০৫:৩৭ অপরাহ্ন, রোববার, ২২ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ৭ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

মিয়ানমারের কাচিনে ২০টি সামরিক ঘাঁটি বিদ্রোহীদের দখলে

গত এক সপ্তাহে মিয়ানমারের কাচিন রাজ্যের ২০টির বেশি সামরিক ঘাঁটি দখল করেছে বিদ্রোহী গোষ্ঠী কাচিন ইন্ডিপেন্ডেন্স আর্মি-কেআইএ।

কাচিন ইন্ডিপেন্ডেন্স আর্মি জানিয়েছে, তারা এবং তাদের সহযোগিরা গত সপ্তাহে কাচিন রাজ্যে চীন সীমান্তের কাছে জান্তা লক্ষ্যবস্তুতে সমন্বিত আক্রমণ শুরু করেছে। এক সপ্তাহের লড়াইয়ে ২০টির বেশি সামরিক ঘাঁটি দখল করেছে তারা। এর মধ্যে প্রায় ১০টি ঘাঁটি কৌশলগতভাবে গুরুত্বপূর্ণ।

সবশেষ জব্দ করা ঘাঁটি দুটি হল কাসেন কাউং এবং হাকায়া বুম। কাসেন কাউং ঘাঁটি লাইজা শহর থেকে প্রায় পাঁচ মাইল পশ্চিমে। কাসেন কাউং কাচিন ইন্ডিপেন্ডেন্স আর্মির জন্য সামরিকভাবে একটি গুরুত্বপূর্ণ ঘাঁটি। কারণ এটি লাইজার জন্য হুমকি। ওই ঘাঁটি থেকে জান্তা সৈন্যরা লাইজা শহর এবং এর আশেপাশের এলাকায় গোলাবর্ষণ চালিয়েছে।

কেআইএ এবং তার মিত্র বাহিনী ভামো, মোমাউক এবং ওয়াইংমাও শহরের ঘাঁটিগুলোতে আক্রমণ চালিয়ে যাচ্ছে। ওয়াইংমাও এর কো মাইল গ্রামটি জান্তা বাহিনী ঘিরে রেখেছে। গ্রামটির প্রায় ৯০০ বাসিন্দা সেনা বাহিনীর কাছে আটক। তাদের নিরাপদ অঞ্চলে যেতে দেয়া হচ্ছে না এবং গ্রামেই থাকার নির্দেশ দিয়েছে জান্তা সরকার।

মিয়ানমারের কাচিনে ২০টি সামরিক ঘাঁটি বিদ্রোহীদের দখলে

আপডেট : ০১:৪৫:৫৮ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১২ মার্চ ২০২৪

গত এক সপ্তাহে মিয়ানমারের কাচিন রাজ্যের ২০টির বেশি সামরিক ঘাঁটি দখল করেছে বিদ্রোহী গোষ্ঠী কাচিন ইন্ডিপেন্ডেন্স আর্মি-কেআইএ।

কাচিন ইন্ডিপেন্ডেন্স আর্মি জানিয়েছে, তারা এবং তাদের সহযোগিরা গত সপ্তাহে কাচিন রাজ্যে চীন সীমান্তের কাছে জান্তা লক্ষ্যবস্তুতে সমন্বিত আক্রমণ শুরু করেছে। এক সপ্তাহের লড়াইয়ে ২০টির বেশি সামরিক ঘাঁটি দখল করেছে তারা। এর মধ্যে প্রায় ১০টি ঘাঁটি কৌশলগতভাবে গুরুত্বপূর্ণ।

সবশেষ জব্দ করা ঘাঁটি দুটি হল কাসেন কাউং এবং হাকায়া বুম। কাসেন কাউং ঘাঁটি লাইজা শহর থেকে প্রায় পাঁচ মাইল পশ্চিমে। কাসেন কাউং কাচিন ইন্ডিপেন্ডেন্স আর্মির জন্য সামরিকভাবে একটি গুরুত্বপূর্ণ ঘাঁটি। কারণ এটি লাইজার জন্য হুমকি। ওই ঘাঁটি থেকে জান্তা সৈন্যরা লাইজা শহর এবং এর আশেপাশের এলাকায় গোলাবর্ষণ চালিয়েছে।

কেআইএ এবং তার মিত্র বাহিনী ভামো, মোমাউক এবং ওয়াইংমাও শহরের ঘাঁটিগুলোতে আক্রমণ চালিয়ে যাচ্ছে। ওয়াইংমাও এর কো মাইল গ্রামটি জান্তা বাহিনী ঘিরে রেখেছে। গ্রামটির প্রায় ৯০০ বাসিন্দা সেনা বাহিনীর কাছে আটক। তাদের নিরাপদ অঞ্চলে যেতে দেয়া হচ্ছে না এবং গ্রামেই থাকার নির্দেশ দিয়েছে জান্তা সরকার।