১০:৫২ পূর্বাহ্ন, রোববার, ২২ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ৭ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

বিশ্ববাজারে ৭ মাস ধরে কমেছে খাদ্য পণ্যের দাম: জাতিসংঘ

টানা ৭ মাস ধরে বিশ্ববাজারে কমেছে খাদ্য পণ্যের দাম। ফেব্রুয়ারিতে খাদ্য মূল্যসূচক শূন্য দশমিক ৭ শতাংশ কমেছে। ভোজ্যতেল, গম, মাংস ও দুগ্ধজাতীয় পণ্যের দাম নেমেছে এক বছরের মধ্যে সর্বনিম্নে। তবে, এই সময়ে চিনি ও মাংসের দাম কিছুটা বেড়েছে।

জাতিসংঘের খাদ্য ও কৃষি নিরাপত্তা বিষয়ক অঙ্গসংগঠন ফুড অ্যান্ড এগ্রিকালচারাল অর্গানাইজেশন (ফাও) শুক্রবার (৮ মার্চ) জাতিসংঘের খাদ্য ও কৃষি সংস্থার (এফএও) প্রকাশিত প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়। আর এক বছর আগের তুলনায় এই হার ১০.৫ শতাংশ কমেছে।

বিবৃতিতে ফাও জানিয়েছে, ভোজ্যতেল, গম, মাংস ও দুগ্ধজাতীয় পণ্যের দাম নেমেছে এক বছরের মধ্যে সর্বনিম্নে। ভোজ্যতেল ফেব্রুয়ারিতে বিক্রি হয়েছে আগের চেয়ে ১১ শতাংশ কম দামে। সয়া, সানফ্লাওয়ার আর রাই-সরিষার মতো পণ্যের দাম পড়ে যাওয়ার সুফল পেয়েছেন ভোক্তারা। তবে পাম অয়েলের দাম বেড়েছে কিছুটা।

এতে আরও জানানো হয়, করোনা মহামারি, রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ এবং বিশ্বের বিভিন্ন অঞ্চলে প্রাকৃতিক দুর্যোগের কারণে ২০২১-২২ সালে বিশ্ববাজারে খাদ্যপণ্যের দামে ঊর্ধ্বগতি দেখা দিয়েছিল। বর্তমানে মূল্যহ্রাসের যে ধারা শুরু হয়েছে, বড় কোনো বৈশ্বিক বিপর্যয় না ঘটলে এই ধারা অব্যাহত থাকবে বলে প্রত্যাশা করা হচ্ছে।

এছাড়া ব্রাজিল-আর্জেন্টিনায় ভুট্টার ভালো উৎপাদনের সঙ্গে সমুদ্রপথে স্বাভাবিক গতিতে পণ্য পরিবহনে কমিয়ে দিয়েছে পণ্যটির দাম। আর গমের দাম কমতির কারণ হিসেবে বলা হয়েছে, কম চাহিদার বিপরীতে রাশিয়ার বাড়তি রপ্তানি।

বিশ্ববাজারে ৭ মাস ধরে কমেছে খাদ্য পণ্যের দাম: জাতিসংঘ

আপডেট : ০৮:২৫:১৭ অপরাহ্ন, শনিবার, ৯ মার্চ ২০২৪

টানা ৭ মাস ধরে বিশ্ববাজারে কমেছে খাদ্য পণ্যের দাম। ফেব্রুয়ারিতে খাদ্য মূল্যসূচক শূন্য দশমিক ৭ শতাংশ কমেছে। ভোজ্যতেল, গম, মাংস ও দুগ্ধজাতীয় পণ্যের দাম নেমেছে এক বছরের মধ্যে সর্বনিম্নে। তবে, এই সময়ে চিনি ও মাংসের দাম কিছুটা বেড়েছে।

জাতিসংঘের খাদ্য ও কৃষি নিরাপত্তা বিষয়ক অঙ্গসংগঠন ফুড অ্যান্ড এগ্রিকালচারাল অর্গানাইজেশন (ফাও) শুক্রবার (৮ মার্চ) জাতিসংঘের খাদ্য ও কৃষি সংস্থার (এফএও) প্রকাশিত প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়। আর এক বছর আগের তুলনায় এই হার ১০.৫ শতাংশ কমেছে।

বিবৃতিতে ফাও জানিয়েছে, ভোজ্যতেল, গম, মাংস ও দুগ্ধজাতীয় পণ্যের দাম নেমেছে এক বছরের মধ্যে সর্বনিম্নে। ভোজ্যতেল ফেব্রুয়ারিতে বিক্রি হয়েছে আগের চেয়ে ১১ শতাংশ কম দামে। সয়া, সানফ্লাওয়ার আর রাই-সরিষার মতো পণ্যের দাম পড়ে যাওয়ার সুফল পেয়েছেন ভোক্তারা। তবে পাম অয়েলের দাম বেড়েছে কিছুটা।

এতে আরও জানানো হয়, করোনা মহামারি, রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ এবং বিশ্বের বিভিন্ন অঞ্চলে প্রাকৃতিক দুর্যোগের কারণে ২০২১-২২ সালে বিশ্ববাজারে খাদ্যপণ্যের দামে ঊর্ধ্বগতি দেখা দিয়েছিল। বর্তমানে মূল্যহ্রাসের যে ধারা শুরু হয়েছে, বড় কোনো বৈশ্বিক বিপর্যয় না ঘটলে এই ধারা অব্যাহত থাকবে বলে প্রত্যাশা করা হচ্ছে।

এছাড়া ব্রাজিল-আর্জেন্টিনায় ভুট্টার ভালো উৎপাদনের সঙ্গে সমুদ্রপথে স্বাভাবিক গতিতে পণ্য পরিবহনে কমিয়ে দিয়েছে পণ্যটির দাম। আর গমের দাম কমতির কারণ হিসেবে বলা হয়েছে, কম চাহিদার বিপরীতে রাশিয়ার বাড়তি রপ্তানি।