ঢাকা ১২:৩৮ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৮ নভেম্বর ২০২৪, ১৩ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
বাংলা বাংলা English English हिन्दी हिन्दी

অফশোর ব্যাংকিং আইনের খসড়া মন্ত্রিসভায় অনুমোদন

নিজস্ব প্রতিবেদক
  • আপডেট সময় : ১০:৪৮:১০ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ২৮ ফেব্রুয়ারী ২০২৪
  • / ৪৫৯ বার পড়া হয়েছে
৭১ নিউজ বিডির সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

দেশি-বিদেশি বিনিয়োগ সহজ করতে সরকার অফশোর ব্যাংকিং আইন নামে নতুন ব্যাংকিং কার্যক্রম শুরু করতে যাচ্ছে। আজ বুধবার (২৮ ফেব্রুয়ারি) অনুষ্ঠিত মন্ত্রিসভার বৈঠকে এ সংক্রান্ত প্রস্তাব অনুমোদন দেওয়া হয়।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে এ বৈঠক হয়। বৈঠক শেষে সচিবালয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের সচিব মো. মাহবুব হোসেন এ তথ্য জানান।

অফশোর ব্যাংকিং সম্পর্কে সচিব বলেন, একটি ব্যাংক যখন নিজ দেশ ও নিজ নিয়ন্ত্রক সংস্থার আওতার বাইরে গিয়ে তাদের নিজস্ব ব্যাংকিং প্রোডাক্ট বা সেবা বিক্রি করে সেটাই হচ্ছে অফশোর ব্যাংকিং।

বিদেশের যে ব্যাংক বাংলাদেশে এ ব্যাংকিং করতে চান তাদের বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে অনুমোদন নিতে হবে। বিশ্বের বহু দেশ এ ব্যবস্থা প্রয়োগ করে অনেকভাবে লাভবান হয়েছে এবং তাদের দেশে বিনিয়োগ বেড়েছে।

এ ব্যাংকিং ব্যবস্থার সুবিধার কথা উল্লেখ করে সচিব বলেন, আমরা সামগ্রিক অর্থনৈতিকভাবে সমৃদ্ধ হবো। এ ব্যাংক কার্যক্রমের আওতায় জমা হওয়া লাভের টাকার ওপর কোনো করারোপ হবে না।

নিউজটি শেয়ার করুন

অফশোর ব্যাংকিং আইনের খসড়া মন্ত্রিসভায় অনুমোদন

আপডেট সময় : ১০:৪৮:১০ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ২৮ ফেব্রুয়ারী ২০২৪

দেশি-বিদেশি বিনিয়োগ সহজ করতে সরকার অফশোর ব্যাংকিং আইন নামে নতুন ব্যাংকিং কার্যক্রম শুরু করতে যাচ্ছে। আজ বুধবার (২৮ ফেব্রুয়ারি) অনুষ্ঠিত মন্ত্রিসভার বৈঠকে এ সংক্রান্ত প্রস্তাব অনুমোদন দেওয়া হয়।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে এ বৈঠক হয়। বৈঠক শেষে সচিবালয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের সচিব মো. মাহবুব হোসেন এ তথ্য জানান।

অফশোর ব্যাংকিং সম্পর্কে সচিব বলেন, একটি ব্যাংক যখন নিজ দেশ ও নিজ নিয়ন্ত্রক সংস্থার আওতার বাইরে গিয়ে তাদের নিজস্ব ব্যাংকিং প্রোডাক্ট বা সেবা বিক্রি করে সেটাই হচ্ছে অফশোর ব্যাংকিং।

বিদেশের যে ব্যাংক বাংলাদেশে এ ব্যাংকিং করতে চান তাদের বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে অনুমোদন নিতে হবে। বিশ্বের বহু দেশ এ ব্যবস্থা প্রয়োগ করে অনেকভাবে লাভবান হয়েছে এবং তাদের দেশে বিনিয়োগ বেড়েছে।

এ ব্যাংকিং ব্যবস্থার সুবিধার কথা উল্লেখ করে সচিব বলেন, আমরা সামগ্রিক অর্থনৈতিকভাবে সমৃদ্ধ হবো। এ ব্যাংক কার্যক্রমের আওতায় জমা হওয়া লাভের টাকার ওপর কোনো করারোপ হবে না।