০৬:৩৯ অপরাহ্ন, শনিবার, ২১ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ৬ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

রাজধানী রক্ষায় মিলিশিয়া বাহিনী গঠন করেছে মিয়ানমার সরকার

হুমকির মুখে পড়েছে মিয়ানমারের রাজধানী নেইপিদো। আশঙ্কা করা হচ্ছে রাজধানীতেও ঢুকে পড়তে পারে বিদ্রোহীরা। বিদ্রোহী গোষ্ঠীদের হামলার মুখে বড় ধরণের চাপে রয়েছে দেশটির সামরিক সরকার। বিদ্রোহী গোষ্ঠীর সাথে লড়াইয়ে টিকতে না পেরে প্রাণ হারিয়েছে অনেক জান্তাসেনা। অনেকে আত্মসমর্পণ করেছে।

এই পরিস্থিতিতে বিদ্রোহীদের ঠেকাতে ‘পিপলস মিলিশিয়া’ নামের একটি আধাসামরিক বাহিনী গঠন করা হয়েছে। আর এতে যোগ দিতে সাধারণ মানুষকে দেওয়া হচ্ছে অস্ত্র, নগদ অর্থ এবং খাবার; এরইমধ্যে ইয়াঙ্গুন, বাগো, তানিনথারি অঞ্চল এবং মুন রাজ্যে বেসামরিক নাগরিকদের বাড়ি বাড়ি গিয়ে তল্লাশী শুরু করেছে মিলিশিয়া বাহিনী।

সেনাবাহিনীর কমান্ডার জেনারেল নায়ুন্ত উইন সোয়ে এবং সাউদইস্টার্ন কমান্ডার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল সো মিন গত বুধবার মিলিশিয়ার সদস্যদের হাতে অস্ত্র তুলে দেন।

এছাড়া জেনারেল থেট ফো এবং ইয়াঙ্গুনের কমান্ডার মেজর জেনারেল ঝ হৈ ইয়াঙ্গুনের হেলেগু এবং তাইক্কাই এলাকায় মিলিশিয়াদের হাতে অস্ত্র তুলে দিয়েছেন।

অন্যান্য জায়গাতেও মিলিশিয়া গঠন করা হয়েছে। এরমধ্যে রাজধানী নেইপিদোর পাশের অঞ্চল বাগোতে চার মাস আগে আধাসামরিক বাহিনী গঠিত হয়েছে। মূলত রাজধানীকে নিরাপদ রাখতে এই উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।

সেনাবাহিনীকে সহায়তা করতে ও বিরোধীদের দমন করতে মিলিশিয়াকে ব্যবহার করা হয়। মিয়ানমারে মিলিশিয়াদের রয়েছে কালো ইতিহাস।

থাইল্যান্ড থেকে পরিচালিত মিয়ানমারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম ইরাবতি বুধবার (৭ ফেব্রুয়ারি) এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে।

এদিকে, মিয়ানমারের উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলের সাগাইং অঞ্চল আবারও উত্তপ্ত হয়ে উঠেছে। বিদ্রোহীদের নিয়ন্ত্রণ থেকে শহরটি ফিরে পেতে মরিয়া হয়ে উঠেছে সেনারা। ইতোমধ্যেই সাগাইংয়ের অন্যতম শহর কাওলিন ঘিরে ফেলেছে জান্তা বাহিনী।

রাজধানী রক্ষায় মিলিশিয়া বাহিনী গঠন করেছে মিয়ানমার সরকার

আপডেট : ০৮:০০:৫৯ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৮ ফেব্রুয়ারী ২০২৪

হুমকির মুখে পড়েছে মিয়ানমারের রাজধানী নেইপিদো। আশঙ্কা করা হচ্ছে রাজধানীতেও ঢুকে পড়তে পারে বিদ্রোহীরা। বিদ্রোহী গোষ্ঠীদের হামলার মুখে বড় ধরণের চাপে রয়েছে দেশটির সামরিক সরকার। বিদ্রোহী গোষ্ঠীর সাথে লড়াইয়ে টিকতে না পেরে প্রাণ হারিয়েছে অনেক জান্তাসেনা। অনেকে আত্মসমর্পণ করেছে।

এই পরিস্থিতিতে বিদ্রোহীদের ঠেকাতে ‘পিপলস মিলিশিয়া’ নামের একটি আধাসামরিক বাহিনী গঠন করা হয়েছে। আর এতে যোগ দিতে সাধারণ মানুষকে দেওয়া হচ্ছে অস্ত্র, নগদ অর্থ এবং খাবার; এরইমধ্যে ইয়াঙ্গুন, বাগো, তানিনথারি অঞ্চল এবং মুন রাজ্যে বেসামরিক নাগরিকদের বাড়ি বাড়ি গিয়ে তল্লাশী শুরু করেছে মিলিশিয়া বাহিনী।

সেনাবাহিনীর কমান্ডার জেনারেল নায়ুন্ত উইন সোয়ে এবং সাউদইস্টার্ন কমান্ডার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল সো মিন গত বুধবার মিলিশিয়ার সদস্যদের হাতে অস্ত্র তুলে দেন।

এছাড়া জেনারেল থেট ফো এবং ইয়াঙ্গুনের কমান্ডার মেজর জেনারেল ঝ হৈ ইয়াঙ্গুনের হেলেগু এবং তাইক্কাই এলাকায় মিলিশিয়াদের হাতে অস্ত্র তুলে দিয়েছেন।

অন্যান্য জায়গাতেও মিলিশিয়া গঠন করা হয়েছে। এরমধ্যে রাজধানী নেইপিদোর পাশের অঞ্চল বাগোতে চার মাস আগে আধাসামরিক বাহিনী গঠিত হয়েছে। মূলত রাজধানীকে নিরাপদ রাখতে এই উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।

সেনাবাহিনীকে সহায়তা করতে ও বিরোধীদের দমন করতে মিলিশিয়াকে ব্যবহার করা হয়। মিয়ানমারে মিলিশিয়াদের রয়েছে কালো ইতিহাস।

থাইল্যান্ড থেকে পরিচালিত মিয়ানমারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম ইরাবতি বুধবার (৭ ফেব্রুয়ারি) এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে।

এদিকে, মিয়ানমারের উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলের সাগাইং অঞ্চল আবারও উত্তপ্ত হয়ে উঠেছে। বিদ্রোহীদের নিয়ন্ত্রণ থেকে শহরটি ফিরে পেতে মরিয়া হয়ে উঠেছে সেনারা। ইতোমধ্যেই সাগাইংয়ের অন্যতম শহর কাওলিন ঘিরে ফেলেছে জান্তা বাহিনী।