ঢাকা ০১:২৮ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ১৪ জুন ২০২৫, ৩০ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
বাংলা বাংলা English English हिन्दी हिन्दी

বাংলাদেশের প্রথম চাঁদে অবতরণের দাবি বিভ্রান্তিকর

অনলাইন ডেস্ক
  • আপডেট সময় : ১২:০৪:১০ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১২ জুন ২০২৫
  • / ৩৬১ বার পড়া হয়েছে
৭১ নিউজ বিডির সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

চাঁদে অবতরণ করা প্রথম বাংলাদেশি হওয়ার দাবিকে বিভ্রান্তিকর হিসেবে চিহ্নিত করেছে স্বাধীন ফ্যাক্ট চেকিং সংস্থা ফ্যাক্টওয়াচ।

ফ্যাক্টওয়াচের অনুসন্ধানী দল জানায়, চাঁদে অবতরণ করা প্রথম বাংলাদেশি হিসেবে রুতবা ইয়াসমিনের তিন দিনের প্রশিক্ষণ কর্মসূচিতে প্রচারণা চালানো হচ্ছে। তাই এই তথ্যের ভিত্তিতে ফ্যাক্টওয়াচ ভাইরাল পোস্টগুলিকে বিভ্রান্তিকর বলে চিহ্নিত করেছে।

ফ্যাক্টওয়াচ জানিয়েছে, সম্প্রতি ফেসবুকে ঘুরে বেড়ানো কিছু পোস্টে দাবি করা হচ্ছে, প্রথম বাংলাদেশি হিসেবে চাঁদে পা রাখতে যাচ্ছেন রুতবা ইয়াসমিন।

কিন্তু ফ্যাক্টওয়াচের অনুসন্ধানে দেখা যায়, তিনি শুধু স্পেস নেশন আয়োজিত ‘মুন পাইওনিয়ার মিশন’ নামে তিন দিনের একটি কর্মশালায় অংশ নিয়েছিলেন।

এটি নাসার প্রাক্তন নভোচারীর নেতৃত্বে তিন দিনের মহাকাশ মিশন সিমুলেশন যা সাধারণ জনগণকে সত্যিকারের মহাকাশ মিশনের মতো অভিজ্ঞতা দেওয়ার জন্য ডিজাইন করা হয়েছে। বাস্তবে এটি চাঁদে অবতরণের বাস্তব কর্মসূচি নয়। তাই ফ্যাক্টওয়াচের তদন্তে দেখা গেছে, ভাইরাল পোস্টগুলো বিভ্রান্তিকর।

ফ্যাক্টওয়াচের অনুসন্ধানে জানা গেছে, রুতবা ইয়াসমিন একজন বাংলাদেশী পদার্থবিজ্ঞানী, প্রকৌশলী এবং নভোচারী যিনি স্পেস নেশন আয়োজিত ‘মুন পাইওনিয়ার মিশন ০০৪’ এর সদস্য হিসাবে প্রশিক্ষণ সম্পন্ন করেছেন।

সম্প্রতি বাংলাদেশের কয়েকটি গণমাধ্যমে এ ঘটনা নিয়ে প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়। সেখানে তিনি এই প্রশিক্ষণ সম্পন্ন করেছেন বলে উল্লেখ করা হয়। এই প্রশিক্ষণের মাধ্যমে প্রথম বাংলাদেশি হিসেবে প্রথমবারের মতো চাঁদে পা রাখতে যাচ্ছেন বলেও দাবি করা হয়।

নিউজটি শেয়ার করুন

বাংলাদেশের প্রথম চাঁদে অবতরণের দাবি বিভ্রান্তিকর

আপডেট সময় : ১২:০৪:১০ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১২ জুন ২০২৫

চাঁদে অবতরণ করা প্রথম বাংলাদেশি হওয়ার দাবিকে বিভ্রান্তিকর হিসেবে চিহ্নিত করেছে স্বাধীন ফ্যাক্ট চেকিং সংস্থা ফ্যাক্টওয়াচ।

ফ্যাক্টওয়াচের অনুসন্ধানী দল জানায়, চাঁদে অবতরণ করা প্রথম বাংলাদেশি হিসেবে রুতবা ইয়াসমিনের তিন দিনের প্রশিক্ষণ কর্মসূচিতে প্রচারণা চালানো হচ্ছে। তাই এই তথ্যের ভিত্তিতে ফ্যাক্টওয়াচ ভাইরাল পোস্টগুলিকে বিভ্রান্তিকর বলে চিহ্নিত করেছে।

ফ্যাক্টওয়াচ জানিয়েছে, সম্প্রতি ফেসবুকে ঘুরে বেড়ানো কিছু পোস্টে দাবি করা হচ্ছে, প্রথম বাংলাদেশি হিসেবে চাঁদে পা রাখতে যাচ্ছেন রুতবা ইয়াসমিন।

কিন্তু ফ্যাক্টওয়াচের অনুসন্ধানে দেখা যায়, তিনি শুধু স্পেস নেশন আয়োজিত ‘মুন পাইওনিয়ার মিশন’ নামে তিন দিনের একটি কর্মশালায় অংশ নিয়েছিলেন।

এটি নাসার প্রাক্তন নভোচারীর নেতৃত্বে তিন দিনের মহাকাশ মিশন সিমুলেশন যা সাধারণ জনগণকে সত্যিকারের মহাকাশ মিশনের মতো অভিজ্ঞতা দেওয়ার জন্য ডিজাইন করা হয়েছে। বাস্তবে এটি চাঁদে অবতরণের বাস্তব কর্মসূচি নয়। তাই ফ্যাক্টওয়াচের তদন্তে দেখা গেছে, ভাইরাল পোস্টগুলো বিভ্রান্তিকর।

ফ্যাক্টওয়াচের অনুসন্ধানে জানা গেছে, রুতবা ইয়াসমিন একজন বাংলাদেশী পদার্থবিজ্ঞানী, প্রকৌশলী এবং নভোচারী যিনি স্পেস নেশন আয়োজিত ‘মুন পাইওনিয়ার মিশন ০০৪’ এর সদস্য হিসাবে প্রশিক্ষণ সম্পন্ন করেছেন।

সম্প্রতি বাংলাদেশের কয়েকটি গণমাধ্যমে এ ঘটনা নিয়ে প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়। সেখানে তিনি এই প্রশিক্ষণ সম্পন্ন করেছেন বলে উল্লেখ করা হয়। এই প্রশিক্ষণের মাধ্যমে প্রথম বাংলাদেশি হিসেবে প্রথমবারের মতো চাঁদে পা রাখতে যাচ্ছেন বলেও দাবি করা হয়।