০৯:৩১ অপরাহ্ন, রোববার, ২২ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ৭ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

ঈদে সবার জীবনে সুখ-শান্তি নেমে আসুক: প্রধানমন্ত্রী

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, ঈদে সবার জীবনে আনাবিল সুখ-শান্তি নেমে আসুক। আগামী দিনগুলো আরও সুন্দরভাবে যাক সেটাই কামনা করি। বৃহস্পতিবার (১১ এপ্রিল) গণভবনে দলীয় নেতাকর্মী, বিচারক ও বিদেশি কূটনীতিকসহ সর্বস্তরের জনগণের সঙ্গে ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময়কালে এ কথা বলেন তিনি।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমরা দেখেছি অনেকে গর্ব করে বলে, এক হাজারের ওপর ইফতার পার্টি করেছে। যারা ইফতার পার্টি হাজারের ওপরে করে, ইফতার খেয়েছে। আর আওয়ামী লীগ মানুষকে দেয়। আওয়ামী লীগ খেতে আসে না, দিতে আসে। আওয়ামী লীগ মানুষের পাশে থাকে, মানুষের কল্যাণে কাজ করে।

শুরুতে শেখ হাসিনা বলেন, আমি আজকের দিনে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতি শ্রদ্ধা জানাই। ১৯৭৫ এর ১৫ আগস্ট বাবা, মা, ভাই-বোন সব হারিয়েছি। তাদের আত্মার মাগফিরাত কামনা করি। শ্রদ্ধা জানাই ৩০ লক্ষ শহিদের প্রতি। শ্রদ্ধা জানায় জাতীয় চার নেতার প্রতি।

তিনি বলেন, জাতির পিতা স্বাধীনতা দিয়েছেন দুঃখী মানুষের মুখে হাসি ফোটাতে। আজকে আমরা দারিদ্রের হার কমাতে পেরেছি। কিন্তু এখনো যেটুকু দারিদ্র রয়েছে, আমারা আগামীতে ইনশাল্লাহ অন্ন, বস্ত্র, বাসস্থান, শিক্ষা, চিকিৎসার ব্যবস্থা করতে পারব। এটাই আমাদের প্রতীজ্ঞা। পবিত্র ঈদ সামনে রেখে আমরা সেটাই চাচ্ছি।

প্রধানমন্ত্রী আরও বলেন, আমি আন্তরিক ধন্যবাদ জানাই, কৃতজ্ঞতা জানাই আমাদের আওয়ামী লীগের অগনিত নেতাকর্মী, সংসদ সদস্যসহ, সামরিক-অসামরিক, জনপ্রশাসনসহ অন্যান্য সংগঠনকে। আমি যখন বলেছি ইফতার পার্টি করব না। মানুষের মাঝে ইফতার বিলিয়ে দেব, মানুষের পাশে দাাঁড়াব। সেই নির্দেশ পাওয়ার পর সবাই যার যার অবস্থান থেকে মানুষকে ইফতার দিয়েছেন। যারা সাধারণ মানুষ, নিম্নবিত্ত মানুষ তাদের কাছে ইফতার পৌঁছে দেওয়া অত্যান্ত পবিত্র কাজ, আপনারা করেছেন।

প্রধানমন্ত্রী, তাঁর ছোট বোন শেখ রেহানা এবং পরিবারের সদস্যদের পক্ষ থেকে দেশবাসীকে ঈদের শুভেচ্ছা জানান। তিনি বলেন,যারা আজ গণভবনে এসেছেন, তাদের জন্য সীমাহীন আনন্দ। ঈদ সবার জীবনে বয়ে আনুক আনন্দ।

শেখ হাসিনা জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের পথ অনুসরণ করে দেশবাসীর জন্য খাদ্য, বস্ত্র, বাসস্থান, শিক্ষা ও চিকিৎসার ব্যবস্থা করার অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত করেন।
এসময় জাতির পিতার কনিষ্ঠ কন্যা ও প্রধানমন্ত্রীর ছোট বোন শেখ রেহানা এবং আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের উপস্থিত ছিলেন।

