রাণ মজুদ ও জেলাশহরসহ জেলার ১০ উপজেলায় প্রস্তুত রাখা হয়েছে ২৬৭টি অস্থায়ী আশ্রয়কেন্দ্র।

গতকাল বৃহস্পতিবার (২৯ মে) সন্ধ্যা থেকে মাঝারি থেকে অতিভারী টানা বৃষ্টিপাত শুরু হয়েছে। ভারী বৃষ্টিপাত শুরু হলে পাহাড়ের পাদদেশে ঝুঁকিপূর্ণ বাসিন্দাদের স্থানীয় আশ্রয়কেন্দ্রগুলোতে আসতে শুরু করেছেন। এরইমধ্যে শহরের লোকনাথ মন্দিরে ১৬ টি পরিবার আশ্রয় নিয়েছেন। বাকীগুলোতেও আসতে শুরু করেছেন।

রাঙামাটি পৌরসভার ৯টি ওয়ার্ডের ২৯টি ঝুঁকিপূর্ণ এলাকা চিহ্নিত করা হয়েছে এবং ২০টি আশ্রয়কেন্দ্র প্রস্তুত রাখা হয়েছে। এসব এলাকায় ৫ হাজার পরিবারে অন্তত ২০ হাজার মানুষ রয়েছেন।

গেল ২৬ মে আবহাওয়া অধিদপ্তর রাঙামাটি, খাগড়াছড়ি, বান্দরবান, চট্টগ্রাম ও কক্সবাজার জেলার পাহাড়ি এলাকায় কোথাও কোথাও ভূমিধ্বসের সতর্কবার্তায় জারি করে। এর পরেই মাঠে নানে রাঙামাটি জেলা প্রশাসন।

আপদকালীন পরিস্থিতির জন্য জেলায় ২৬৭টি অস্থায়ী আশ্রয়কেন্দ্র প্রস্তুত ও ১ হাজার ৩০০ টন চাল এবং নগদ ১৫ লাখ টাকা মজুত রাখার কথা জানিয়েছে জেলা প্রশাসন।

নিউজটি শেয়ার করুন

রাঙামাটিতে আশ্রয়কেন্দ্রে আসতে শুরু করেছেন বাসিন্দারা

আপডেট সময় : ০৫:৩০:৩৭ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ৩০ মে ২০২৫

রাঙামাটিতে মাঝারি থেকে অতিভারী টানা বৃষ্টিপাত শুরু হয়েছে। ২৪ ঘণ্টায় জেলায় ১৪০ দশমিক ২ মিলিমিটার বৃষ্টিপাতের রেকর্ড নিয়েছে আবহাওয়া অফিস। এরইমধ্যে বিভিন্ন স্থানে পাহাড়ধসে ঘরবাড়ি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। রাঙামাটি সেনা জোনের সামনে গাছ উপড়ে পড়ায় রাঙামাটি-চট্টগ্রাম সড়কে যান চলাচল বন্ধ হয়ে পড়ে।

এমন পরিস্থিতিতে আশ্রয়কেন্দ্রগুলোতে আসতে শুরু করেছে ঝুঁকিপূর্ণ বাসিন্দারা। প্রয়োজনীয় ত্রাণ মজুদ ও জেলাশহরসহ জেলার ১০ উপজেলায় প্রস্তুত রাখা হয়েছে ২৬৭টি অস্থায়ী আশ্রয়কেন্দ্র।

গতকাল বৃহস্পতিবার (২৯ মে) সন্ধ্যা থেকে মাঝারি থেকে অতিভারী টানা বৃষ্টিপাত শুরু হয়েছে। ভারী বৃষ্টিপাত শুরু হলে পাহাড়ের পাদদেশে ঝুঁকিপূর্ণ বাসিন্দাদের স্থানীয় আশ্রয়কেন্দ্রগুলোতে আসতে শুরু করেছেন। এরইমধ্যে শহরের লোকনাথ মন্দিরে ১৬ টি পরিবার আশ্রয় নিয়েছেন। বাকীগুলোতেও আসতে শুরু করেছেন।

রাঙামাটি পৌরসভার ৯টি ওয়ার্ডের ২৯টি ঝুঁকিপূর্ণ এলাকা চিহ্নিত করা হয়েছে এবং ২০টি আশ্রয়কেন্দ্র প্রস্তুত রাখা হয়েছে। এসব এলাকায় ৫ হাজার পরিবারে অন্তত ২০ হাজার মানুষ রয়েছেন।

গেল ২৬ মে আবহাওয়া অধিদপ্তর রাঙামাটি, খাগড়াছড়ি, বান্দরবান, চট্টগ্রাম ও কক্সবাজার জেলার পাহাড়ি এলাকায় কোথাও কোথাও ভূমিধ্বসের সতর্কবার্তায় জারি করে। এর পরেই মাঠে নানে রাঙামাটি জেলা প্রশাসন।

আপদকালীন পরিস্থিতির জন্য জেলায় ২৬৭টি অস্থায়ী আশ্রয়কেন্দ্র প্রস্তুত ও ১ হাজার ৩০০ টন চাল এবং নগদ ১৫ লাখ টাকা মজুত রাখার কথা জানিয়েছে জেলা প্রশাসন।