১০:৫২ পূর্বাহ্ন, রোববার, ২২ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ৭ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

ডিআইজি মিজানের ১৪ বছরের কারাদন্ড হাইকোর্টে বহাল

জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের মামলায় বরখাস্ত হওয়া পুলিশের উপ-মহাপরিদর্শক (ডিআইজি) মিজানুর রহমানের ১৪ বছরের কারাদন্ড বহাল রেখে রায় দিয়েছে হাইকোর্ট।

বিচারপতি মো. কামরুল হোসেন মোল্লার হাইকোর্ট একক বেঞ্চ আজ এ রায় দেন। আদালতে দুদকের পক্ষে ছিলেন সিনিয়র এডভোকেট খুরশীদ আলম খান।

জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের মামলায় বরখাস্ত হওয়া পুলিশের উপ-মহাপরিদর্শক (ডিআইজি) মিজানুর রহমানকে ১৪ বছরের কারাদ- দিয়ে গত বছরের ২১ জুন রায় দেয় ঢাকার একটি আদালত। ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৬-এর বিচারক মঞ্জুরুল ইমাম এ রায় ঘোষণা করেন। এছাড়াও রায়ে মিজানের স্ত্রী সোহেলিয়া আনা রত্না, ছোটভাই মাহবুবুর রহমান ও ভাগ্নে মাহমুদুল হাসানের দুই ধারায় সাত বছরের কারাদ- দেয়া হয়েছে।

২০১৯ সালের ২৪ জুন দুদকের সমন্বিত জেলা কার্যালয়ে (ঢাকা-১) দুদকের পরিচালক মঞ্জুর মোর্শেদ বাদী হয়ে ডিআইজি মিজানসহ চারজনের বিরুদ্ধে মামলাটি রুজু করেন। আসামিদের বিরুদ্ধে তিন কোটি ২৮ লাখ ৬৮ হাজার টাকার অবৈধ সম্পদ অর্জন ও তিন কোটি সাত লাখ পাঁচ হাজার টাকার সম্পদের তথ্য গোপনের অভিযোগ আনা হয়।

এ মামলায় ডিআইজি মিজানসহ চারজনের বিরুদ্ধে ২০২০ সালের ৩০ জানুয়ারি দুদকের পরিচালক মঞ্জুর মোর্শেদ অভিযোগ পত্র দাখিল করেন। ২০২০ সালের ২০ অক্টোবর আদালত আসামিদের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করেন। এ মামলায় বিচারে ৩৩ জন সাক্ষীর মধ্যে ২৭ জন সাক্ষ্য দেন।

বিচারিক আদালতের রায়ের বিরুদ্ধে হাইকোর্টে আপিল করেন ডিআইজি মিজান। আজ আপিল নিষ্পত্তি করে রায় দিল উচ্চ আদালত।

ডিআইজি মিজানের ১৪ বছরের কারাদন্ড হাইকোর্টে বহাল

আপডেট : ১০:২৯:২৮ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ২৮ ফেব্রুয়ারী ২০২৪

জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের মামলায় বরখাস্ত হওয়া পুলিশের উপ-মহাপরিদর্শক (ডিআইজি) মিজানুর রহমানের ১৪ বছরের কারাদন্ড বহাল রেখে রায় দিয়েছে হাইকোর্ট।

বিচারপতি মো. কামরুল হোসেন মোল্লার হাইকোর্ট একক বেঞ্চ আজ এ রায় দেন। আদালতে দুদকের পক্ষে ছিলেন সিনিয়র এডভোকেট খুরশীদ আলম খান।

জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের মামলায় বরখাস্ত হওয়া পুলিশের উপ-মহাপরিদর্শক (ডিআইজি) মিজানুর রহমানকে ১৪ বছরের কারাদ- দিয়ে গত বছরের ২১ জুন রায় দেয় ঢাকার একটি আদালত। ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৬-এর বিচারক মঞ্জুরুল ইমাম এ রায় ঘোষণা করেন। এছাড়াও রায়ে মিজানের স্ত্রী সোহেলিয়া আনা রত্না, ছোটভাই মাহবুবুর রহমান ও ভাগ্নে মাহমুদুল হাসানের দুই ধারায় সাত বছরের কারাদ- দেয়া হয়েছে।

২০১৯ সালের ২৪ জুন দুদকের সমন্বিত জেলা কার্যালয়ে (ঢাকা-১) দুদকের পরিচালক মঞ্জুর মোর্শেদ বাদী হয়ে ডিআইজি মিজানসহ চারজনের বিরুদ্ধে মামলাটি রুজু করেন। আসামিদের বিরুদ্ধে তিন কোটি ২৮ লাখ ৬৮ হাজার টাকার অবৈধ সম্পদ অর্জন ও তিন কোটি সাত লাখ পাঁচ হাজার টাকার সম্পদের তথ্য গোপনের অভিযোগ আনা হয়।

এ মামলায় ডিআইজি মিজানসহ চারজনের বিরুদ্ধে ২০২০ সালের ৩০ জানুয়ারি দুদকের পরিচালক মঞ্জুর মোর্শেদ অভিযোগ পত্র দাখিল করেন। ২০২০ সালের ২০ অক্টোবর আদালত আসামিদের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করেন। এ মামলায় বিচারে ৩৩ জন সাক্ষীর মধ্যে ২৭ জন সাক্ষ্য দেন।

বিচারিক আদালতের রায়ের বিরুদ্ধে হাইকোর্টে আপিল করেন ডিআইজি মিজান। আজ আপিল নিষ্পত্তি করে রায় দিল উচ্চ আদালত।