০১:২৭ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২১ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ৫ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

নতুন করে নির্বাচনের দাবি মামাবাড়ির আবদার: কাদের

নতুন করে নির্বাচনের দাবিকে মামাবাড়ির আবদার বলে মন্তব্য করেছেন সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের। তিনি বলেছেন, আওয়ামী লীগ দেশি-বিদেশি চাপের কাছে নতি স্বীকার করে না।

আজ রোববার (১৪ই জানুয়ারি) সচিবালয়ে মন্ত্রীর কক্ষে সাংবাদিকদের সঙ্গে এক আলোচনা সভায় এসব কথা বলেন তিনি।

মন্ত্রিসভায় দেশি বিদেশি চাপ আছে কি না এমন প্রশ্নের উত্তরে মন্ত্রী বলেন, দেশি বিদেশি চাপ প্রসঙ্গে আমাদের প্রধানমন্ত্রী বলেছেন চাপ বিদেশ থেকে আছে৷ দেশে তো আছেই৷ আমরা সব চাপ মোকাবিলা করার সক্ষমতা রাখি৷ আমাদের শক্তি এ দেশের জনগণ৷ দেশের জনগণ সঙ্গে থাকলে কোনো চাপই মোকাবিলা করা অসম্ভব নয়৷ অনেকেই ভেবেছে নির্বাচন করতে পারবেনা৷ কিন্তু তাদের স্বপ্ন স্বপ্নই রয়ে গেছে৷ অর্থনৈতিক চাপও রয়েছে৷ এগুলোকে ভয় পেলে হবে না৷ আজকাল আমাদের গ্রামীণ বাজার পর্যন্ত ভরপুর খাদ্য সামগ্রী, ফলমূল সব আছে৷ সীমান্তেও একই অবস্থা৷কিছু নিম্ন আয়ের মানুষের কষ্ট হচ্ছে৷ মানুষ যাতে সহজে দ্রব্যমূল্য কিনতে পারে সেক্ষেত্রে আমরা জোর দেব৷

এক প্রশ্নের উত্তরে কাদের বলেন, আমরা চিরজীবন ক্ষমতায় থাকবো না। একটা দল চিরজীবন ক্ষমতায় থাকেও না। এ দেশের সকল সম্পদ জনগণের। বিরোধীদলের যারা আছেন তারাও এ সম্পদের অংশীদার। কাজেই উন্নয়নের যে যাত্রা শুরু হয়েছে সেটা ২০৪১ সাল অবধি আমাদের ভিশনে নিয়ে যেতে হবে।

নতুন সরকারের সামনে কি চ্যালেঞ্জ রয়েছে? এমন প্রশ্নের জবাবে ওবায়দুল কাদের বলেন, মানুষের জীবনে রাজনীতি বলুন, অর্থনীতি বলুন সবক্ষেত্রেই চ্যালেঞ্জ আছে৷ বর্তমান বৈশ্বিক পরিস্থিতিতে সেই চ্যালেঞ্জ আরও কঠিন৷তবে আমি মনে করি কোনো চ্যালেঞ্জই মোকাবিলা করা অসম্ভব নয়৷

তিনি বলেন, আমরা যখন পদ্মাসেতুর কাজ শুরু করেছিলাম তখন কেউ ভাবেনি এটা শেষ করা সম্ভব হবে৷ বিশ্বব্যাংকও পাশে ছিল না৷ কিন্তু আমরা পদ্মাসেতু করতে পেরেছি৷ মেট্রোরেল দিয়ে যে এ শহর সমৃদ্ধ হবে এ কথাও কেউ ভাবেনি৷ কিন্তু সেটাও শেখ হাসিনার সরকার উপহার দিয়েছে৷ আমাদের অনেক কাজ আছে সামনে৷ অনেক চ্যালেঞ্জ আছে৷ তবে এখনো আমরা সড়কে যানবাহনের শৃঙ্খলা আনতে পারিনি৷ বিশ্বব্যাংকের সঙ্গে একযোগে আমরা একটা প্রকল্প হাতে নিয়েছি৷ এটা করতে পারলে রোড সেফটি নিশ্চিত হবে৷ আজ অনেক রাস্তা হচ্ছে৷ রাস্তাগুলো স্মার্ট করতে হবে৷ এ বিষয়গুলোও আমরা দেখব৷ অনেক সড়কের নির্মাণকাজ শেষ করতে হবে৷

