ঢাকা ১০:৩২ অপরাহ্ন, বুধবার, ২৫ জুন ২০২৫, ১১ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
বাংলা বাংলা English English हिन्दी हिन्दी

বিয়ের আগে ইসলাম গ্রহণ করেছিলেন ধর্মেন্দ্র-হেমা?

বিনোদন ডেস্ক
  • আপডেট সময় : ০৫:৫৮:০০ অপরাহ্ন, বুধবার, ২৫ জুন ২০২৫
  • / ৩৪০ বার পড়া হয়েছে
৭১ নিউজ বিডির সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

শুটিং করতে গিয়েই বিবাহিত ধর্মেন্দ্রর প্রেমে পড়েছিলেন হেমা মালিনী। বেশ কয়েক বছর প্রেমপর্ব চলার পর যখন বিয়ের পালা আসে তখনই ঘটে বিপত্তি। বলিউড তারকা ধর্মেন্দ্রের স্ত্রী প্রকাশ কউর কিছুতেই বিচ্ছেদের রাজি ছিলেন না। কিন্তু ওই যে, ‘যব প্যায়ার কিয়া তো ডরনা ক্যায়া’? বলিউডের সূত্র বলে, হেমাকে বিয়ে করার জন্য নাকি নিজের ধর্মও অনায়াসে ত্যাগ করে দেন ধর্মেন্দ্র। হিন্দু বিবাহ আইন অনুযায়ী, যেহেতু বিবাহিত অবস্থায় নারী বা পুরুষ অন্য বিবাহে লিপ্ত হতে পারেন না, সেই কারণে ওঁরা নাকি ধর্মই পাল্টে ফেলেছিলেন রাতারাতি। গ্রহণ করেছিলেন ইসলাম ধর্ম!

শরিয়ৎ আইন বলে, ইসলাম ধর্মাবলম্বী পুরুষ একই সময়ে ৪টি বিবাহ করতে পারেন। তাই হেমাকে বিয়ে করার ক্ষেত্রে প্রকাশ কর বিচ্ছেদ না দিলেও অসুবিধে হয়নি ধর্মেন্দ্রর। তবে ধর্মান্তরিকরণের কারণে দুটি নতুন নাম নিতে হয় তাঁদের। ধর্মেন্দ্রের নতুন নাম হয় দিলওয়ার খান। অন্যদিকে হেমার নতুন নাম হয় আয়সা। যদিও এই দু’টি নাম পরবর্তীতে আর ব্যবহার করেননি তাঁরা। এমনকি ইসলাম ধর্ম পালন করতেও দেখা যায়নি তাঁদের। তবে এই জল্পনাকে উড়িয়ে দিয়ে ২০০৪ সালে মুখ খোলেন ধর্মেন্দ্র। রাজনীতির ময়দানে দলীয় প্রচারে নেমে তিনি জানিয়েছিলেন, তিনি হিন্দুই।

বহু দিনের বিবাহিত জীবন তাঁদের। এই দীর্ঘ সময়টা সুখে দুঃখে একসঙ্গে কাটিয়ে দিয়েছেন তাঁরা। তাঁদের দুই সন্তান রয়েছে। অন্যদিকে সৎ ছেলেদের সঙ্গেও সম্পর্ক মন্দ নয় হেমা মালিনীর।

নিউজটি শেয়ার করুন

বিয়ের আগে ইসলাম গ্রহণ করেছিলেন ধর্মেন্দ্র-হেমা?

আপডেট সময় : ০৫:৫৮:০০ অপরাহ্ন, বুধবার, ২৫ জুন ২০২৫

শুটিং করতে গিয়েই বিবাহিত ধর্মেন্দ্রর প্রেমে পড়েছিলেন হেমা মালিনী। বেশ কয়েক বছর প্রেমপর্ব চলার পর যখন বিয়ের পালা আসে তখনই ঘটে বিপত্তি। বলিউড তারকা ধর্মেন্দ্রের স্ত্রী প্রকাশ কউর কিছুতেই বিচ্ছেদের রাজি ছিলেন না। কিন্তু ওই যে, ‘যব প্যায়ার কিয়া তো ডরনা ক্যায়া’? বলিউডের সূত্র বলে, হেমাকে বিয়ে করার জন্য নাকি নিজের ধর্মও অনায়াসে ত্যাগ করে দেন ধর্মেন্দ্র। হিন্দু বিবাহ আইন অনুযায়ী, যেহেতু বিবাহিত অবস্থায় নারী বা পুরুষ অন্য বিবাহে লিপ্ত হতে পারেন না, সেই কারণে ওঁরা নাকি ধর্মই পাল্টে ফেলেছিলেন রাতারাতি। গ্রহণ করেছিলেন ইসলাম ধর্ম!

শরিয়ৎ আইন বলে, ইসলাম ধর্মাবলম্বী পুরুষ একই সময়ে ৪টি বিবাহ করতে পারেন। তাই হেমাকে বিয়ে করার ক্ষেত্রে প্রকাশ কর বিচ্ছেদ না দিলেও অসুবিধে হয়নি ধর্মেন্দ্রর। তবে ধর্মান্তরিকরণের কারণে দুটি নতুন নাম নিতে হয় তাঁদের। ধর্মেন্দ্রের নতুন নাম হয় দিলওয়ার খান। অন্যদিকে হেমার নতুন নাম হয় আয়সা। যদিও এই দু’টি নাম পরবর্তীতে আর ব্যবহার করেননি তাঁরা। এমনকি ইসলাম ধর্ম পালন করতেও দেখা যায়নি তাঁদের। তবে এই জল্পনাকে উড়িয়ে দিয়ে ২০০৪ সালে মুখ খোলেন ধর্মেন্দ্র। রাজনীতির ময়দানে দলীয় প্রচারে নেমে তিনি জানিয়েছিলেন, তিনি হিন্দুই।

বহু দিনের বিবাহিত জীবন তাঁদের। এই দীর্ঘ সময়টা সুখে দুঃখে একসঙ্গে কাটিয়ে দিয়েছেন তাঁরা। তাঁদের দুই সন্তান রয়েছে। অন্যদিকে সৎ ছেলেদের সঙ্গেও সম্পর্ক মন্দ নয় হেমা মালিনীর।