ঢাকা ০৯:৫৫ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ২৪ নভেম্বর ২০২৪, ১০ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
বাংলা বাংলা English English हिन्दी हिन्दी

চিনির দাম ১৪০ টাকাই বহাল

নিজস্ব প্রতিবেদক
  • আপডেট সময় : ০৫:০৭:৫৫ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২২ ফেব্রুয়ারী ২০২৪
  • / ৪১২ বার পড়া হয়েছে
৭১ নিউজ বিডির সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

প্রতি কেজি দেশি চিনির সর্বোচ্চ খুচরা দাম ২০ টাকা বৃদ্ধি করে ১৬০ টাকা নির্ধারণ করার কয়েক ঘণ্টার মধ্যেই সিদ্ধান্ত পরিবর্তন করেছে সরকার। ফলে, প্রতি কেজি প্যাকেট চিনির দাম ১৪০ টাকাই বহাল থাকছে।

বৃহস্পতিবার রাতে শিল্প মন্ত্রণালয়ের এক বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, জনগণের দুর্ভোগের কথা চিন্তা করে চিনির দাম বাড়ানোর সিদ্ধান্ত বদলেছে সরকার।

এর আগে বিকেলে দেশি চিনির নতুন দাম নির্ধারণ করে বাংলাদেশ চিনি ও খাদ্য শিল্প করপোরেশন।

এক বিজ্ঞপ্তিতে সরকারি এ সংস্থাটি জানায়, প্রতি কেজি চিনির মিলগেট ও করপোরেট সুপাশপে বিক্রয় মূল্য ১৫৫ টাকা। আর বিভিন্ন সুপার শপ ও বাজারে সর্বোচ্চ বিক্রয়মূল্য হবে ১৬০ টাকা।

এছাড়াও ৫০ কেজির বস্তাজাত চিনির মিলগেট মূল্য নির্ধারণ করা হয় ১৫০ টাকা। ডিলার পর্যায়ে বিক্রয় মূল্য ১৫৭ টাকা।

বাংলাদেশ চিনি ও খাদ্য শিল্প করপোরেশন বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, আন্তর্জাতিক বাজারের সঙ্গে সমন্বয় করে চিনির এ দাম ঠিক করা হয়েছে। রোজা উপলক্ষে চিনির বাজার নিয়ন্ত্রণে সরকারের সহযোগিতাও চাওয়া হয় এতে।

সরকারি চিনির নামে মোড়কে চড়া দামে বাজারে পণ্যটি বিক্রি করছে কিছু প্রতিষ্ঠান।

নিউজটি শেয়ার করুন

চিনির দাম ১৪০ টাকাই বহাল

আপডেট সময় : ০৫:০৭:৫৫ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২২ ফেব্রুয়ারী ২০২৪

প্রতি কেজি দেশি চিনির সর্বোচ্চ খুচরা দাম ২০ টাকা বৃদ্ধি করে ১৬০ টাকা নির্ধারণ করার কয়েক ঘণ্টার মধ্যেই সিদ্ধান্ত পরিবর্তন করেছে সরকার। ফলে, প্রতি কেজি প্যাকেট চিনির দাম ১৪০ টাকাই বহাল থাকছে।

বৃহস্পতিবার রাতে শিল্প মন্ত্রণালয়ের এক বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, জনগণের দুর্ভোগের কথা চিন্তা করে চিনির দাম বাড়ানোর সিদ্ধান্ত বদলেছে সরকার।

এর আগে বিকেলে দেশি চিনির নতুন দাম নির্ধারণ করে বাংলাদেশ চিনি ও খাদ্য শিল্প করপোরেশন।

এক বিজ্ঞপ্তিতে সরকারি এ সংস্থাটি জানায়, প্রতি কেজি চিনির মিলগেট ও করপোরেট সুপাশপে বিক্রয় মূল্য ১৫৫ টাকা। আর বিভিন্ন সুপার শপ ও বাজারে সর্বোচ্চ বিক্রয়মূল্য হবে ১৬০ টাকা।

এছাড়াও ৫০ কেজির বস্তাজাত চিনির মিলগেট মূল্য নির্ধারণ করা হয় ১৫০ টাকা। ডিলার পর্যায়ে বিক্রয় মূল্য ১৫৭ টাকা।

বাংলাদেশ চিনি ও খাদ্য শিল্প করপোরেশন বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, আন্তর্জাতিক বাজারের সঙ্গে সমন্বয় করে চিনির এ দাম ঠিক করা হয়েছে। রোজা উপলক্ষে চিনির বাজার নিয়ন্ত্রণে সরকারের সহযোগিতাও চাওয়া হয় এতে।

সরকারি চিনির নামে মোড়কে চড়া দামে বাজারে পণ্যটি বিক্রি করছে কিছু প্রতিষ্ঠান।