ঢাকা ১১:৫৭ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৯ জুন ২০২৫, ৫ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
বাংলা বাংলা English English हिन्दी हिन्दी

২৫৩ জন গুমের অকাট্য প্রমাণ মিলেছে: কমিশন

অনলাইন ডেস্ক
  • আপডেট সময় : ০৪:১০:১৫ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৯ জুন ২০২৫
  • / ৩৪৪ বার পড়া হয়েছে
৭১ নিউজ বিডির সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

গুম-সংক্রান্ত কমিশনের দ্বিতীয় অন্তর্বর্তী প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ১ হাজার ৮৫০টি অভিযোগ বিশ্লেষণ করে ২৫৩ জন গুমের অকাট্য প্রমাণ মিলেছে। আজ (বৃহস্পতিবার, ১৯ জুন) সকালে গুলশানে এক সংবাদ সম্মেলনে কমিশনের সভাপতি বিচারপতি মইনুল ইসলাম চৌধুরী এ তথ্য জানান।

কমিশনের সভাপতি বলেন, ‘২৫৩ জন মানুষের একটি তথ্যভিত্তিক দলিল তৈরি করা হয়েছে। যেখানে এক দশকেরও বেশি সময় ধরে একে অপরের থেকে বিচ্ছিন্ন থেকেও অত্যন্ত সাদৃশ্যপূর্ণ অভিজ্ঞতার কথা বলেছেন।’

তিনি বলেন, ‘এমন ঘটনা কাকতালীয় হওয়া সম্ভব নয়। সকল ক্ষেত্রেই ভুক্তভোগীরা প্রায় একই ধরনের প্রক্রিয়ার নির্যাতনের শিকার হয়েছে এবং তাদের সন্ত্রাসী হিসেবে প্রচার করা হয়েছে। একই ধরনের আইন অনুযায়ী অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে।’

গুম-সংক্রান্ত কমিশনের প্রধান বলেন, ‘শাসন দীর্ঘায়িত করার উদ্দেশ্যে এসব গুম পরিচালিত হয়েছে। তবে গুমের শিকার ব্যক্তিদের নিরাপত্তার কারণে জড়িতদের নাম প্রকাশ করা হচ্ছে না। তবে জড়িতদের অনেকের বিদেশযাত্রা স্থগিত করা হয়েছে। আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে তাদের বিরুদ্ধে মামলা চলমান।’

এ ছাড়া, ভারত থেকে ‘পুশ ইন’ করা ব্যক্তিরা গুমের শিকার কি না, যাচাই-বাছাই করা হচ্ছে বলেও জানানো হয় সংবাদ সম্মেলনে।

নিউজটি শেয়ার করুন

২৫৩ জন গুমের অকাট্য প্রমাণ মিলেছে: কমিশন

আপডেট সময় : ০৪:১০:১৫ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৯ জুন ২০২৫

গুম-সংক্রান্ত কমিশনের দ্বিতীয় অন্তর্বর্তী প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ১ হাজার ৮৫০টি অভিযোগ বিশ্লেষণ করে ২৫৩ জন গুমের অকাট্য প্রমাণ মিলেছে। আজ (বৃহস্পতিবার, ১৯ জুন) সকালে গুলশানে এক সংবাদ সম্মেলনে কমিশনের সভাপতি বিচারপতি মইনুল ইসলাম চৌধুরী এ তথ্য জানান।

কমিশনের সভাপতি বলেন, ‘২৫৩ জন মানুষের একটি তথ্যভিত্তিক দলিল তৈরি করা হয়েছে। যেখানে এক দশকেরও বেশি সময় ধরে একে অপরের থেকে বিচ্ছিন্ন থেকেও অত্যন্ত সাদৃশ্যপূর্ণ অভিজ্ঞতার কথা বলেছেন।’

তিনি বলেন, ‘এমন ঘটনা কাকতালীয় হওয়া সম্ভব নয়। সকল ক্ষেত্রেই ভুক্তভোগীরা প্রায় একই ধরনের প্রক্রিয়ার নির্যাতনের শিকার হয়েছে এবং তাদের সন্ত্রাসী হিসেবে প্রচার করা হয়েছে। একই ধরনের আইন অনুযায়ী অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে।’

গুম-সংক্রান্ত কমিশনের প্রধান বলেন, ‘শাসন দীর্ঘায়িত করার উদ্দেশ্যে এসব গুম পরিচালিত হয়েছে। তবে গুমের শিকার ব্যক্তিদের নিরাপত্তার কারণে জড়িতদের নাম প্রকাশ করা হচ্ছে না। তবে জড়িতদের অনেকের বিদেশযাত্রা স্থগিত করা হয়েছে। আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে তাদের বিরুদ্ধে মামলা চলমান।’

এ ছাড়া, ভারত থেকে ‘পুশ ইন’ করা ব্যক্তিরা গুমের শিকার কি না, যাচাই-বাছাই করা হচ্ছে বলেও জানানো হয় সংবাদ সম্মেলনে।