ঢাকা ০৫:২৪ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৮ নভেম্বর ২০২৪, ১৩ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
বাংলা বাংলা English English हिन्दी हिन्दी

মিয়ানমার সেনাবাহিনী যুদ্ধাপরাধ করেছে: জাতিসংঘ

আন্তর্জাতিক ডেস্ক
  • আপডেট সময় : ০২:৪১:১৭ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৫ মার্চ ২০২৪
  • / ৪৩৯ বার পড়া হয়েছে
৭১ নিউজ বিডির সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

মিয়ানমারের মিনবিয়া শহরে বিদ্রোহীদের সাথে সংঘর্ষ চলাকালে সামরিক বাহিনী যুদ্ধাপরাধ সংগঠিত করেছে বলে জানিয়েছে দেশটিতে অবস্থিত জাতিসংঘের মানবিক ও উন্নয়ন সমন্বয় কার্যালয়। এক বিবৃতিতে সংস্থাটি জানিয়েছে, নভেম্বর থেকে জানুয়ারী পর্যন্ত মিনবিয়ায় যে হতাহতের ঘটনা ঘটেছে তা স্পষ্টত:ই যুদ্ধাপরাধ।

বিবৃতিতে দাবি করা হয়েছে, তিন মাসে মিনবিয়া শহরে সামরিক সেনাদের হামলায় ৩০ জন বেসামরিক নাগরিক নিহত হয়েছে। যা গণহত্যার সামিল। এছাড়া জান্তা সেনারা সেখানে নারীদের যৌননিপীড়ন, হত্যা এবং শহর ও গ্রাম জ্বালিয়ে দেওয়ার মতো যুদ্ধাপরাধও করেছে।

যুদ্ধের নিয়ম না মেনে জান্তা বাহিনী ইচ্ছাকৃতভাবে শহর ও গ্রাম লক্ষ্য করে হামলা চালিয়েছে। ব্যাটালিয়ন ক্যাম্প থেকে আর্টিলারি শেল নিক্ষেপ, বিমান হামলা, সামরিক নৌযান থেকে কামান নিক্ষেপ এবং বেসামরিক নাগরিকদের গ্রেপ্তারসহ বিভিন্ন কৌশল ব্যবহার করেছিল। হামলার সাথে জড়িত একজন এসব অপরাধ স্বীকার করেছে বলেও উল্লেখ রয়েছে জাতিসংঘের বিবৃতিতে ।

নিউজটি শেয়ার করুন

মিয়ানমার সেনাবাহিনী যুদ্ধাপরাধ করেছে: জাতিসংঘ

আপডেট সময় : ০২:৪১:১৭ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৫ মার্চ ২০২৪

মিয়ানমারের মিনবিয়া শহরে বিদ্রোহীদের সাথে সংঘর্ষ চলাকালে সামরিক বাহিনী যুদ্ধাপরাধ সংগঠিত করেছে বলে জানিয়েছে দেশটিতে অবস্থিত জাতিসংঘের মানবিক ও উন্নয়ন সমন্বয় কার্যালয়। এক বিবৃতিতে সংস্থাটি জানিয়েছে, নভেম্বর থেকে জানুয়ারী পর্যন্ত মিনবিয়ায় যে হতাহতের ঘটনা ঘটেছে তা স্পষ্টত:ই যুদ্ধাপরাধ।

বিবৃতিতে দাবি করা হয়েছে, তিন মাসে মিনবিয়া শহরে সামরিক সেনাদের হামলায় ৩০ জন বেসামরিক নাগরিক নিহত হয়েছে। যা গণহত্যার সামিল। এছাড়া জান্তা সেনারা সেখানে নারীদের যৌননিপীড়ন, হত্যা এবং শহর ও গ্রাম জ্বালিয়ে দেওয়ার মতো যুদ্ধাপরাধও করেছে।

যুদ্ধের নিয়ম না মেনে জান্তা বাহিনী ইচ্ছাকৃতভাবে শহর ও গ্রাম লক্ষ্য করে হামলা চালিয়েছে। ব্যাটালিয়ন ক্যাম্প থেকে আর্টিলারি শেল নিক্ষেপ, বিমান হামলা, সামরিক নৌযান থেকে কামান নিক্ষেপ এবং বেসামরিক নাগরিকদের গ্রেপ্তারসহ বিভিন্ন কৌশল ব্যবহার করেছিল। হামলার সাথে জড়িত একজন এসব অপরাধ স্বীকার করেছে বলেও উল্লেখ রয়েছে জাতিসংঘের বিবৃতিতে ।