০৬:৩১ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২১ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ৬ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

যুদ্ধ বন্ধের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করলেন নেতানিয়াহু

গাজায় যুদ্ধের বন্ধের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করেছেন ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু। যুদ্ধ বন্ধের জন্য ফিলিস্তিনের সশস্ত্র সংগঠন হামাসের পক্ষ থেকে জিম্মিদের মুক্তি, গাজা থেকে ইসরায়েলি সৈন্য প্রত্যাহার এবং গাজার শাসনভার হামাসের কাছে থাকার প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে। খবর আল জাজিরা

এদিকে জিম্মিদের ফিরিয়ে আনার জন্য দেশের মধ্যেই চাপে রয়েছেন নেতানিয়াহু। এমন পরিস্থিতিতে যুদ্ধ বন্ধের জন্য হামাসের শর্ত মেনে নেওয়ার অর্থ হলো সশস্ত্র এই গোষ্ঠীর কাছে নতি স্বীকার করা এবং ইসরায়েল সেনাবাহিনীর ব্যর্থতা।

নেতানিয়াহু গতকাল রোববার হামাসকে মনস্টার আখ্যায়িত করে এ প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করেন।

তিনি বলেন, আমরা যদি তাদের এ প্রস্তাব মেনে নেই, তাহলে আমরা আমাদের নাগরিকদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে পারব না। ফলে ইসরায়েলের অভ্যন্তরে ৭ অক্টোবরের ঘটনা আবার ঘটবে।

হামাসের কাছ থেকে জিম্মিদের ফিরিয়ে আনতে ক্রামাগত চাপের মুখে রয়েছে নেতানিয়াহু। জিম্মিদের পরিবারের লোকজন স্বজনদের ফিরে পেতে নেতানিয়াহুকে হামাসের সঙ্গ চুক্তির আহ্বান জানাচ্ছে। এছাড়া গাজার বর্তমান পরিস্থিতিতে ইসরায়েলের ওপর ক্ষুব্ধ মার্কিন প্রশাসনও।

গত ৭ অক্টোবর থেকে যুদ্ধ শুরু হওয়ার পর নভেম্বরে কাতার ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যস্ততায় কারাবন্দি ২৪০ ফিলিস্তিনির বিনিময়ে ১০০ জিম্মিকে মুক্তি দেয় হামাস। বর্তমানে হামাসের কাছে আরও ১৩৬ ইসরায়েলি জিম্মি রয়েছে।

হামাস ও ইসরায়েলের মধ্যে যুদ্ধ শুরু হওয়ার পর থেকে গাজায় নির্বিচারে হামলা চালিয়ে যাচ্ছে তেল আবিব। এতে ২৫ হাজার ১০৫ জন ফিলিস্তিনি নিহত হয়ছে।

এদিকে যুদ্ধের পর ৭ অক্টোবরের হামলা নিয়ে দীর্ঘ এক রিপোর্ট প্রকাশ করেছে হাসান। এতে বলা হয়েছে ওই হামলায় কিছুটা ভুল রয়েছে।

যুদ্ধ বন্ধের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করলেন নেতানিয়াহু

আপডেট : ০৮:২৮:৫২ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২২ জানুয়ারী ২০২৪

গাজায় যুদ্ধের বন্ধের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করেছেন ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু। যুদ্ধ বন্ধের জন্য ফিলিস্তিনের সশস্ত্র সংগঠন হামাসের পক্ষ থেকে জিম্মিদের মুক্তি, গাজা থেকে ইসরায়েলি সৈন্য প্রত্যাহার এবং গাজার শাসনভার হামাসের কাছে থাকার প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে। খবর আল জাজিরা

এদিকে জিম্মিদের ফিরিয়ে আনার জন্য দেশের মধ্যেই চাপে রয়েছেন নেতানিয়াহু। এমন পরিস্থিতিতে যুদ্ধ বন্ধের জন্য হামাসের শর্ত মেনে নেওয়ার অর্থ হলো সশস্ত্র এই গোষ্ঠীর কাছে নতি স্বীকার করা এবং ইসরায়েল সেনাবাহিনীর ব্যর্থতা।

নেতানিয়াহু গতকাল রোববার হামাসকে মনস্টার আখ্যায়িত করে এ প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করেন।

তিনি বলেন, আমরা যদি তাদের এ প্রস্তাব মেনে নেই, তাহলে আমরা আমাদের নাগরিকদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে পারব না। ফলে ইসরায়েলের অভ্যন্তরে ৭ অক্টোবরের ঘটনা আবার ঘটবে।

হামাসের কাছ থেকে জিম্মিদের ফিরিয়ে আনতে ক্রামাগত চাপের মুখে রয়েছে নেতানিয়াহু। জিম্মিদের পরিবারের লোকজন স্বজনদের ফিরে পেতে নেতানিয়াহুকে হামাসের সঙ্গ চুক্তির আহ্বান জানাচ্ছে। এছাড়া গাজার বর্তমান পরিস্থিতিতে ইসরায়েলের ওপর ক্ষুব্ধ মার্কিন প্রশাসনও।

গত ৭ অক্টোবর থেকে যুদ্ধ শুরু হওয়ার পর নভেম্বরে কাতার ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যস্ততায় কারাবন্দি ২৪০ ফিলিস্তিনির বিনিময়ে ১০০ জিম্মিকে মুক্তি দেয় হামাস। বর্তমানে হামাসের কাছে আরও ১৩৬ ইসরায়েলি জিম্মি রয়েছে।

হামাস ও ইসরায়েলের মধ্যে যুদ্ধ শুরু হওয়ার পর থেকে গাজায় নির্বিচারে হামলা চালিয়ে যাচ্ছে তেল আবিব। এতে ২৫ হাজার ১০৫ জন ফিলিস্তিনি নিহত হয়ছে।

এদিকে যুদ্ধের পর ৭ অক্টোবরের হামলা নিয়ে দীর্ঘ এক রিপোর্ট প্রকাশ করেছে হাসান। এতে বলা হয়েছে ওই হামলায় কিছুটা ভুল রয়েছে।