ঈদে সবার জীবনে সুখ-শান্তি নেমে আসুক: প্রধানমন্ত্রী

আপডেট : ০৩:৫৩:২৫ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১১ এপ্রিল ২০২৪

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, ঈদে সবার জীবনে আনাবিল সুখ-শান্তি নেমে আসুক। আগামী দিনগুলো আরও সুন্দরভাবে যাক সেটাই কামনা করি। বৃহস্পতিবার (১১ এপ্রিল) গণভবনে দলীয় নেতাকর্মী, বিচারক ও বিদেশি কূটনীতিকসহ সর্বস্তরের জনগণের সঙ্গে ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময়কালে এ কথা বলেন তিনি।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমরা দেখেছি অনেকে গর্ব করে বলে, এক হাজারের ওপর ইফতার পার্টি করেছে। যারা ইফতার পার্টি হাজারের ওপরে করে, ইফতার খেয়েছে। আর আওয়ামী লীগ মানুষকে দেয়। আওয়ামী লীগ খেতে আসে না, দিতে আসে। আওয়ামী লীগ মানুষের পাশে থাকে, মানুষের কল্যাণে কাজ করে।

শুরুতে শেখ হাসিনা বলেন, আমি আজকের দিনে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতি শ্রদ্ধা জানাই। ১৯৭৫ এর ১৫ আগস্ট বাবা, মা, ভাই-বোন সব হারিয়েছি। তাদের আত্মার মাগফিরাত কামনা করি। শ্রদ্ধা জানাই ৩০ লক্ষ শহিদের প্রতি। শ্রদ্ধা জানায় জাতীয় চার নেতার প্রতি।

তিনি বলেন, জাতির পিতা স্বাধীনতা দিয়েছেন দুঃখী মানুষের মুখে হাসি ফোটাতে। আজকে আমরা দারিদ্রের হার কমাতে পেরেছি। কিন্তু এখনো যেটুকু দারিদ্র রয়েছে, আমারা আগামীতে ইনশাল্লাহ অন্ন, বস্ত্র, বাসস্থান, শিক্ষা, চিকিৎসার ব্যবস্থা করতে পারব। এটাই আমাদের প্রতীজ্ঞা। পবিত্র ঈদ সামনে রেখে আমরা সেটাই চাচ্ছি।

প্রধানমন্ত্রী আরও বলেন, আমি আন্তরিক ধন্যবাদ জানাই, কৃতজ্ঞতা জানাই আমাদের আওয়ামী লীগের অগনিত নেতাকর্মী, সংসদ সদস্যসহ, সামরিক-অসামরিক, জনপ্রশাসনসহ অন্যান্য সংগঠনকে। আমি যখন বলেছি ইফতার পার্টি করব না। মানুষের মাঝে ইফতার বিলিয়ে দেব, মানুষের পাশে দাাঁড়াব। সেই নির্দেশ পাওয়ার পর সবাই যার যার অবস্থান থেকে মানুষকে ইফতার দিয়েছেন। যারা সাধারণ মানুষ, নিম্নবিত্ত মানুষ তাদের কাছে ইফতার পৌঁছে দেওয়া অত্যান্ত পবিত্র কাজ, আপনারা করেছেন।

প্রধানমন্ত্রী, তাঁর ছোট বোন শেখ রেহানা এবং পরিবারের সদস্যদের পক্ষ থেকে দেশবাসীকে ঈদের শুভেচ্ছা জানান। তিনি বলেন,যারা আজ গণভবনে এসেছেন, তাদের জন্য সীমাহীন আনন্দ। ঈদ সবার জীবনে বয়ে আনুক আনন্দ।

শেখ হাসিনা জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের পথ অনুসরণ করে দেশবাসীর জন্য খাদ্য, বস্ত্র, বাসস্থান, শিক্ষা ও চিকিৎসার ব্যবস্থা করার অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত করেন।
এসময় জাতির পিতার কনিষ্ঠ কন্যা ও প্রধানমন্ত্রীর ছোট বোন শেখ রেহানা এবং আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের উপস্থিত ছিলেন।