নতুন করে নির্বাচনের দাবি মামাবাড়ির আবদার: কাদের

আপডেট : ১০:৩৮:১২ পূর্বাহ্ন, রোববার, ১৪ জানুয়ারী ২০২৪

নতুন করে নির্বাচনের দাবিকে মামাবাড়ির আবদার বলে মন্তব্য করেছেন সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের। তিনি বলেছেন, আওয়ামী লীগ দেশি-বিদেশি চাপের কাছে নতি স্বীকার করে না।

আজ রোববার (১৪ই জানুয়ারি) সচিবালয়ে মন্ত্রীর কক্ষে সাংবাদিকদের সঙ্গে এক আলোচনা সভায় এসব কথা বলেন তিনি।

মন্ত্রিসভায় দেশি বিদেশি চাপ আছে কি না এমন প্রশ্নের উত্তরে মন্ত্রী বলেন, দেশি বিদেশি চাপ প্রসঙ্গে আমাদের প্রধানমন্ত্রী বলেছেন চাপ বিদেশ থেকে আছে৷ দেশে তো আছেই৷ আমরা সব চাপ মোকাবিলা করার সক্ষমতা রাখি৷ আমাদের শক্তি এ দেশের জনগণ৷ দেশের জনগণ সঙ্গে থাকলে কোনো চাপই মোকাবিলা করা অসম্ভব নয়৷ অনেকেই ভেবেছে নির্বাচন করতে পারবেনা৷ কিন্তু তাদের স্বপ্ন স্বপ্নই রয়ে গেছে৷ অর্থনৈতিক চাপও রয়েছে৷ এগুলোকে ভয় পেলে হবে না৷ আজকাল আমাদের গ্রামীণ বাজার পর্যন্ত ভরপুর খাদ্য সামগ্রী, ফলমূল সব আছে৷ সীমান্তেও একই অবস্থা৷কিছু নিম্ন আয়ের মানুষের কষ্ট হচ্ছে৷ মানুষ যাতে সহজে দ্রব্যমূল্য কিনতে পারে সেক্ষেত্রে আমরা জোর দেব৷

এক প্রশ্নের উত্তরে কাদের বলেন, আমরা চিরজীবন ক্ষমতায় থাকবো না। একটা দল চিরজীবন ক্ষমতায় থাকেও না। এ দেশের সকল সম্পদ জনগণের। বিরোধীদলের যারা আছেন তারাও এ সম্পদের অংশীদার। কাজেই উন্নয়নের যে যাত্রা শুরু হয়েছে সেটা ২০৪১ সাল অবধি আমাদের ভিশনে নিয়ে যেতে হবে।

নতুন সরকারের সামনে কি চ্যালেঞ্জ রয়েছে? এমন প্রশ্নের জবাবে ওবায়দুল কাদের বলেন, মানুষের জীবনে রাজনীতি বলুন, অর্থনীতি বলুন সবক্ষেত্রেই চ্যালেঞ্জ আছে৷ বর্তমান বৈশ্বিক পরিস্থিতিতে সেই চ্যালেঞ্জ আরও কঠিন৷তবে আমি মনে করি কোনো চ্যালেঞ্জই মোকাবিলা করা অসম্ভব নয়৷

তিনি বলেন, আমরা যখন পদ্মাসেতুর কাজ শুরু করেছিলাম তখন কেউ ভাবেনি এটা শেষ করা সম্ভব হবে৷ বিশ্বব্যাংকও পাশে ছিল না৷ কিন্তু আমরা পদ্মাসেতু করতে পেরেছি৷ মেট্রোরেল দিয়ে যে এ শহর সমৃদ্ধ হবে এ কথাও কেউ ভাবেনি৷ কিন্তু সেটাও শেখ হাসিনার সরকার উপহার দিয়েছে৷ আমাদের অনেক কাজ আছে সামনে৷ অনেক চ্যালেঞ্জ আছে৷ তবে এখনো আমরা সড়কে যানবাহনের শৃঙ্খলা আনতে পারিনি৷ বিশ্বব্যাংকের সঙ্গে একযোগে আমরা একটা প্রকল্প হাতে নিয়েছি৷ এটা করতে পারলে রোড সেফটি নিশ্চিত হবে৷ আজ অনেক রাস্তা হচ্ছে৷ রাস্তাগুলো স্মার্ট করতে হবে৷ এ বিষয়গুলোও আমরা দেখব৷ অনেক সড়কের নির্মাণকাজ শেষ করতে হবে৷